বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদন

দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !

শফিউল আলম রাজীব
শফিউল আলম রাজীব, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ২১:৫০

শেয়ার করুনঃ
দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !
দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ
কালের সাক্ষীবটগাছপুটিয়ার মেলাদেবীদ্বার
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার সুবিল ইউনিয়নের পুটিয়াপাড়া গ্রামে দাঁড়িয়ে থাকা আড়াইশো বছরের প্রাচীন এক বটগাছ আজও গ্রামীণ ঐতিহ্যের স্মারক হয়ে মাথা উঁচু করে আছে। এক সময় এই বটবৃক্ষকে ঘিরে চলতো ঐতিহ্যবাহী পুটিয়ার মেলা—যা এখন শুধুই স্মৃতির অংশ।

স্থানীয় প্রবীণদের ভাষ্যমতে, এই বটবৃক্ষটির বয়স প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ বছরেরও বেশি। বটগাছটির নিচে প্রতি বছর সরস্বতী পূজার সময় বসতো ‘পুটিয়ার মেলা’। গ্রামটির নামানুসারে মেলার নামকরণ করা হয়েছিল “পুটিয়ার মেলা”। ঐ সময় গ্রামটি ছিল হিন্দু-অধ্যুষিত। সরস্বতী পূজাকে ঘিরে শুধু ধর্মীয় উৎসবই নয়, গড়ে উঠতো সামাজিক মিলনমেলা।

গ্রামের প্রবীণ মোবারক হোসেন জানালেন, "মেলার সময় এমন উৎসবের আমেজ বিরাজ করতো যে মনে হতো ঈদের আনন্দ চলছে। আত্মীয়-স্বজনরা দূর দূরান্ত থেকে চলে আসতেন। খাবার, খেলনা, মাটির জিনিস, কাঠ ও বেতের সামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হতো। ঘোড়া দৌড়, গরুর গাড়ির প্রতিযোগিতাও হতো—যা ছিলো মেলার প্রধান আকর্ষণ।"

আরও

হিলি পৌরসভায় রাত নামলেই সড়ক ডুবে অন্ধকারে, ভোগান্তি

হিলি পৌরসভায় রাত নামলেই সড়ক ডুবে অন্ধকারে, ভোগান্তি
আতিকুর রহমান নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “আমরা ছোটবেলায় এই মেলায় যেতাম। মেলার দিনটা ছিল এক উৎসবের মত। এখনো বাবাদের মুখে শোনা গল্পগুলো কানে বাজে।”

তবে ১৯৮২ সালে ডিপ টিউবওয়েল প্রকল্পের আওতায় মেলার আশপাশের জমিগুলো চাষের আওতায় আনায় মেলার জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ে। ক্রমে সেখানে কৃষিকাজ শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে পুটিয়ার মেলার সমাপ্তি ঘটে। এ ছাড়াও সময়ের পরিক্রমায় হিন্দু জনগোষ্ঠীর অনেকেই দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যান। বর্তমানে গ্রামটির জনসংখ্যার বড় অংশ মুসলিম।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকালে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, সেই প্রাচীন বটগাছটি এখনও দাঁড়িয়ে রয়েছে, তবে গাছটিকে ঘিরে রয়েছে লতাপাতা এবং গাছের গোড়ার চারপাশে কোন প্রকার রক্ষণাবেক্ষণের ছাপ নেই। স্থানীয়দের মতে, এ গাছটি শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অংশ নয়, এটি পুটিয়াপাড়া গ্রামের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের জীবন্ত সাক্ষী।

স্থানীয় বাসিন্দারা এই বটগাছকে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, “এই গাছটি যেন কুসংস্কারের বলি হয়ে বিলুপ্ত না হয়ে যায়, সে দিকটি প্রশাসনকে গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে।”

আরও

হিলি পৌরসভায় রাত নামলেই সড়ক ডুবে অন্ধকারে, ভোগান্তি

হিলি পৌরসভায় রাত নামলেই সড়ক ডুবে অন্ধকারে, ভোগান্তি
পুটিয়ার মেলা আর ফিরে না এলেও এই বটবৃক্ষ এখনও স্মরণ করিয়ে দেয় এক সময়কার প্রাণবন্ত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অংশগ্রহণমূলক গ্রামীণ উৎসবের ইতিহাস। এটি শুধু একটি গাছ নয়, বরং এক যুগের প্রতিনিধিত্বকারী ইতিহাসের জীবন্ত দলিল, যা সংরক্ষণের দাবিদার।

সর্বশেষ সংবাদ

জয়পুরহাটে ড্রাগনের রাজত্ব গড়লেন সহদর তিন ভাই

জয়পুরহাটে ড্রাগনের রাজত্ব গড়লেন সহদর তিন ভাই

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজার জেলার চা-বাগানগুলোতে শুধুমাত্র চা নয়, সাথি ফসল হিসেবে গোলমরিচ চাষও শুরু হয়েছে। জেলার শ্রীমঙ্গল, রাজনগর, কমলগঞ্জ ও বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন চা-বাগানে সীমিত পরিসরে গোলমরিচ চাষ করা হচ্ছে। চা-বাগানের জন্য অত্যাবশ্যক ছায়াদানকারী বৃক্ষকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে গোলমরিচের লতা। গোলমরিচ মাংসসহ বিভিন্ন খাবারে স্বাদ বৃদ্ধিতে এবং রান্নায় গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দেশের চাহিদার প্রায় সবটাই বিদেশ থেকে আমদানি করা হলেও

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

ট্রেনের টিকিট অবিক্রীত,ছাদে ভিড়,তবুও রেলের লোকসানের পাহাড় !

বাংলাদেশের রেলওয়ে একদিকে যেমন যাত্রী সংকুলান করতে পারছে না, অন্যদিকে টিকিট বিক্রিতে লোকসান গুনছে। দেশের অসংখ্য ট্রেনে যাত্রীর ঠাসা ভিড় দেখা গেলেও, রেলের পরিসংখ্যান বলছে প্রায় ১৫ শতাংশ টিকিট অবিক্রিত থেকে যায়। এমন এক অদ্ভুত পরিস্থিতিতে দেশের রেল খাত লোকসানের চক্রে আটকে আছে। গত অর্থবছরে রেলওয়ে প্রায় ২,৪৫৫ কোটি টাকার বিশাল লোকসান দিয়েছে, যেখানে ব্যয় ছিল ৩,৯০০ কোটি টাকা এবং

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

লাল-সবুজ রঙের মাঝারি আকারের ঝাঁঝালো নাগা মরিচ এখন শুধু ঝালপ্রেমীদের মুখে ঝালের স্বাদই বাড়াচ্ছে না, বরং কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার পথও খুলে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে স্বীকৃত এই নাগা মরিচ মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। ২০১৯ সালে খাল খননের সময় দোকান উচ্ছেদ করা হলেও, কৃষকরা এখন নতুন করে সাথী ফসল হিসেবে নাগা মরিচের দিকে

শ্রীমঙ্গলে বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু হাজরা: ২৮ বছরে ২০ হাজার গাছ রোপণ

শ্রীমঙ্গলে বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু হাজরা: ২৮ বছরে ২০ হাজার গাছ রোপণ

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে একজন চা শ্রমিকের ব্যতিক্রমী উদ্যোগে মানুষের জীবন এবং পরিবেশে স্থায়ী প্রভাব পড়ছে। ৪০ বছর বয়সী বিষ্ণু হাজরা, যিনি স্থানীয়ভাবে ‘বৃক্ষপ্রেমী বিষ্ণু’ হিসেবে পরিচিত, ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে জনসাধারণের সুবিধার জন্য বৃক্ষরোপণ করছেন। ব্যক্তিগত জমিতে নয়, বরং মসজিদ, মন্দির, স্কুল, সড়কপথ ও জলাশয়ের পাড়ে গাছ লাগানোই তার প্রধান লক্ষ্য। বৃক্ষরোপণ ছাড়া তার জীবন অসম্পূর্ণ। জন্মদিন, মৃত্যুবার্ষিকী বা অন্য কোনো

শ্রীমঙ্গলে ফিলিপাইন এমডি-২ আনারস চাষে কৃষকদের অভূতপূর্ব সাফল্য

শ্রীমঙ্গলে ফিলিপাইন এমডি-২ আনারস চাষে কৃষকদের অভূতপূর্ব সাফল্য

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত উচ্চফলনশীল এমডি-২ জাতের আনারস পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে সফল হয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। এই সাফল্য দেশের কৃষি অর্থনীতিতে নতুন দিগন্তের সূচনা করবে বলে আশা করছেন কৃষি বিভাগ। শ্রীমঙ্গল উপজেলার ৬নং আশিদ্রোন ইউনিয়নের রাধানগর, ডলুছড়া ও মহাজিরাবাদ এলাকায় প্রায় পাঁচ হেক্টর জমিতে এই আনারস চাষ করা হয়েছে। চায়ের রাজ্যে বিদেশি জাতের আনারস গুণ, মান ও স্বাদে প্রথমবারই সকলকে