কয়েক দিন ধরে হিমেল হাওয়া ও কুয়াশায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
দেশে প্রতিদিন কমছে তাপমাত্রা। সন্ধ্যা নামতেই শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ শীতের দাপটে কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতবস্ত্রের অভাবে অনেকেই কাজে যোগ দিতে পারছেন না। যত সম্ভব সন্ধ্যার আগেই মানুষ বাজারের প্রয়োজনীয় কাজ সেরে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।
দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহ আগামী বুধবার পর্যন্ত থাকবে। এরপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে, পরে আবার শুরু হবে শীতের প্রকোপ বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সবশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও বরিশাল অঞ্চলে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ শৈত্যপ্রবাহ থাকবে আগামী আরও দুই দিন, আর এর বিস্তৃতি হতে পারে।
সোমবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজার ও সীতাকুণ্ডে, ২৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা কমলেও দেশের অন্যত্র তাপমাত্রা একই রকম থাকবে।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।