ইনিংসের শুরুতে সাকিব-সাইফুদ্দিন ও সাইফুলের আঘাত
১৭৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে মাঠে আসেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেইলর এবং হ্যামিলটন মাসাকাদজা। কিন্তু রানের খাতা খোলার আগেই সাইফুদ্দিনের বলে বিদায় নেন টেইলর। দলীয় ০ রানের মাথায় কোনো রান না করেই আউট হন টেইলর। তারপরই সাকিবের বলে ০ রানে বিদায় নেন চাকাবা। ২ রানে ইউলিয়ামস কে ফেরান সাইফুল ইসলাম। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৪.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬ রান ।
এর আগে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ দল। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে আসেন দুই ওপেনিং ব্যাটসম্যান অভিষিক্ত নাজমুল হাসান শান্ত এবং অভিজ্ঞ লিটন দাস।
দেখে শুনেই শুরু করেন এই দুই ব্যাটসম্যান। অনেকটা বিদ্ধ্বংসি ব্যাটিং শুরু করেন লিটন। লিটনের বিদ্ধ্বংসি শুরুর পরিবর্তে বেশিক্ষন মাঠে থাকতে পারেন নাই শান্ত। দলীয় ৪৯ রানের মাথায় ব্যাক্তিগত ১১ রান নিয়ে বলে জার্ভিসের আউট হন নাজমুল হাসান শান্ত। শান্তর বিদায়ের পর একই পথে হাঁটেন দারুন শুরু করা লিটন। দলীয় ৫৫ রানের মাথায় ব্যাক্তিগত ২২ বলে ৩৮ রান নিয়ে আউট হন লিটন। লিটনের বিদায়ের পর মাঠে আসেন মুশফিক। সাকিবকে সাথে নিয়ে দেখে শুনে খেলেন মুশফিক। কিন্তু হটাৎ খেই হারিয়ে ফেলেন সাকিব। দলীয় ৬৫ রানের মাথায় ব্যাক্তিগত ১০ রান নিয়ে আউট হন সাকিব।
সাকিবের বিদায়ে চাপে পড়ে টাইগাররা। তবে সে চাপ সামলিয়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান দুই বায়রা রিয়াদ-মুশফিক। কিন্তু খেলা শেষ করে আসতে পারেননি মুশফিক। নিজের অর্ধশত করার আগেই আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন মুশফিক। ৩২ রান করে আউট হন মুশফিক। আউট হওয়ার আগে রিয়াদের সাথে করেন অনবদ্ধ ৭৮ রান। মুশফিকের মতো ম্যাচ শেষ করে আসতে পারেন নাই রিয়াদ। ৪১ বলে ৬২ রান করে আউট হন রিয়াদ। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ২০ ওভারে সংগ্রহ করে ৭ উইকেটে ১৭৫ রান। যার ফলে জিম্বাবুয়ের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ২০ ওভারে ১৭৬ রান।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।