মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫২১ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

অর্থনীতিবাংলাদেশব্যবসা ও বাণিজ্য

বিলীনের পথে ঠাকুরগাঁওয়ের ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ মে ২০২১, ১৩:২৩

শেয়ার করুনঃ
বিলীনের পথে ঠাকুরগাঁওয়ের ঐতিহ্যবাহী  মৃৎশিল্প
মৃৎশিল্প
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

 শিল্প  ও সংস্কৃতির বিভিন্ন মাধ্যমের  মধ্যে মৃৎশিল্প অতি প্রাচীন। মৃৎশিল্প এমন একটি মাধ্যম যা  মাটিকে নিয়ে আসে মানুষের কাছাকাছি। কালের আবর্তে বিলীনের পথে ঠাকুরগাঁওয়ের  ঐতিহ্যবাহী  মৃৎশিল্প। নানা প্রতিকূলতাকে জয় করে এশিল্প টিকে থাকলেও এসব কাজে জড়িত মৃৎ পরিবারগুলো তাদের পূর্বপুরুষদের এই আদি পেশা এখনও ধরে রেখেছেন কেউ কেউ।

আরও

কলাপাড়ায় চেতনানাশক স্প্রের মাধ্যমে পরিবার অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট

কলাপাড়ায় চেতনানাশক স্প্রের মাধ্যমে পরিবার অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী  এ পেশার শিল্পীদের বাঁচিয়ে রাখতে এখনই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন সুশীল সমাজ।

মৃৎ কারিগরেরা বংশপরস্পরায় মৃৎশিল্পের সাথে জড়িত। বাপ-দাদার ব্যবসায়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে পরিবারের সন্তানেরা বড় হয়। আর তাদের সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সন্তানেরা হয়ে ওঠেন জাত শিল্পী বা মৃৎ এর কারিগর। পিতার পরে সন্তান,তারপর তার সন্তানেরা মৃৎ  পারিবারিক ঐতিহ্যপূর্ণ এই ব্যবসায়ের হাল ধরেন।

আরও

নওগাঁয় কৃষকদের মাঝে ইনতেফার ফলজ-বনজ চারা বিতরণ

নওগাঁয় কৃষকদের মাঝে ইনতেফার ফলজ-বনজ চারা বিতরণ

ঠাকুরগাঁওয়ের  সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়নের কুমার পাড়া গ্রামের একাংশে প্রায় অর্ধশতাধিক  হিন্দু পরিবার মিলে গড়ে তুলেছিলেন যুগিপাড়া । আর সেই পাড়ার পুরুষ মহিলা কারিগরদের হাতের ছোঁয়ায় তৈরী হত  প্রাচীন শিল্প  মাটির ঘটি, টেপা পুতুল, ধুপতি, বড় ধুপতি ,মাটির ঘোড়া ,সৈলতা জ্বালানোর প্রদীপ, মাটির ব্যাংক, ছোট ছোট খেলনার মাটির হাড়ি-পাতিলসহ নানারকম পণ্য।

বেশ কয়েক বছর আগে এসব জিনিসের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে নানা রকম পণ্যের মাঝে এসব মাটির পন্য খুঁজে পাওয়া অসম্ভব হয়ে ওঠেছে। প্লাস্টিকসহ নান রকম পণ্যের কারণে এখন এসব মাটির পণ্য হারিয়ে যেতে বসেছে।  আগে বিভিন্ন  ধরনের অনুষ্ঠান  বাংলা নবর্ষষের মেলায় , হিন্দু ধর্মালম্বীদের  বিভিন্ন পূজা-প্লাবনে এই সব মাটির জিনিসগুলো বিক্রি করা হত ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কিন্ত এসব জিনিসের চাহিদা এখন আর আগের মতো নেই। তাই এসব পণ্য তৈরির আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন মৃৎ কারিগরেরা। সেই সময়ে এই পেশার অনেক কদর থাকার কারণে এই যুগিপাড়ায় পাকিস্তান আমল  থেকে বর্তমানে যারা আছেন তাদের পূর্বপুরুষরা আগ্রহের সাথে এটিকে গ্রহণ করেছিলেন।

সম্প্রতি  সদর উপজেলার এ পাড়া ঘুরে জানা গেছে, প্রায় ২০ টি পরিবার জীবন-জীবিকার তাগিদে বাপ-শ্বশুরদের রেখে যাওয়া হাতের এই কাজকে  পেশা হিসেবে গ্রহন করেছিলেন। কথা হয় সেই পাড়ার সমলা দেবী,বন্যা, ননী বালা,ভারতী রাণী, মীনা দেবী এবং  সুরুবালা দেবী সহ কয়েকজন নারী শিল্পীর সাথে।

৮৫ বছরের জামনি দেবী জানান, এ পেশার সাথে জড়িত আমাদের পুর্বপুরুষেরা  কেউ কেউ চলে গেছেন ওপার বাংলা ভারতে। আবার কেউ কেউ জীবন-যাত্রার মান উন্নয়নের কারণে এ পেশা ছেড়ে অন্যান্য পেশা গ্রহন করেছেন।

পঞ্চম(৬১) নামের এক জনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বাপ-দাদাদের রেখে যাওয়া এই ক্ষুদ্র পেশাটাকে গ্রহণ করি ।কারণ, সে সময়ে এই পেশার অনেক কদর ছিল । ক্ষুদ্র এই মৃৎশিল্পের  জিনিসগুলো আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়।  নানা রকমের পূজা, এমনকি বিয়ে বাড়িতে সৈলতা  প্রদীপ জ্বালানোর জন্য আমাদের  এই মাটির প্রদীপ ব্যবহার করা হয় ।

কিন্তু এখন দেখছি আমাদের এই  মাটির জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন কমে যাচ্ছে। তাই এই বাপ-দাদার এই পেশাটাকে  আমরা কিংবা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মরা কি ধরে রাখতে পারবে ? বর্তমানে এই মৃৎশিল্পের জিনিসগুলোর ব্যবহার ও দামে কম এবং মাটির দাম বেশি হওয়ায় মনে হয়না আমরা এই পেশাটাকে ধরে রাখতে পারব।

দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলার মাধ্যমে এই শিল্পের প্রদর্শনীর আয়োজন করে ক্ষুদ্র শিল্পের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা এবং গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী  এ পেশার শিল্পীদের বাঁচিয়ে রাখতে এখনই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন এলাকার বিভিন্ন সংগঠনসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা।

সর্বশেষ সংবাদ

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

টাঙ্গাইলে স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যার ঘটনার দ্রুত গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যার ঘটনার দ্রুত গ্রেফতার

তাহিদুল ইসলামের স্মরণে পরিবারের অমলিন শোক

তাহিদুল ইসলামের স্মরণে পরিবারের অমলিন শোক

কালিয়াকৈরে প্রকৌশলীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

কালিয়াকৈরে প্রকৌশলীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

এক বছরে রেকর্ড ৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ

এক বছরে রেকর্ড ৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ

দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক অর্থবছরে ৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ সরকার। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট ৪০৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলার পরিশোধ করা হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২১ শতাংশ বেশি। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, পরিশোধ করা এই অর্থের মধ্যে আসল ঋণ ছিল ২৫৯ কোটি ৫১ লাখ ডলার এবং সুদের পরিমাণ ছিল ১৪৯ কোটি ১৮

ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ কেলেঙ্কারিতে, পুনর্গঠনে দরকার ৩৫ বিলিয়ন ডলার

ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ কেলেঙ্কারিতে, পুনর্গঠনে দরকার ৩৫ বিলিয়ন ডলার

অর্থনীতিবিদ ও অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশের বর্তমানে কোনো প্রতিষ্ঠান ভালো অবস্থায় নেই। তিনি উল্লেখ করেন, বিগত সরকার ব্যাংক খাত থেকে ৮০ শতাংশ অর্থ অপব্যবহার করেছে, যা পুনর্গঠনের জন্য ৩৫ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হবে বলে আইএমএফের রিপোর্টে উঠে এসেছে। এ পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সংকট এবং আইনের ব্যত্যয় দেশের উন্নয়নের পথে বড় বাধা সৃষ্টি করেছে। শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল, স্থিতিশীলতা বজায়

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল, স্থিতিশীলতা বজায়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ফিরেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার পর্যন্ত সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ ৩ হাজার ২ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজার ডলার, যা ৩০ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলারের সমান। এই অবস্থানকে ইতিবাচক মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা, কারণ মাসের শুরুতে বড় অঙ্কের বৈদেশিক দেনা পরিশোধ করেও রিজার্ভ উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র

টাকার মান বেড়ে ডলারের দরপতন

টাকার মান বেড়ে ডলারের দরপতন

মার্কিন ডলারের বিনিময়ে টাকার মান বেড়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। গত এক সপ্তাহে আন্তঃব্যাংক ও রেমিট্যান্স বাজারে ডলারের দাম দুই টাকা ৯০ পয়সা কমেছে। বৃহস্পতিবার বেশিরভাগ ব্যাংক রেমিট্যান্স মার্কিন ডলার কেনার ক্ষেত্রে ১২০ টাকা রেট অফার করেছে, যদিও কিছু ব্যাংক ১২০ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত কিনেছে। সপ্তাহের শুরুতে ডলারের দাম ছিল ১২২ টাকা ৯০ পয়সা পর্যন্ত। ব্যাংক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন,

হিলি বন্দরে লক্ষ্যমাত্রা ডিঙ্গাতে পারেনি এনবিআর, রাজস্ব ঘাটতি ২০ কোটি

হিলি বন্দরে লক্ষ্যমাত্রা ডিঙ্গাতে পারেনি এনবিআর, রাজস্ব ঘাটতি ২০ কোটি

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিয়েছে প্রায় ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ বছর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৭৪০ কোটি ৯ লাখ টাকা। তবে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আহরণে ব্যর্থ হয়েছে। পুরো অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৭১৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। হিলি কাস্টমস স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন জানিয়েছেন,