সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫২১ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

নামাজের ব্যাপারে কুরআনে নির্দেশনা কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ ডিসেম্বর ২০২০, ১০:১৯

শেয়ার করুনঃ
নামাজের ব্যাপারে কুরআনে নির্দেশনা কী?
নামাজইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

নামাজ ফরজ ইবাদত। ঈমানের সাক্ষ্য দেয়ার পর মানুষের জন্য প্রথম ও প্রধান ইবাদত এটি। এ ইবাদতের ব্যাপারে আল্লাহ তাআলার নির্দেশ হলো- নামাজ সমাজে প্রতিষ্ঠা করা। কুরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ মানুষকে তা পড়তে বলেনি বরং একাধিক স্থানে তা প্রতিষ্ঠা করার কথা বলেছেন।এ কারণেই নামাজ ইসলামি রাষ্ট্রের প্রধান ৪ মূলনীতির মধ্যে প্রথম হচ্ছে নামাজ প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহ তাআলা মানুষকে রাষ্ট্র ক্ষমতা দানের পর প্রথমেই নামাজ প্রতিষ্ঠা করার কাজ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

 الَّذِينَ إِن مَّكَّنَّاهُمْ فِي الْأَرْضِ أَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ وَأَمَرُوا بِالْمَعْرُوفِ وَنَهَوْا عَنِ الْمُنكَرِ وَلِلَّهِ عَاقِبَةُ الْأُمُورِ

আরও

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে শক্তি-সামথ্য তথা রাষ্ট্র ক্ষমতা দান করলে তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে, জাকাত দেবে এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করবে। প্রত্যেক কর্মের পরিণাম আল্লাহর এখতিয়ারভূক্ত।’ (সুরা হাজ : আয়াত ৪১)

সুতরাং নামাজের ব্যাপারে কুরআনের নির্দেশনা হচ্ছে, রাষ্ট্র ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তি তার অধীনস্তদের উপর বাধ্যতামূলকভাবে নামাজ প্রতিষ্ঠার আইন বাস্তবায়ন করবেন। অর্থাৎ রাষ্ট্র ক্ষমতার অধিকারীদের উপর দায়িত্ব হচ্ছে সমাজে নামাজ প্রতিষ্ঠা করা।তবে রাষ্ট্রে নামাজ পড়ার ব্যাপারে বাধ্যবাধকতা না থাকলে, এ অজুহাতে কোনো মুমিন মুসলমানের নামাজ থেকে বিরত থাকার সুযোগ নেই। বরং সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্বে আল্লাহর নির্দেশ পালনে নামাজ পড়তে হবে।

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

নামাজ প্রতিষ্ঠার এ দায়িত্ব স্বাভাবিকভাবে সবাইকে পালন করে যেতে হবে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র যার যার অবস্থান থেকে নামাজ প্রতিষ্ঠার কাজ করবে। নামাজ থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে থাকতে হবে সর্বোচ্চ সতর্ক।নামাজ পড়তে হবে যথা সময়ে এবং শুধুমাত্র মহান আল্লাহর জন্য। কুরআন-সুন্নায় এ ব্যাপারে বিশেষভাবে তাগিদ দেয়া হয়েছে। যারা নামাজে অবহেলা করবে কিংবা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে নামাজ পড়বে তাদের হবে করুণ পরিণতি। আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাজির জন্য, যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে বেখবর, যারা তা লোক দেখানোর জন্য আদায় করে।’ (সুরা মাউন : আয়াত ৪-৬) মানুষের মধ্যে এমন অনেকে আছেন, যারা নামাজ পড়েন ঠিকই; কিন্তু তা আদায়ের ব্যাপারে উদাসিন। আবার অনেকে অন্য দেখানোর উদ্দেশ্যে নামাজ পড়েন। যাতে মানুষ তাকে নামাজি বলেন। এ ব্যাপারেও থাকবে হবে সতর্ক।

এ আয়াতের তাফসিরে উল্লেখ করা হয়েছে যে-

‘এখানে সেসব মানুষকে বুঝানো হয়েছে, যারা মোটেই নামাজ পড়ে না; অথবা প্রথম দিকে নামাজ পড়তো অতপর তাদের মধ্যে অলসতা দেখা দিয়েছে। অথবা যথাসময়ে নামাজ আদায় করে না বরং যখন মন চায় তখন পড়ে নেয় অথবা দেরি করে আদায় করতে অভ্যাসী হয় অথবা বিনয়-নম্রতার সাথে নামাজ পড়ে না ইত্যাদি।’ (নাউজুবিল্লাহ)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

একটা বিষয় লক্ষ্যনীয়

কুরআন এবং হাদিসে নামাজে অমনোযোগীতা ও লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে নামাজ আদায়কারীদের জন্য শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। হাদিসের পরিভাষায় লোক দেখানো নামাজ হচ্ছে ‘ছোট শিরক’। এটি কবিরা গোনাহের শামিল। একনিষ্ঠ তাওবা ছাড়া যে গোনাহ ক্ষমা হয় না। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমি কি তোমাদের এমন বিষয়ে সংবাদ দেব না, যে বিষয়টি আমার কাছে মাসীহ দাজ্জালের (ফেতনার) চেয়েও ভয়ংকর? সাহাবাগণ বললেন, ‘হ্যাঁ’।

তিনি বললেন, ‘তা হচ্ছে গোপন শিরক। (গোপন শিরকের উদাহরণ পেশ করতে গিয়ে বিশ্বনবি বলেন) একজন মানুষ দাঁড়িয়ে শুধু এ জন্যই তার নামাজ খুব সুন্দরভাবে আদায় করে যে- কোনো মানুষ তার নামাজ পড়া দেখছে। (ইবনে মাজাহ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কাউকে দেখানোর উদ্দেশ্যে নামাজ পড়লো, তবে সে শিরক করলো; যে ব্যক্তি অন্যকে দেখানোর উদ্দেশ্যে সাদকা করলো সে শিরক করলো।’ (মুসনাদে আহমদ)

সুতরাং ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার বিকল্প নেই। যার যার অবস্থান থেকে নামাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করার পাশাপাশি নামাজের ব্যাপারে অবেহলা করা কিংবা লোক দেখানো নামাজ পড়া থেকে বিরত থাকা একান্ত আবশ্যক।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নামাজের ব্যাপারে আরো বেশি মনোযোগী হওয়ার তাওফিক দান করুন। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের যার যার অবস্থান থেকে নামাজ প্রতিষ্ঠার কাজে নিজেকে আত্মনিয়োগ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

আশুলিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৮

আশুলিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৮

নওগাঁয় কৃষকদের মাঝে ইনতেফার ফলজ-বনজ চারা বিতরণ

নওগাঁয় কৃষকদের মাঝে ইনতেফার ফলজ-বনজ চারা বিতরণ

ভারতীয় ভিসা ফি বাড়লো দ্বিগুণ, বাংলাদেশিদের জন্য সীমিত সুবিধা

ভারতীয় ভিসা ফি বাড়লো দ্বিগুণ, বাংলাদেশিদের জন্য সীমিত সুবিধা

কলাপাড়ায় চেতনানাশক স্প্রের মাধ্যমে পরিবার অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট

কলাপাড়ায় চেতনানাশক স্প্রের মাধ্যমে পরিবার অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা