ইন্দুরকানীতে সেনা সদস্য হেলাল এর বাড়ির সামনের রাস্তায় চলা চলে বাধা দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার ঢেপসাবুনিয়া গ্রামের আফজাল হাওলাদারের ছেলে সেনা সদস্য হেলাল তার বসত বাড়ি করার জন্য বাবার জায়গায় ঘর করেন কিন্তু বাড়ির সম্মুখের রাস্তায় জায়গা একই গ্রামের কাছেম মৃধার ছেলে কালাম মৃধার ঘটনার প্রকাশ গত কিছুদিন পূর্বে দুই পরিবারের সাথে কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয় সেই থেকে দুই পরিবার সাপে নেউলে সম্পর্ক চলছে।
এরই ধারা বাহিকতায় সেনা সদস্য হেলালের চলার পথে বাধার জন্য বাড়ির সম্মুখের জায়গায় বিভিন্ন রকম গাছ পালা লাগিয়ে ও সরকারি খালের জমি দখল করে তাদের চলা চলে বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন সেনা সদস্যের স্ত্রী এবং তার বড় বোন। চাকুরির সুবাদে গ্রামের বাড়িতে কম যাতায়াতের সুযোগ নিয়ে কামাল মৃধা তার লোকজন নিয়ে নানা রকম হয়রানি করছে হেলালের পরিবারে সদস্যদের।
এব্যাপারে ইন্দুরকানি থানায় ১১/১১/২০১৯ তারিখে ৩৭৬ নং একটি সাধারণ ডাইড়ি করা হয়েছে। তখন স্থানিয় ভাবে মিমাংসা হলেও পরে আবার কামল সেনা সদস্যর বাড়ির রাস্তায় চলাচলে বাধা দেয়ায়, হেলালের পরিবারের লোকজন ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ঘটনাটি জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বালিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানকে ঘটনাটি দেখে সমাধান দেয়ার জন্য নির্দেশ দেন। স্থানিয় সাংবাদিদের ঘটনাটি জানায় হেলাল ও তার পরিবারের লোকেরা।
সরজমিনে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। সে সময় বালিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান কবির হোসেন বয়াতি সেখানে উপস্থি হয়ে উভয় পক্ষকে মিমাংসার আহবান জানান। আর ঝগড়া ফাসাদ না করার জন্য নিষেধ করেন।
কামাল মৃধা স্থানিয় ভাবে প্রভাব শালি হওয়ায় এইভাবে স্বেচ্ছচারিতা করে আসছেন বলে এলাকার অনেকেই বলেন। এব্যাপরে অভিযুক্ত কামাল মৃধার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন হেলাল আমার প্রতিেেবশি তারা আমাদের কোরন রকম ঝামেলা সহ্য করেনা তাহলে আমি কেন আমার জায়গাদিয়ে তাদের চলা চলের রাস্তাদিব।
রাস্তার উভয় পাশের জমিইতো আমার। ঢেপসা বুনিয়া গ্রামের ঐ রাস্তাটি ইউনিয়ন পরিষধ কর্তিক নির্ধারিত সে হেতু ঐরাস্তায় মানুষ চলা চলে বাধাদিতে পারেনা। কামাল মৃধা সরকারি খাল ভরাট করে সেখানে গাছলাগিয়ে হেলালের পরিবারের লোকজনদের বাড়িথেকে বের হবার পথটি বার বার বন্ধ করে প্রতিবন্দকতা সৃষ্টি করছে।
ইনিউজ ৭১/এম.আর
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।