প্রকাশ: ৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৫
মো.তাসলিম উদ্দিন সরাইল(ব্রাহ্মণবাড়িয়া) বিএডিসি'র বীজ গুদাম ভাড়াদিয়ে প্রতিমাসে বিকাশে টাকা নেন সরকারি স্যার।সরকারি গুদামঘরের দায়িত্ব থাকা মো. কুদ্দুস মিয়া এমন করে বলছিলেন। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) সরাইল বীজ গুদাম ভাড়া দেওয়া হয়েছে বলে জানাযায়।সরাইলের বিএডিসির সারও বীজ গুদামের জমিসহ বড় বিল্ডিং ভাড়া দেওয়া হয়েছে মাত্র (সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা) এমন কথা
জানালেন ভাড়াটিয়া মো. কুদ্দুস মিয়া। সরাইল উপজেলা সদরে উচালিয়াপাড়া মোড়ের পশ্চিম পাশে মোল্লা বাড়ির সামনে।বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশ নের(বিএডিসি) সারও বীজ গুদামটি ছিল কৃষকের আস্থার জায়গা।সময়ের ব্যবধানে সেটি এখন ভাঙ্গারির দোকান ওফার্নিচারের গুদাম। আয়তন অনেক বড় এলাকা জমির ওপর নির্মিত গুদামটি পুরোপুরি বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে রেখেছে বিএডিসি। এ গুদামঘর ও জায়গা কি ভাবে আছে,তাঅনুসন্ধান করতে সরেজমিনে সেখানকার গুদামঘর ঘুরে দেখা হয়েছে । সরাইলের সার ও বীজ গুদামে গিয়ে দেখা যায়, কুদ্দুস মিয়া নামের একজন ফার্নিচারে ব্যবসার গুদাম হিসাবে নিয়ে রাখছেন।
গুদামঘর টি ভিতরে ফার্নিচার আর ড্রাম রাখেন। তিনি আবার গুদামটি পাশে টিনসেট ঘর করে ভাড়া দিয়েছেন আরেকজনকে, যিনি বর্তমানে টিনসেট দোকানের বিভিন্ন প্যাকেজ জাতমাল ও স্টিলের আরনা রেখে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করছেন। টিনসেট ঘর থেকে মাল মাথায় নিয়ে বের হতে কথা হয় ঐ মালিকের কর্মচারি সঙ্গে। সে বলে ভাই নাম জেনে করবেন কি?আমরা কাজ করি মালিকের তিনি এই ঘর ভাড়া নিয়েছেন পাশের ফার্নিচারের মালিক থেকে।
তার সাথে কথা বলেন,আমার আবার দেরী হলে মালিকে বকা দিবে। কাস্টমার দাঁড়ায় আছে আমি যাই। আমার কাছে কি জানবেন সবাই জানে গুদামঘর ও জায়গা ভাড়া দিছে। গুদাম ঘরের উত্তর পাশে খালি জাগাতে ভাঙ্গারি দোকান ভাড়া দিয়েছেন। ভাঙ্গারি দোকান,গুদামের পিছনে পাকা ঘরটি ফার্নিচার মেরামতের দোকান বানিয়েছেন। ওইখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। গুদামঘরের কথা জানতে চাইলে নিজেকে ভাড়া টিয়া দাবী করে মো, কুদ্দুস মিয়া বলেন, এটা সরকারি বীজ গুদাম আমি জানি।
আমি কয়েক বছর হয়েছে স্যারের থেকে ভাড়া নিয়েছি। কতো ভাড়া তিনি বলেন,সাড়ে ৫ হাজার টাকা। ভাড়ার টাকা প্রতি মাসে বিকাশে মজিবুর স্যারের নিকট পাঠাই । সরকারি কোন কাগজ আছে কি জানতে চাইলে। কুদ্দুস মিয়া বলেন, আমার কাছে কোন কাগজ পত্র নাই।যা জানে স্যারে জানে! স্যারের সাথে কথা বলেন। এই নেন স্যারের কার্ড এটার মধ্যে মোবাইল নাম্বার আছে। এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে এ প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হলে কুমিল্লা বিএডিসির যুগ্ম পরিচালক কৃষিবিদ মো.মজিবর রহমান বলেন, ফোন ধরে কে? জানাতে'ই তিনি" ব্যস্ত আছি কি বলবেন বলেন, চাকরি আমার প্রায় শেষ। সরাইলে বীজ ও সার গুদাম সরকারি নিয়ম নীতি মেনে ভাড়া দিয়েছি।এখনো ভাড়ায় চলছে। ভাড়া কতো বা বিকাশে নেন জিঙ্গেস করতেই' তিনি বলেন নতুন লোক আসলে খবর নিয়েন বলে'তিনি ফোন কেটে দিলেন।