বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কৃষিবাংলাদেশ

সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে সিরাজগঞ্জের ফসলের মাঠ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০:২০

শেয়ার করুনঃ
সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে সিরাজগঞ্জের ফসলের মাঠ
সরিষা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হলুদ রঙের নয়ন জোড়ানো সরিষা ফুলে উত্তরবঙ্গের শস্য ভান্ডার খ্যাত সিরাজগঞ্জে রেকর্ড পরিমাণ সরিষা চাষ হয়েছে। জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের দিগন্ত জোড়া মাঠে মাঠে সরিষা ক্ষেতের হলুদ রঙের ফুল প্রকৃতি প্রেমীদের মুগ্ধ করছে। দূর থেকে মনে হয় যেন মাঠের একটি বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে হলুদ চাদরে ঢাকা। এমন নয়নাভিরাম সরিষা ফুলের দৃশ্য, ফুলের  মৌ মৌ গন্ধ, আর মৌমাছির গুঞ্জন মনকে বিমোহিত করে। এ দৃশ্য দেখে দুচোখ ফিরিয়ে নেওয়া হয়ে পড়ে কষ্টসাধ্য।  

আরও

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

এদিকে,অন্যান্য ফসলের চেয়ে ভালো দাম পাওয়ায় এবার সরিষা চাষে ঝুঁকেছেন কৃষকরা। কুয়াশা উপেক্ষা করে ক্ষেত পরিচর্যা করছেন চাষিরা। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ ও কৃষকরা।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে ৮৭ হাজার ২৩৯ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। গত বছর জেলায় ৬৩ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছিল। গত বারের চেয়ে এ বছর ২৩ হাজার ৭৩৯ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ হয়েছে। গত বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৯৩ হাজার ৯৮০ টন। এ বছর আবাদি জমির পরিমাণ বাড়ায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার ৮৬০ মেট্টিক টন। জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে সব চেয়ে বেশি উল্লাপাড়া উপজেলায় এবার সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার ৬শ’ ১১ হেক্টর।

আরও

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

কৃষি বিভাগ থেকে ১ কেজি বীজ ও বিভিন্ন ধরনের ৩০ কেজি করে প্রণোদনা হিসেবে ৪১ হাজার ২০০ কৃষক কৃষকে সার দেওয়া হয়েছে। এবার বারি-১৪, বারি-১৭, বারি-৯১ ও বিনা ৪ ও ৯ জাতের উন্নত মানের সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। উন্নত জাতের সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করণ, প্রণোদনা দেয়ায় এবং কৃষক লাভবান হওয়ায় জেলায় সরিষার আবাদ প্রতি বছরই বাড়ছে। জেলায় গত বছরে ৪০ হাজার লিটার সরিষার তেল উৎপাদন হয়েছিলো। এবছর ৫৫ হাজার ৬১৬ লিটার সরিষা তেল উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ। ফলে দেশে ভোজ্যতেলের ঘাটতি অনেকটা মিটবে বলে মনে করেন তারা।

জানা যায়, কম সময় ও স্বল্প খরচের বিপরীতে লাভ বেশি হওয়ায় সরিষা উৎপাদনে ঝুঁকেছেন কৃষকেরা। প্রতি বছরই ভালো ফলনের আসায় সরিষার চাষের পরিমাণও বাড়ছে। সরকারি প্রণোদনা ও অনুকুল আবহাওয়া থাকায় এবছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি জমিতে সরিষা চাষ করেছেন কৃষক। দানাদার শস্যটির চাষ বাড়লে দেশে ভোজ্যতেলের ঘাটতি অনেকটা কমে আসবে বলে মনে করছে কৃষি বিভাগ।

তাড়াশ উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের সরিষা চাষী আবুল হোসেন বলেন, কয়েক বছর ধরে সরিষা চাষ করি। প্রতি বিঘায় ছয়-সাত মণ হারে ফলন আসে। দামও ভালো পাওয়া যায়। এ বছর এক বিঘা জমিতে বারি-১৪ জাতের সরিষার আবাদ করেছি। সরিষা তোলা শেষ হলে এ জমিতে বোরো ধান লাগানো হবে।

সদর উপজেলার ছোনগাছা গ্রামের সরিষা চাষী আব্দুল হাই বলেন, প্রায় ১০ বছর ধরে সরিষার আবাদ করি। গত বছর ৮ বিঘা জমিতে টরি-৭ জাতের সরিষার আবাদ করতাম। ফলন হতো প্রতি বিঘায় তিন-চার মণ। কিন্তু চার বছর ধরে উন্নত বারি-১৪ জাতের সরিষার আবাদ করে বিঘাপ্রতি সাত-আট মণ ফলন পাচ্ছি। আর লাভবান হওয়ায় এ বছর পাঁচ বিঘা জমিতে উন্নত বারি-১৪ জাতের সরিষার আবাদ করছেন। ফলনও ভালো দেখা যাচ্ছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

উল্লাপাড়ার কয়ড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, জমিতে থেকে দ্রুত পানি নেমে যাওয়ায় ও আবহাওয়া ভালো থাকায় আমি ৫ বিঘা সরিষার আবাদ করেছি। অনেক সুন্দর আবাদ হয়েছে, ভালো ফলন হবে আশা করছি।

কৃষকেরা জানায়, এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদে (হাল, বীজ, সার) খরচ হয় ৫ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। এক বিঘা জমিতে ৭ থেকে ৮ মণ সরিষা পাওয়া যায়। প্রতি মণ দাম দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ টাকা। আর বিঘায় খরচ বাদে লাভের পাশাপাশি নিজেদের তেলের চাহিদাও পূরণ হয়। আবহাওয়া ভাল থাকলে সময় মতো সরিষা ঘরে তুলতে পারবে। এ বছরের মতো আগামীতে ভালো দাম পাবেন বলে তাদের আশা।

আদর্শ মৌ খামারের মালিক শহিদুল ইসলাম জানান, আবার ৩ শতাধিক মৌ বাক্স বসানো হয়েছে। এতে প্রতি সপ্তাহে ৮ থেকে ১০ মণ মধু সংগ্রহ করা যায়। সরিষার ক্ষেতে মৌ বাক্স বসানোর কারণে সরিষার ফলনও বাড়ে। খাঁটি মধু কিনতে অনেকেই মাঠে আসছেন।

মৌ চাষি আশরাফুল ইসলাম জানান,  দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মধু সংগ্রহ করতে এসেছে পাইকারি ব্যাবসায়ীরা। ক্ষেত থেকে সংগ্রহ করা উন্নতমানের মধু পাইকারি ২৫০-৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে মধু সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণের সঠিক ব্যবস্থা না থাকায় কাঙ্খিত দাম পাওয়া যায় না।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (উপ-পরিচালক) বাবলু কুমার সুত্রধর জানান, জেলার ৯টি উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৮৭ হাজার ২৩৯ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। গত বারের চেয়ে এ বছর ২৩ হাজার ৭৩৯ হেক্টর জমিতে বেশি সরিষার চাষ হয়েছে। সরকারের ভোজ্য তেলের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে আমরা সরিষার চাষাবাদ বৃদ্ধি করতে সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছি। শুধু সরিষাই নয় জেলায় গত বছর ৩শ’ মেট্টিক টন মধু আহরণ করা হয়েছিলো। এবছর প্রায় ৪শ’ মেট্টিক টন মধু আহরণ হবে।

তিনি আরও জানান, ফসলের মাঠে মৌমাছির এই মধু সংগ্রহের ফলে সরিষার ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবার সিরাজগঞ্জসহ চলনবিল থেকে অন্তত ৭শ’ মেট্টিক টন মধু আহরণ করা হবে। যার কারণে বিদেশ থেকে সয়াবিন তেল ও মধু আমাদানি কমে আসছে। এতে দেশের অর্থনৈতিক সাশ্রয় হচ্ছে। একই সঙ্গে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজার জেলার চা-বাগানগুলোতে শুধুমাত্র চা নয়, সাথি ফসল হিসেবে গোলমরিচ চাষও শুরু হয়েছে। জেলার শ্রীমঙ্গল, রাজনগর, কমলগঞ্জ ও বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন চা-বাগানে সীমিত পরিসরে গোলমরিচ চাষ করা হচ্ছে। চা-বাগানের জন্য অত্যাবশ্যক ছায়াদানকারী বৃক্ষকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে গোলমরিচের লতা। গোলমরিচ মাংসসহ বিভিন্ন খাবারে স্বাদ বৃদ্ধিতে এবং রান্নায় গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দেশের চাহিদার প্রায় সবটাই বিদেশ থেকে আমদানি করা হলেও

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে চলমান অতি বৃষ্টির কারণে আগাম সবজি চাষ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এতে লোকসানের মুখে পড়ছেন স্থানীয় কৃষকরা। সাধারণত উচ্চ জায়গায় চাষ করা হয় আগাম সবজি, যাতে বর্ষার পানিতে ক্ষতি না হয়। তবে এবারের দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টির ফলে সবজি বাগান ভিজে, গাছগুলো পচে যাচ্ছে এবং ফলন প্রভাবিত হচ্ছে। কৃষকরা জানান, উচ্চমূল্যের বীজ, সার, কীটনাশক ও পরিশ্রমের বিনিময়ে চাষ হলেও এই অতিবৃষ্টি সব কিছু

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি উপজেলার কৃষকরা এখন প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হচ্ছেন ফসলের ‘ডাক্তারদের’ কার্যক্রমের মাধ্যমে। ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি ‘অ্যাডাপটেশন ক্লিনিক’ চালু করে কৃষকদের ফসল-সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান সরাসরি তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় আশাশুনি বাজারে ফসল ক্লিনিকের কার্যক্রমে কৃষিবিদ শাহিন হোসেন রোগ নির্ণয়, কারণ ব্যাখ্যা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রদান করেন। ফসলের রোগ এবং ক্ষতির তথ্য জানানো ছাড়াও, কৃষকরা তাদের রোগাক্রান্ত ফসল, গাছের পাতা

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে আগাম শিম চাষে কৃষকদের সাফল্য

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে আগাম শিম চাষে কৃষকদের সাফল্য

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর মাঠজুড়ে এখন আগাম জাতের শিম ‘রূপবান’ ও ‘হাবিল’-এর চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। উপজেলার ভায়না, বাকচুয়া, তৈলটুপি, লক্ষ্মীপুর, তাহেরহুদা, দৌলতপুর ও গোপালনগরসহ বিভিন্ন গ্রামে দেখা যাচ্ছে সবুজ লতায় ভরা শিমের ক্ষেত। বেগুনি ফুল আর উঁকি দেওয়া বেগুনি শিম যেন জানান দিচ্ছে কৃষকদের নতুন আশার গল্প। স্থানীয় কৃষকরা বারি-২ ইপসা জাতের শিমকে ‘রূপবান’ আর বারি-৩ জাতকে ‘হাবিল’ নামে ডাকছেন।

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

লাল-সবুজ রঙের মাঝারি আকারের ঝাঁঝালো নাগা মরিচ এখন শুধু ঝালপ্রেমীদের মুখে ঝালের স্বাদই বাড়াচ্ছে না, বরং কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার পথও খুলে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে স্বীকৃত এই নাগা মরিচ মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। ২০১৯ সালে খাল খননের সময় দোকান উচ্ছেদ করা হলেও, কৃষকরা এখন নতুন করে সাথী ফসল হিসেবে নাগা মরিচের দিকে