বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদন

আইসিটি খাতে বিপুল দুর্নীতি: শ্বেতপত্রে প্রকাশিত

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:১০

শেয়ার করুনঃ
আইসিটি খাতে বিপুল দুর্নীতি: শ্বেতপত্রে প্রকাশিত
দুর্নীতি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দেড় দশকে 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' নির্মাণের জন্য প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও, শ্বেতপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, আইসিটি খাতে ব্যাপক দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছে। ১ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইসিটি খাতকে দেশটির সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। 

প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করেছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি, যার চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি জানান, তথ্যপ্রযুক্তি খাত বাংলাদেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নতুনত্বের সুযোগ নিয়ে বহু প্রকল্পের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট করা হয়েছে। শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে কিছু মানুষের হাতে প্রকল্পের কাজ এসেছে, যারা এসব প্রকল্পের মাধ্যমে বিশাল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছে। 

আরও

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

আইসিটি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৫৫টি প্রকল্প নেওয়া হয়, যার মোট ব্যয় ছিল প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা। তবে, এই প্রকল্পগুলোর সুফল তেমন পরিলক্ষিত হয়নি। উদাহরণ হিসেবে, আইসিটি ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্সে ১৭০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম, যা অনেকটাই হতাশাজনক। 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে, অনেক প্রকল্প যাচাই-বাছাই ছাড়াই পাশ করা হয়েছে এবং খরচের ব্যাপারে বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। বিশেষ করে যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার অধিক মূল্যে কেনা হয়েছে এবং অনেক প্রকল্পে ফালতু ব্যয় করা হয়েছে, যার ফলে সরকারের তহবিলের অপব্যবহার ঘটেছে। এসব প্রকল্পে স্বচ্ছতার অভাব ছিল এবং অনেক ক্ষেত্রে সরকারিভাবে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ শুধু রাজনৈতিক সুবিধাভোগীদের কাছে পৌঁছেছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

গবাদিপশু খাতে ভরসা হারাচ্ছেন দ্বীপাঞ্চলের কৃষকরা

গবাদিপশু খাতে ভরসা হারাচ্ছেন দ্বীপাঞ্চলের কৃষকরা

আইসিটি খাতের বৃহত্তম প্রকল্প 'ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (ইডিসি)' প্রকল্পে প্রায় ৫ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রকল্পের মাত্র ২০০ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ বিষয়ে আইসিটি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, "এ ধরনের প্রকল্পগুলোর কেনাকাটা বন্ধ রাখা হয়েছে এবং যা কিছু কাজ হয়েছে, সেখানে স্থগিত রাখা হয়েছে।"

এ পরিস্থিতিতে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে যে, এই খাতে আরও অধিক তদন্ত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক, যেন ভবিষ্যতে সরকারি তহবিলের অপচয় রোধ করা যায়। তবে, কিছু প্রকল্পের কাজ আবার শুরু করা হতে পারে, কারণ সরকারের নীতি অনুযায়ী, কিছু প্রকল্প এখনো গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলোর উন্নয়ন প্রয়োজন।

এ অবস্থায়, দেশের জনগণ এবং বিশেষত যুবসমাজের জন্য শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারণ এই খাতে ব্যয় হওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থের সুফল তারা এখনও পরিলক্ষিত করতে পারেনি।

সর্বশেষ সংবাদ

ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু, ২৪ ঘণ্টায় আরও ছয়জনের প্রাণহানি

ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু, ২৪ ঘণ্টায় আরও ছয়জনের প্রাণহানি

নির্বাচনে অবহেলা করলে শাস্তি নিশ্চিত করবে সরকার: প্রেস সচিব

নির্বাচনে অবহেলা করলে শাস্তি নিশ্চিত করবে সরকার: প্রেস সচিব

ভোটার হালনাগাদ শেষ পর্যায়ে, অক্টোবরেই চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

ভোটার হালনাগাদ শেষ পর্যায়ে, অক্টোবরেই চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি অধ্যাদেশে চূড়ান্ত অনুমোদন

নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি অধ্যাদেশে চূড়ান্ত অনুমোদন

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ভূরুঙ্গামারীতে গ্রেপ্তার-১

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ভূরুঙ্গামারীতে গ্রেপ্তার-১

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দক্ষিণাঞ্চলে কাঁকড়া চাষ: চিংড়ির বিকল্পে কৃষকের নতুন আশার আলো

দক্ষিণাঞ্চলে কাঁকড়া চাষ: চিংড়ির বিকল্পে কৃষকের নতুন আশার আলো

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে কাঁকড়া চাষ এখন কৃষকদের জন্য নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনা হিসেবে আলো ছড়াচ্ছে। দীর্ঘদিন চিংড়ি চাষের জন্য পরিচিত এই অঞ্চলে চিংড়ির রোগবালাই, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও দামের ওঠানামার কারণে অনেক কৃষক হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে তুলনামূলক সহজ, খরচ কম ও লাভজনক হওয়ায় তারা ঝুঁকেছেন কাঁকড়া চাষে। একসময় নদী-খাল থেকে সংগ্রহ করা কাঁকড়াই বাজারে আসত। কিন্তু চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এখন বাণিজ্যিকভাবে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজার জেলার চা-বাগানগুলোতে শুধুমাত্র চা নয়, সাথি ফসল হিসেবে গোলমরিচ চাষও শুরু হয়েছে। জেলার শ্রীমঙ্গল, রাজনগর, কমলগঞ্জ ও বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন চা-বাগানে সীমিত পরিসরে গোলমরিচ চাষ করা হচ্ছে। চা-বাগানের জন্য অত্যাবশ্যক ছায়াদানকারী বৃক্ষকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে গোলমরিচের লতা। গোলমরিচ মাংসসহ বিভিন্ন খাবারে স্বাদ বৃদ্ধিতে এবং রান্নায় গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দেশের চাহিদার প্রায় সবটাই বিদেশ থেকে আমদানি করা হলেও

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

বাংলাদেশের রেলওয়ে একদিকে যেমন যাত্রী সংকুলান করতে পারছে না, অন্যদিকে টিকিট বিক্রিতে লোকসান গুনছে। দেশের অসংখ্য ট্রেনে যাত্রীর ঠাসা ভিড় দেখা গেলেও, রেলের পরিসংখ্যান বলছে প্রায় ১৫ শতাংশ টিকিট অবিক্রিত থেকে যায়। এমন এক অদ্ভুত পরিস্থিতিতে দেশের রেল খাত লোকসানের চক্রে আটকে আছে। গত অর্থবছরে রেলওয়ে প্রায় ২,৪৫৫ কোটি টাকার বিশাল লোকসান দিয়েছে, যেখানে ব্যয় ছিল ৩,৯০০ কোটি টাকা এবং

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

লাল-সবুজ রঙের মাঝারি আকারের ঝাঁঝালো নাগা মরিচ এখন শুধু ঝালপ্রেমীদের মুখে ঝালের স্বাদই বাড়াচ্ছে না, বরং কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার পথও খুলে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে স্বীকৃত এই নাগা মরিচ মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। ২০১৯ সালে খাল খননের সময় দোকান উচ্ছেদ করা হলেও, কৃষকরা এখন নতুন করে সাথী ফসল হিসেবে নাগা মরিচের দিকে

শ্রীমঙ্গলে বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু হাজরা: ২৮ বছরে ২০ হাজার গাছ রোপণ

শ্রীমঙ্গলে বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু হাজরা: ২৮ বছরে ২০ হাজার গাছ রোপণ

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে একজন চা শ্রমিকের ব্যতিক্রমী উদ্যোগে মানুষের জীবন এবং পরিবেশে স্থায়ী প্রভাব পড়ছে। ৪০ বছর বয়সী বিষ্ণু হাজরা, যিনি স্থানীয়ভাবে ‘বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু’ হিসেবে পরিচিত, ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে জনসাধারণের সুবিধার জন্য বৃক্ষরোপণ করছেন। ব্যক্তিগত জমিতে নয়, বরং মসজিদ, মন্দির, স্কুল, সড়কপথ ও জলাশয়ের পাড়ে গাছ লাগানোই তার প্রধান লক্ষ্য। বৃক্ষরোপণ ছাড়া তার জীবন অসম্পূর্ণ। জন্মদিন, মৃত্যুবার্ষিকী বা অন্য কোনো