শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ধর্ষণের ঘটনায় হত্যা বা আত্মহত্যা কি জায়েজ?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২০, ১৫:২৮

শেয়ার করুনঃ
ধর্ষণের ঘটনায় হত্যা বা আত্মহত্যা কি জায়েজ?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ধর্ষণ বা ব্যভিচার একটি মারাত্মক অপরাধ। ইসলামি শরিয়তে এর সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে। ইসলামি বিধানের কার্যকারিতা না থাকাই ধর্ষণ-ব্যভিচার দিন দিন লাগামহীনভাবে বেড়ে চলছে। কিন্তু ধর্ষণ-ব্যভিচার থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হত্যা-আত্মহত্যা সম্পর্কে ইসলাম কী বলে? ইসলামি শরিয়তে ধর্ষণ-ব্যভিচারের এত সুন্দর সমাধান বা শাস্তির সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে যে, যদি কেউ বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে তবে সামাজ জীবনে ধর্ষণ-ব্যভিচার থাকবে না বললেই চলে। কেননা অবিবাহিত নারী-পুরুষের ক্ষেত্রে এ অপরাধে নির্ধারিত সংখ্যায় বেত্রাঘাত করার বিধান রয়েছে। আবার বিবাহিত নারী-পুরুষের ক্ষেত্রে শাস্তি হলো পাথর মেরে হত্যা করা। প্রকাশ্যে উন্মুক্ত ময়দানে অপরাধীর ওপর এ শাস্তি কার্যকর হলে নিশ্চিত ধর্ষণ-ব্যভিচার থাকব শূন্যের কোটায়।

ধর্ষণ-ব্যভিচারে হত্যা

ধর্ষণ-ব্যভিচারে দুইভাবে হত্যা কার্যক্রম সংঘটিত হয়। অনেক সময় ধর্ষিতা নিজেকে রক্ষা করতে গিয়ে ধর্ষণকারীকে হত্যা করে বসে। আবার অনেক ক্ষেত্রে ধর্ষণকারী বা ব্যভিচারী এ অপরাধ ঘটানোর পর ধর্ষিতাকে হত্যা করে। ইসলামে এ দুটি বিষয়েও রয়েছে সমাধান।

আরও

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়
ধর্ষণ প্রতিরোধে হত্যা

ধর্ষণ বা ব্যভিচারের ঘটনা থেকে আত্মরক্ষার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা ফরজ বা আবশ্যক। তারপরও যদি কোনো নারী জোরপূর্বক ধর্ষণ-ব্যভিচারে আক্রান্ত হয় তবে ওই নারী গোনাহগার হবে না। তবে জালিমরা আল্লাহর কাছে অপরাধী হিসেবে গণ্য হবে।ধর্ষণ বা ব্যভিচার থেকে নিজেকে রক্ষা করতে গিয়ে যদি ধর্ষককে হত্যা করা হয় বা কোনোভাবে ধর্ষক হত্যার শিকার হয়; ইসলামি আদালতে এ হত্যায় ওই নারীর কোনো শাস্তি হবে না।হজরত ইবনে আব্দুল বার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এ সম্পর্কে বলেন, ‘আমার জানামতে আগের-পরের কোনো আলেমের মধ্যে এ বিষয়ে দ্বিমত নেই যে, জোরপূর্বক ধর্ষণের শিকার নারীর ওপর কোনো হদ বা দণ্ড প্রয়োগ করা হবে না; যদি সঠিকভাবে প্রমাণিত হয় যে, সে অপহরণ ও ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

আর ধর্ষিতা আত্মরক্ষা করতে গিয়ে কিংবা অত্যাচারের শিকার হয়ে যদি মারা যায় তবে পরকালে ওই নারী শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবেন। কারণ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে তা সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা দিয়েছেন।

‘যে ব্যক্তি তার ধন-সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সে শহিদ।

আরও

হালাল-হারাম বোধ জাগ্রত করা কেন জরুরি

হালাল-হারাম বোধ জাগ্রত করা কেন জরুরি
যে ব্যক্তি নিজেকে রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সে শহিদ।

যে তার দ্বীন রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সে শহিদ।

আর যে তার পরিবার রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সে-ও শহিদ।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)

ধর্ষিতার আত্মহত্যা কি জায়েজ?

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
ধর্ষণ বা ব্যভিচারের শিকার হয়ে আত্মহত্যাকে ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ইসলামের দৃষ্টিতে পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন; কোনো অবস্থাতেই আত্মহত্যা করা জায়েজ নয়। সুতরাং দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা, অসুস্থতা-হতাশা, শত্রুর আক্রমণ এমনকি সম্ভ্রমহানি, সম্ভ্রমহানির পর লোকলজ্জা ও কঠিন পরিস্থিতির কারণে আত্মহত্যা করা যাবে না। কেননা ইসলামে আত্মহত্যা কবিরা গোনাহ ও জাহান্নামে যাওয়ার অন্যতম কারণ। আল্লাহ তাআলা বলেন-

وَلَا تَقۡتُلُوٓاْ أَنفُسَكُمۡۚ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ بِكُمۡ رَحِيمٗا - وَمَن يَفۡعَلۡ ذَٰلِكَ عُدۡوَٰنٗا وَظُلۡمٗا فَسَوۡفَ نُصۡلِيهِ نَارٗاۚ وَكَانَ ذَٰلِكَ عَلَى ٱللَّهِ يَسِيرًا

‘আর তোমরা নিজেদের হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি দয়ালু। আর কেউ জুলুম করে, অন্যায়ভাবে তা (আত্মহত্যা) করবে, অবশ্যই আমি তাকে অগ্নিদগ্ধ করবো, আল্লাহর পক্ষে তা সহজসাধ্য।’ (সুরা নিসা : আয়াত ২৯-৩০)

হজরত ছাবিত বিন জিহাক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে কোনো বস্তু দিয়ে নিজেকে হত্যা করবে, কেয়ামতের দিন তাকে সে বস্তু দিয়েই শাস্তি প্রদান করা হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

ধর্ষিতা হওয়ার আশংকায় আত্মহত্যা

যদি কোনো মুসলিম নারী এ ধারণা পোষণ করেন যে, শত্রুরা তার ইজ্জতের ওপর হামলা করবে; তবে কি ওই নারী নিজের সম্ভ্রম-ইজ্জত রক্ষা করার জন্য আত্মহত্যা করতে পারবেন? ইসলামে কি তা বৈধ?

এ সম্পর্কে সৌদি সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের স্থায়ী ফতোয়া হলো-

لا يجوز لها أن تقتل نفسها، ولو خافت أن يقع بها ما ذُكر قهرا، وهي معذورة إن حصل ما خافت دون رضاها

অর্থাৎ ‘তার জন্য আত্মহত্যা করা জায়েজ নয়; যদিও তার সঙ্গে জোরপূর্বক উল্লেখিত কিছু ঘটার আশঙ্কা করে। সে যা আশঙ্কা করছিলো তা যদি তার ইচ্ছার বাইরে সংঘটিত হয়; তাহলে সে নির্দোষ বলে গণ্য হবে।’

ইসলামি শরিয়তে নিষিদ্ধ ও দণ্ডযোগ্য অপরাধ ধর্ষণ ও ব্যভিচার। এ মহামারি থেকে উত্তরণে ইসলামি দণ্ড প্রয়োগের বিকল্প নেই। পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, কোনো অবস্থাতেই ধর্ষণ থেকে বাঁচতে আত্মহত্যার পথ বেঁচে নেয়ার সুযোগ নেই। বরং সর্বশক্তি দিয়ে এ মহামারি ধর্ষণ ও ব্যভিচার থেকে নিজেকে রক্ষার চেষ্টা অব্যাহত রাখা জরুরি।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে ধর্ষণ ও ব্যভিচার থেকে হেফাজত করুন। জালিম অত্যাচারীদের প্রতিহত করার তাওফিক দান করুন। নারীদের নিজেদের আত্মরক্ষায় মার্জিত ও ইসলামের বিধান মেনে জীবন পরিচালনায় নিয়োজিত হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

জনপ্রিয় সংবাদ

নাজিরপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের নতুন নেতৃত্বে জুবায়ের ও তরিকুল

নাজিরপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের নতুন নেতৃত্বে জুবায়ের ও তরিকুল

জাতিসংঘে ফিলিস্তিন ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে যাচ্ছেন তৌহিদ হোসেন

জাতিসংঘে ফিলিস্তিন ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে যাচ্ছেন তৌহিদ হোসেন

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা