শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ঘুষের লেনদেন সম্পর্কে ইসলাম কী বলে?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ অক্টোবর ২০২০, ১৫:৪১

শেয়ার করুনঃ
ঘুষের লেনদেন সম্পর্কে ইসলাম কী বলে?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
বৈধভাবে আয়-রোজগার করা ইবাদত। ঘুষ কিংবা উৎকোচ গ্রহণ করে অন্যায়ভাবে আয়-রোজগার করা বৈধ নয় বরং তা হারাম। আল্লাহ তাআলা অবৈধ পন্থায় উপার্জন করতে নিষেধ করেছেন। কেননা ঘুষ বা উৎকোচ গ্রহণ করা সুদ, চুরি-ডাকাতি, জিনা-ব্যভিচারের মতো হারাম ও অবৈধ কাজ। যার চূড়ান্ত পরিণাম জাহান্নামের কঠিন শাস্তি।ঘুষ ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক ব্যাধি। ঘুষের আদান-প্রদান তথা লেনদেন একটি নিকৃষ্ট পন্থা। এ ব্যাধি ও নিকৃষ্ট পন্থা থেকে বিরত থাকা ইসলামের নির্দেশ। ঘুষ গ্রহণে রয়েছে মারাত্মক পরিণতি। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে ঘুষ গ্রহণের মাধ্যমে আয়-উপার্জন করাকে নিষেধ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না এবং মানুষের ধন-সম্পত্তির কিছু অংশ জেনে-বুঝে অন্যায়ভাবে গ্রাস করার উদ্দেশ্যে বিচারককে উৎকোচ দিও না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৮) ঘুষ দেয়া-নেয়ার কারণে সমাজ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ ও ধ্বংসাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়। কেননা সমাজে ঘুষের প্রচলন মানুষের নীতি-নৈতিকতা নষ্ট করে দেয়। ঘুষের মাধ্যমে অবৈধ ও অনৈতিক সব কাজ ঘুষের মাধ্যমে চরম সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করে। ফলে মানুষের বিশ্বাস উঠে যায় এবং তা মানুষের বাড়াবাড়ির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঘুষের লেনদেনের ক্ষতি

আরও

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়
ঘুষ দেয়া-নেয়ায় রয়েছে অনেক ক্ষতি। ঘুষের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো- এর মাধ্যমে চরিত্রের নীচতা ও হীনতা কঠিনভাবে প্রকাশ পায়। ঘুষের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ইজ্জত ও সম্মান বলতে কিছুই থাকে না। এসব বিষয় প্রকাশ হয়ে পড়লে সমাজের কাছে প্রভাবশালী ব্যক্তিও হেয় হয়। আর পরকালের ক্ষতিতো আছেই।যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে গোপনে কারও কাছে উৎকোচ বা ঘুষ গ্রহণ করে, সে ব্যক্তি কখনো কোথাও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। আল্লাহর কাছে ঘুষের অর্থের কোনো মূল্য নেই।

ঘুষের হারাম উপার্জন এবং এ অর্থের মাধ্যমে খাবার খাওয়া ব্যক্তির কোনো ইবাদত কবুল হয় না। ঘুষের অর্থে জাকাত, দান-সাদকাও কবুল হয় না। ঘুষের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কোনো নেক কাজ এবং দোয়াও কবুল হয় না। এমকনি হজ ও ওমরাহ পালনও কবুল হয় না।ঘুষের সম্পদ রেখে মারা যাওয়া ব্যক্তির জন্য এ সম্পদই জাহান্নামের অন্যতম উপকরণে পরিণত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন-তাদের অনেককেই তুমি দেখবে পাপে, সীমালংঘনে ও অবৈধ ভক্ষণে তৎপর; তারা যা করে নিশ্চয় তা নিকৃষ্ট।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৬২)

তাফসিরে ইবনে কাসিরের বর্ণনায় এসেছে- ঘুষের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি জালেম এবং আল্লাহর কাছে সে অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবে। ঘুষের প্রতি নিন্দা এবং তা আদান-প্রদানকারীর ওপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন। হাদিসে এসেছে-হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুষদাতা এবং গ্রহীতার ওপর অভিসম্পাত করেছেন।’ (মুসনাদে আহমাদ) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু আরও বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘ঘুষ আদান-প্রদানকারী উভয়ে জাহান্নামে যাবে।’ (তাবরানি)

ঘুষ দুর্ভিক্ষের কারণ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া
ঘুষ সমাজে এমন এক মারাত্মক কাজ, যার ফলে সমাজে দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়ে। হাদিসের বর্ণনা থেকেই তা সুস্পষ্ট। হাদিসে এসেছে-হজরত আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, যখন কোনো জাতির মাঝে সুদের ব্যাপক প্রচলন হয়ে যায়; তখন তারা দুর্ভিক্ষে পতিত হয়। আর যখন তাদের মাঝে ঘুষের আধিক্য দেখা দেয়, তখন তারা শত্রুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে।’ (মুসনাদে আহমাদ)

ঘুষের কাজে সহযোগিতার কুফল

ঘুষের কাজে সহযোগিতাকারী দালালরাও অভিশপ্ত। ইসলামের দৃষ্টিতে ঘুষ আদান-প্রদানকারী যেভাবে অভিশপ্ত। ঠিক সেভাবে ঘুষ লেনদেনের দালালরাও অভিশপ্ত। হাদিসে এসেছে-

হজরত সাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুষ আদান-প্রদানকারী এবং এর দালালদের সবার ওপর অভিশম্পাত করেছেন।’ (মুসনাদে আহমাদ) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু তো এই পর্যন্ত বলেছেন যে, বিচারকের জন্য কারও থেকে ঘুষ নিয়ে ফয়সালা করা কুফরীর সমতুল্য। আর সাধারণ মানুষের জন্য পরষ্পর ঘুষ লেনদেন করা হারাম অপবিত্র উপার্জন।’ (তাবরানি)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, ঘুষ থেকে নিজেকে বিরত রাখা। ঘুষের কাজে অন্যকে সহযোগিতা না করা। ঘুষের কাজে কারো পক্ষে দালালি না করা। এই মারাত্মক ব্যাধি ও ক্ষত থেকে বেঁচে থাকাই ঈমানের অনিবার্য দাবি।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ঘুষের কুফল ও খারাপ প্রচলন থেকে নিজেদের হেফাজত করার তাওফিক দান করুন। হালালের ওপর অটল ও অবিচল থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

জনপ্রিয় সংবাদ

নাজিরপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের নতুন নেতৃত্বে জুবায়ের ও তরিকুল

নাজিরপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের নতুন নেতৃত্বে জুবায়ের ও তরিকুল

জাতিসংঘে ফিলিস্তিন ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে যাচ্ছেন তৌহিদ হোসেন

জাতিসংঘে ফিলিস্তিন ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে যাচ্ছেন তৌহিদ হোসেন

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা