কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবির ‘লকডাউন’ আওতাভুক্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মাহাবুব আলম তালুকদার।
বুধবার (৮ এপ্রিল) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পুরো কক্সবাজার জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছেন। এক্ষেত্রে রোহিঙ্গা ক্যাম্পও কক্সবাজার জেলার আওতায় পড়ে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প বলতে গেলে গত ১১ মার্চ থেকে অঘোষিত লকডাউনের মধ্যে রয়েছে। জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ও খাদ্য সরবরাহ ছাড়া অন্য সব কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মাহাবুব আলম তালুকদার আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প লকডাউন হলেও ১০ লাখ লোকের খাদ্য সরবরাহ ও স্বাস্থ্যসেবা চলবে। কারণ এগুলো তো আর বন্ধ করা যাবে না। এ লকডাউনটা অনির্দিষ্টকালের জন্য। কারণ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এদিকে বুধবার বিকেলে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে পর্যটন নগরীর কক্সবাজার জেলাকে ‘লকডাউন’ ঘোষণা করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন। জেলা প্রশাসনের ফেইসবুকে পেইজে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেয়া হয়। জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন তার আদেশে বলেছেন, ‘জনস্বার্থে কক্সবাজারকে লকডাউন করা হল। এখন থেকে এই জেলায় সকলের আগমন ও বহির্গমন নিষিদ্ধ। আদেশ অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।