রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫২০ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলামে হজের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৭ জুলাই ২০২২, ২৩:৪৫

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে হজের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

এই নশ্বর পৃথিবীর অবিনশ্বর মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কালোত্তীর্ণ মহাগ্রন্থ আল-কোরআনে বলেন, ‘নিঃসন্দেহে মানুষের জন্য সর্বপ্রথম যে ইবাদত গৃহটি নির্মিত হয়, সেটি মক্কায় অবস্থিত। তাকে কল্যাণ ও বরকত দান করা হয়েছিল এবং সমগ্র বিশ্ববাসীর হেদায়েতের কেন্দ্রে পরিণত করা হয়েছিল। তার মধ্যে রয়েছে সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ এবং ইব্রাহিমের ইবাদতের স্থান। আর তার অবস্থা হচ্ছে এই, যে তার মধ্যে প্রবেশ করেছে সে নিরাপত্তা লাভ করেছে। মানুষের মধ্য থেকে যারা সেখানে পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তারা যেন এই গৃহের হজ সম্পন্ন করে। এটি তাদের ওপর আল্লাহর অধিকার। আর যে ব্যক্তি এ নির্দেশ মেনে চলতে অস্বীকার করে তার জেনে রাখা উচিত, আল্লাহতায়ালা বিশ্ববাসীর মুখাপেক্ষী নন।’ (সূরা আল-ইমরান : আয়াত-৯৬, ৯৭)

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহতায়ালা কত চমৎকার করে হজের গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন। এরও প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর পূর্বে মুসলিম জাতির জনক হযরত ইব্রাহিম (আ.)-কে লোকদের মাঝে হজের ঘোষণা দেওয়ার জন্য আল্লাহতায়ালা নির্দেশ প্রদান করেন। যেমন আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর মানুষের মাঝে হজের জন্য ঘোষণা প্রচার করো। তারা দূর-দূরান্ত থেকে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশবায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে তোমার কাছে আসবে।’ (সূরা-হজ : ২৭)

আখেরি নবীর (স.) পবিত্র জবান মোবারকেও হজের অসাধারণ গুরুত্বের বিষয়টি স্থান পেয়েছে। বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) হতে বর্ণিত : তিনি বলেন, ‘রাসূল (স.) এরশাদ করেন, ‘ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি স্তম্ভের ওপর স্থাপিত আর সেগুলো হচ্ছে—১. এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করা যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রভু নেই। আর হজরত মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর বান্দা ও তাঁর প্রেরিত রাসূল। ২. সালাত প্রতিষ্ঠা করা, ৩. জাকাত প্রদান করা, ৪. হজ করা, ৫. রামাদান মাসে রোজা রাখা।’ মিশকাত-(২)

আরও

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

উল্লেখিত হাদিসে হজকে ইসলামের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া আল্লাহর প্রিয়তম হাবিব তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘হে মানবমণ্ডলী, তোমাদের ওপর হজ ফরজ করা হয়েছে, সুতরাং তোমরা সবাই হজ আদায় করো।’ (মিশকাত-২০০৭)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত : তিনি বলেন, “রাসূল (স.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, কোন আমল সবচেয়ে উত্তম? তিনি বলেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ইমান আনা। আবার জিজ্ঞেস করা হলো, এর পর কোন আমলটি? তিনি বললেন, আল্লাহর পথে ‘জিহাদ করা’। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো, এর পর কোন আমলটি? জবাবে বলেন, ‘হজে মাবরুর’ তথা আল্লাহর দরবারে গৃহীত হজ।” (বুখারি ও মুসলিম)

সঠিকভাবে ও ইখলাসের সঙ্গে হজ আদায়কারী নিষ্পাপ শিশুর মতো হয়ে যায়। যেমন—হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত : তিনি বলেন, রাসূল (স.) বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ করল এবং হজ সম্পাদনকালে কোনো প্রকার অশ্লীল কথা ও কাজ কিংবা গোনাহের কাজে লিপ্ত হয়নি, সে সদ্যোজাত নিষ্পাপ শিশুর ন্যায় প্রত্যাবর্তন করল। (বুখারি ও মুসলিম)

অন্য হাদিসে বিশ্বনবী (স.) বলেন, হজে মাবরুর বা কবুল হজের বিনিময় হলো (আল্লাহর) জান্নাত।’। (মিশকাত-২০১০)

হজে গমনকারী ব্যক্তির কতই না খোশ নসিব যে, সে আল্লাহর যাত্রীদলের অন্তর্ভুক্ত। যেমন হাদিস শরিফে এসেছে, প্রিয় নবী (স.) বলেন, ‘তিন শ্রেণির লোক আল্লাহর যাত্রীদল, (তারা হলো) যোদ্ধা, হাজি ও ওমরাহকারী।’ (মিশকাত-২০৩৮)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজের অনন্য মর্যাদার কারণেই প্রিয় নবী (স.) হজ সম্পন্নকারীর কাছে দোয়া চাওয়ার জন্য আদেশ করেছেন। যেমন : হাদিস শরিফে এসেছে, বিশ্বনবী (স.) বলেন, যখন তুমি কোনো হাজির সাক্ষাৎ পাবে, তখন তাঁকে সালাম করবে, মুছাফাহা করবে এবং তিনি তাঁর গৃহে প্রবেশ করার পূর্বে তোমার জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইতে অনুরোধ করবে। কেননা, হাজি হলেন ক্ষমাপ্রাপ্ত ব্যক্তি। (মিশকাত-২০৩৯)

হজ শুধু পরকালীন কল্যাণই বয়ে আনে না, বরং ইহকালের কল্যাণের বারতাও নিয়ে আসে। যেমন—আমাদের প্রিয় রাসূল (স.) বলেন, তোমরা হজ ও ওমরাহ বিলম্ব না করে পরস্পর সম্পাদন করো। কারণ, এ দুটো ইবাদত দারিদ্র্য ও পাপসমূহকে এমনভাবে দূর করে, যেভাবে হাপর লৌহ ও স্বর্ণ-রৌপ্যের ময়লা দূর করে দেয়। ( মিশকাত-১০২৬)

সত্যিই হজ মুসলিম মিল্লাতের জন্য সৌভাগ্যের পরশ পাথরের ন্যায়। কেননা, রাসূল (স.) বলেছেন, হজ ব্যক্তির পূর্বের গুনাহ ধ্বংস করে দেয়।

তাই রাসূল (স.) বলেছেন, যে ব্যক্তি হজের ইচ্ছা করেছেন, তিনি যেন তাড়াতাড়ি করেন। (মিশকাত-২০১৫)

রহমাতুলিল আলামিন এক মহা সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। আর তা হলো, তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি এ পরিমাণ পাথেয় এবং বাহনের মালিক হয়েছে, যা তাকে আল্লাহর ঘর পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেবে, অথচ সে হজ করেনি। সে ইহুদি কিংবা নাছারা হয়ে মৃত্যুবরণ করুক, এতে কিছু আসে-যায় না।’

আর এটা এই জন্য যে, মহান আল্লাহতায়ালা বলেছেন, সে মানুষের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে বাইতুল্লাহর হজ ফরজ, যে সে পর্যন্ত পৌঁছার সামর্থ্য লাভ করেছে।

আর হজ হচ্ছে গোটা মুসলিম মিল্লাতের মহাঐক্যের সম্মেলন, যাতে সমগ্র দুনিয়ার মুসলমানদের রক্ত, বর্ণ, ভাষা ও ভৌগোলিক সীমারেখার বিভিন্নতা ভুলে এককেন্দ্রিক হওয়ার পথ খুঁজে পায়। এর মাধ্যমে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর ভ্রাতৃত্ব ও সাম্যের চিত্র ফুটে ওঠে। এটি মুসলমানদের মধ্যে ইমানি জজবা ও ইসলামী চেতনা সৃষ্টি করে।

লেখক : প্রভাষক, আরবি বিভাগ, উত্তর বাড্ডা ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা।

হজের গুরুত্ব
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের পক্ষে দিতে আহবান তারেক রহমানের

তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের পক্ষে দিতে আহবান তারেক রহমানের

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই: রাকিব

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই: রাকিব

জনপ্রিয় সংবাদ

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা