প্রকাশ: ১ অক্টোবর ২০১৯, ২২:৭
আগামী ৫ আগস্ট, ২০২৫, বিকাল ৫টায় গণঅভ্যুত্থানের সব পক্ষের উপস্থিতিতে বহুল প্রতীক্ষিত জুলাই ঘোষণাপত্র জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জানিয়েছেন। ফেসবুক পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে। তিনি আরও জানান, “আগামী মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে ৩৯ জন বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। শনিবার সকালে একটি মার্কিন সামরিক বিমানে তারা ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সংখ্যা বাড়তে থাকছে। এর আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ জানিয়েছিল, মোট ৬১ জন বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হবে। তবে পুলিশের বিশেষ শাখার সূত্র বলছে, চার্টার্ড ফ্লাইটে অন্তত ৩০ জন বাংলাদেশি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, আগস্ট মাসকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা দেখা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, “আমরা সবসময় সতর্ক রয়েছি এবং যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় যথেষ্ট প্রস্তুতি ও সক্ষমতা রয়েছে।” তিনি আরও জানান, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরা এলাকায় এক কনভেনশন হলে গোপন বৈঠকের তথ্যের ভিত্তিতে ২২
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্কহার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। শুক্রবার (১ আগস্ট) হোয়াইট হাউসের এক ঘোষণায় এই নতুন শুল্কহার জানানো হয়। একই তালিকায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরও কয়েকটি দেশসহ মোট একাধিক রাষ্ট্রের ওপর নতুন শুল্কহার আরোপ করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসের ঘোষণায় শুধু বাংলাদেশের ওপরই নয়, পাকিস্তানের ওপর ১৯
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্প্রতি সম্পাদিত বাণিজ্য চুক্তিকে বাংলাদেশের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘আমরা গর্বের সঙ্গে বাংলাদেশের শুল্ক আলোচক দলকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাই। এটি বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক