ঝর্ণা রাণী দাস। দরিদ্রতা আর কষ্টের করেই চলে তার জীবন-জীবিকা। জমি থাকলেও থাকার বসত ঘর ছিলো না তার। স্বামী-ছেলেকে নিয়ে রাতে ছোট্ট ঝুপড়ি ঘরে ঘুমাতে হতো তাকে। সবার জন্য বাসস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ‘জমি আছে ঘর নাই’ প্রকল্পের ঘর পেয়ে এখন ঝর্ণারাণী দাস মহাখুশি।
কে দিয়েছে ঘর বলতেই ঝর্ণা রাণী দাস খুশিতে বলে, আমাদেরকে ঘর দিয়ে খুশি করেছে প্রধানমন্ত্রী, শেখের বেটি হাসিনা'কে সৃষ্টিকর্তা যেন চির সুখে রাখে। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার মলাইশ গ্রামের।গতকাল সরেজমিনে গেলে ঝর্ণারাণী দাস বলেন, ‘আজ শান্তিতে ঘুমাইতাছি। শেখের বেটিকে ধন্যবাদ। অরে যেন সৃষ্টিকর্তা চিরসুখে রাখে।
আমাদের মতন নিঃস্ব লোকের পাশে দাঁড়াবার জন্যে। ঘর পাইতে কাকো কোনো টাকা পয়সা দেওয়া। মানুষে কয়তো সরকার ঘর দিব বিশ্বাস করতাম না।হঠাৎ একদিন অফিসার আইয়া কয়,আমার নামে নাকি শেখের ব্যাটি ঘর বরাদ্দ দিছে। তখন সৃষ্টিকর্তার নিকট বললাম, আমরারে যিনি খুশী করেছে সৃষ্টিকর্তা শেখের বেটিকে চিরসুখে রেখে।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।