মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫২১ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কিয়ামতের দিন মানুষ কিভাবে উঠবে—হাদীস কী বলছে?

হায়দার মনির - হেড অফ ইসলামি ডেস্ক
মোহাম্মাদ হায়দার মনির - হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ১৫ জুন ২০২৫, ১০:৫৭

শেয়ার করুনঃ
কিয়ামতের দিন মানুষ কিভাবে উঠবে—হাদীস কী বলছে?
প্রতীকী ছবি
কিয়ামতের দিনইসলামি বিশ্বাসহাদীসপুনরুত্থানআখিরাত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামের পরিপূর্ণ বিশ্বাসের মধ্যে অন্যতম একটি বিশ্বাস হলো আখিরাত বা পরকাল। এই বিশ্বাসের মূল স্তম্ভ হলো কিয়ামত, যেদিন আল্লাহ তাআলা সব মৃত মানুষকে পুনরুত্থান করবেন এবং তাঁদের আমলের হিসাব নেওয়া হবে। হাদীস ও কোরআনের বর্ণনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, কিয়ামতের দিন মানুষের দেহ আবার জীবিত করা হবে, এবং সবাই আল্লাহর দরবারে হাজির হবে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) একাধিক হাদীসে বলেছেন, কিয়ামতের দিন মানুষকে এমন অবস্থায় তোলা হবে, যেমনটি তারা জন্মেছিল—অর্থাৎ নগ্ন, খালি পায়ে এবং অশিক্ষিত অবস্থায়। সাহাবিরা জিজ্ঞেস করেন, ‘হে রাসূল! একে অপরকে দেখবে না?’ তিনি বলেন, ‘সেদিন এত ভয়াবহ হবে যে, কারো চিন্তা থাকবে না কে কেমন অবস্থায় আছে।’

মহান আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, “যে দিন আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, সেইভাবেই আমি তাদের পুনরুত্থিত করবো।”(সূরা আম্বিয়া: ১০৪)। এই আয়াত থেকে স্পষ্ট হয় যে, কিয়ামতের দিন পুনরুত্থান একটি অবিশ্বাস্য অলৌকিক ব্যাপার হলেও তা আল্লাহর জন্য সহজ। হাদীসে এসেছে, মানুষের প্রথমে পুনর্জীবিত হবে একটি হাড্ডি—যাকে আজবুজ-জানাব বলা হয়। এই হাড্ডি কখনো নষ্ট হয় না এবং সেখান থেকেই পুরো শরীর গড়ে তোলা হবে।

হাদীস অনুযায়ী, কিয়ামতের দিন মানুষের মুখমণ্ডল হবে তাদের আমলের প্রতিফলন। কেউ হাস্যোজ্জ্বল, কেউ ধূলায় ধূসরিত। কারো মুখ থেকে আলো বের হবে, কেউ থাকবে অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থায়। সেই দিনই নির্ধারিত হবে কে জান্নাতে যাবে আর কে জাহান্নামে। মহানবী (সা.) আরও বলেন, “যে যেমন মৃত্যুবরণ করেছে, তাকে তেমন অবস্থাতেই তোলা হবে।” অর্থাৎ কেউ যদি শহীদ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, সে শহীদের রক্ত ও গন্ধ নিয়েই উঠবে। আবার কেউ যদি পাপের মধ্যে মারা যায়, সে সেই অবস্থাতেই উঠবে।

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

এই দিনটি হবে এত দীর্ঘ যে, হাদীসে এসেছে, এটি হবে ৫০ হাজার বছরের সমান। তীব্র গরম, পিপাসা ও ঘামের মধ্যে মানুষ আল্লাহর বিচার চেয়ে কাঁদতে থাকবে। সেই সময়ে একমাত্র মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শাফায়াত করবেন তাঁর উম্মতের জন্য।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এইসব হাদীস ও কোরআনি বর্ণনা আমাদের মনে আল্লাহভীতি সৃষ্টি করে এবং দুনিয়ার জীবনে নেক আমল করার উৎসাহ জোগায়। যারা সত্যিকার অর্থে ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, কিয়ামতের দিন তাদের জন্য হবে শান্তির দিন। আর যারা কুফরী ও গোনাহ করেছে, তাদের জন্য থাকবে শাস্তির দিন।

সুতরাং আমাদের উচিত, কিয়ামতের দিনের প্রস্তুতি নেওয়া এবং প্রতিটি দিনকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অনুযায়ী অতিবাহিত করা। কেননা, কিয়ামত আসবেই এবং সেই দিন কারো জন্য কোনো অজুহাত চলবে না।

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় শহীদ শ্রাবণসহ সব বীরদের শ্রদ্ধায় পালিত জুলাই দিবস

নওগাঁয় শহীদ শ্রাবণসহ সব বীরদের শ্রদ্ধায় পালিত জুলাই দিবস

ইতালি নেওয়ার নামে লিবিয়ায় বিক্রি, ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা

ইতালি নেওয়ার নামে লিবিয়ায় বিক্রি, ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা

নেতানিয়াহু গাজা দখলের সিদ্ধান্ত ও সামরিক অভিযান সম্প্রসারণের নির্দেশ দিয়েছেন

নেতানিয়াহু গাজা দখলের সিদ্ধান্ত ও সামরিক অভিযান সম্প্রসারণের নির্দেশ দিয়েছেন

জুলাই বিপ্লবের চেতনায় শিবিরের সাইকেল র‍্যালি ও তিনদিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু

জুলাই বিপ্লবের চেতনায় শিবিরের সাইকেল র‍্যালি ও তিনদিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন ড. ইউনূস আজ বিকেলে

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন ড. ইউনূস আজ বিকেলে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা