শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫২ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ব্যবসা ও বাণিজ্য

ফলের রাজা “আম” এর মুকুল ঝরা সমস্যা ও করণীয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০:৩১

শেয়ার করুনঃ
ফলের রাজা “আম” এর মুকুল ঝরা সমস্যা ও করণীয়
ব্যবসা ও বাণিজ্য
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আমকে ফলের রাজা বলা হয়। বাংলাদেশে আমই হচ্ছে সর্বাধিক জনপ্রিয় ফল। এ ফলটি দেশের সব জায়গাতেই কমবেশি উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের কৃষকদের জন্য আম প্রধান অর্থকরী ফসল। কিছুদিনের মধ্যেই আম গাছগুলো নতুন মুকুলে ভরে উঠবে।

আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়ার জন্য এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া অপরিহার্য। আম চাষ করতে গিয়ে আমচাষীরা যেসব সমস্যায় পড়েন তার মধ্যে আমের গুটি ঝরা অন্যতম। আমগাছে গুটি আসার পর নানা কারণে গুটি ঝরে যায়। এসবের কারণ ও তার প্রতিকার নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলোঃ-

প্রাকৃতিক কারণঃ

আরও

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলো ‘গুগল পে’

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলো ‘গুগল পে’

সাধারণত আমগাছে প্রতি মুকুলে এক হাজার থেকে ছয় হাজার পর্যন্ত পুরুষ ও স্ত্রী ফুল থাকে। তার মধ্যে প্রাথমিকভাবে প্রতি থোকায় জাতভেদে এক থেকে ৩০টি আমের গুটি ধরতে দেখা যায়। গুটি আসার ২৫ থেকে ৫০ দিনের মধ্যে প্রতি থোকায় মাত্র এক থেকে দুটি গুটি থাকে। বাকি গুটি প্রাকৃতিক বা অভ্যন্তরীণ কারণে ঝরে যায়। তবে কোনো কোনো মুকুলে কদাচিৎ চার থেকে পাঁচটি আম ধরতে দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আমের আকার ছোট হয়।

প্রতিকার/ করণীয়ঃ 

অতিরিক্ত গুটি ঝরে না পড়লে আমের আকার ছোট হয় এবং আমের গুণগত মান ও ফলন কমে যায়। প্রতিটি মুকুলে একটি করে গুটি থাকলে সে বছর আমের বাম্পার ফলন হয়। তবে প্রতি মুকুলে আমের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফুল ফোটার ১০ ও ২০ দিন পর দুইবার ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম হারে বোরিক এসিড স্প্র্রে করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। আবার, ফুল ফোটা অবস্থায় জিবেরেলিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ৫০ মিলিগ্রাম হারে স্প্রে করলে আমের গুটি ঝরা কমে যায়।

মাটিতে রসের অভাব হলেঃ

আরও

ছুটির দিনেও সবজির দাম চড়া, বিপাকে ক্রেতারা

ছুটির দিনেও সবজির দাম চড়া, বিপাকে ক্রেতারা

মাটিতে রসের অভাব হলেও আমের গুটি ঝরে যায়। আমের বৃদ্ধির প্রাথমিক পর্যায়ে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় মাটিতে রসের অভাব দেখা দেয়। মাটিতে রসের অভাব হলে আমের বোঁটায় তাড়াতাড়ি নির্মোচন স্তর গঠিত হয়। ফলে আমের গুটি ঝরে যায়।

প্রতিকার/ করণীয়ঃ

মাটিতে রসের অভাবে আমের গুটি ঝরে গেলে গাছের চারপাশে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। আমের গুটি মটরদানার মতো হলেই প্রথমে একবার গাছের গোড়ায় পানি সেচ দিতে হবে। প্রথম সেচ দেয়ার পর থেকে বৃষ্টিপাত না হওয়া পর্যন্ত ১৫ দিন পরপর সেচ দিতে হবে। সেচের পাশাপাশি হরমোন প্রয়োগ করেও আমের গুটি ঝরা কমানো যায়। যেমন, আমের গুটি মটরদানার মতো হলে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া সার অথবা প্রতি ৪.৫ লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার হারে প্লানোফিক্স হরমোন পানিতে মিশিয়ে আমের গুটিতে স্প্র্রে করলে গুটি ঝরা কমে যায়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
ফলের রাজা “আম” এর মুকুল ঝরা সমস্যা ও করণীয়

পোকার আক্রমণ হলেঃ

গুটি আসার পর প্রাথমিক পর্যায়ে আমের গুটিতে হপার পোকার আক্রমণ হতে পারে। এ পোকার আক্রমণে ২০ থেকে ১০০ ভাগ পর্যন্ত আমের উৎপাদন কমে যেতে পারে। আম গাছে মুকুল আসার সময় প্রতিটি মুকুলে অসংখ্য হপার নিম্ফ দেখা যেতে পারে। এ পোকার পূর্ণবয়স্ক মথ ও কীড়া গুটির রস শোষণ করে খায়, ফলে আমের গুটি শুকিয়ে ঝরে যায়। আমের মুকুল আসার পরপরই হপার পোকার আক্রমণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে মুকুলের ফুল শুকিয়ে যায় এবং কোনো ফল ধরে না। এ পোকা যখন মুকুলের রস চুষতে থাকে তখন এদের মলদ্বার দিয়ে প্রচুর আঠালো রস নিঃসরণ হয়। এ রস মুকুলের ফুল ও পাতায় আটকে যায়। এতে গুটি মোল্ড নামক এক প্রকার ছত্রাক জন্মে এবং দ্রুত বংশবিস্তার করে পাতার উপরিভাগ ছেয়ে ফেলে। ফলে পাতা কালো দেখায়। সবুজ পাতা কালো আস্তরণে ঢাকা থাকে বিধায় সালোক সংশ্লেষণের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে গাছ দুর্বল হয় এবং ফলন কমে যায়।

প্রতিকার/ করণীয়ঃ আমবাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, আগাছামুক্ত ও খোলামেলা অবস্থায় রাখতে হবে। মরা ডালপালা ছেঁটে ফেলতে হবে। হপার পোকা থেকে আমের গুটি রক্ষার জন্য দুইবার কীটনাশক স্প্র্রে করতে হবে। প্রথমবার আমের মুকুল আসার পর কিন্তু ফুল ফোটার পূর্বে এবং দ্বিতীয়বার আমের গুটি মটরদানার মতো হলে কীটনাশক পানিতে মিশিয়ে গুটিতে স্প্র্রে করতে হবে।

কীটনাশকের মধ্যে সাইপরমেথ্রিন ১০ ইসি (রিপকর্ড, ফেনম, বাসাড্রিন) বা ল্যামডা সাই হ্যালাথ্রিন ২.৫ ইসি বা ফেন ভেলারেট ২০ ইসি গ্রুপের যেকোনো একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে এক মিলিলিটার হারে গাছের পাতা, মুকুল ও ডালপালা ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।

রোগের আক্রমণ হলেঃ

সাধারণত মাঘ-ফাল্গুনে আম গাছে মুকুল-ফুল-গুটি আসে। আমের এ অবস্থায় ছত্রাকজনিত নানা রোগের আক্রমণে উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হতে পারে। এসব ছত্রাকজনিত রোগের পাউডারি মিলডিউ অন্যতম। আক্রান্ত অংশে পাউডারের গুঁড়ার মতো এক প্রকার জিনিস দেখা যায়। রোগের ব্যাপক অবস্থায় আক্রান্ত অংশ সাদা পাউডারে মুকুল ঢেকে যায় এবং আমের গুটি ঝরে পড়ে। এছাড়াও অ্যানথ্রাকনোজ রোগের কারণেও আমের গুটি ঝরে যেতে পারে। মুকুল বা ফুল এ রোগে আক্রান্ত হলে তা কালো হয়ে ঝরে পড়ে। গুটি বা ছোট অবস্থায় আক্রান্ত হলে আমের গায়ে ধূসর বাদামি বা কালো দাগ পড়ে। বেশি আক্রান্ত হলে এগুলোও ঝরে পড়ে। আমের মুকুলে এ রোগের আক্রমণ হলে গাছের সব মুকুল নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

প্রতিকার/ করণীয়ঃ পাওডারী মিলডিও রোগের জন্য ফুল আসার আগে একবার এবং ফুল ধরার পর একবার সালফার জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন কুমুলাস, ম্যাকসালফার, থিওভিট, রনভিট ২ গ্রাম হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হয়। অ্যানথ্রাকনোজ রোগের ক্ষেত্রে প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি প্রোপিকনাজল (টিল্ট) বা ১ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম (ব্যাভিস্টিন) বা ২ গ্রাম ডাইথেন এম৪৫ মিশিয়ে ১০ দিন অন্তর গাছের পাতা, মুকুল ও ডালপালা ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।

আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ
সহযোগী অধ্যাপক
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

সর্বশেষ সংবাদ

আন্দোলনে টাইফয়েড টিকাদান পিছিয়ে ১২ অক্টোবর

আন্দোলনে টাইফয়েড টিকাদান পিছিয়ে ১২ অক্টোবর

পানছড়িতে মন্দির সংস্কারে সেনাবাহিনীর ডেউ টিন বিতরণ

পানছড়িতে মন্দির সংস্কারে সেনাবাহিনীর ডেউ টিন বিতরণ

সরাইলের বাজারে ডিম-মুরগির দাম নতুন রেকর্ড স্থাপন, বিপাকে ভোক্তারা

সরাইলের বাজারে ডিম-মুরগির দাম নতুন রেকর্ড স্থাপন, বিপাকে ভোক্তারা

আশাশুনি রাস মন্দিরে পূজা অর্চনা ও আলোচনা সভা

আশাশুনি রাস মন্দিরে পূজা অর্চনা ও আলোচনা সভা

চলতি বছরে তিনটি আন্তর্জাতিক রোহিঙ্গা সম্মেলন: ড. ইউনূস

চলতি বছরে তিনটি আন্তর্জাতিক রোহিঙ্গা সম্মেলন: ড. ইউনূস

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রি শুরু, সাধারণ ভোক্তাও পাচ্ছেন সুবিধা

ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রি শুরু, সাধারণ ভোক্তাও পাচ্ছেন সুবিধা

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) আবারও ভর্তুকি মূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি ও ডাল বিক্রি শুরু করেছে। প্রায় দুই মাসের বিরতির পর রোববার (১০ আগস্ট) থেকে এই কার্যক্রম চালু হয়েছে। এবার শুধু স্মার্ট কার্ডধারী নিম্ন আয়ের পরিবার নয়, সাধারণ কার্ডবিহীন ভোক্তাদের জন্যও ট্রাক থেকে পণ্য কেনার সুযোগ রাখা হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও কুমিল্লাসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেল

এলপি গ্যাস ও অটোগ্যাসের দাম কমলো

এলপি গ্যাস ও অটোগ্যাসের দাম কমলো

ভোক্তাপর্যায়ে ব্যবহৃত এলপি গ্যাসের দাম পুনঃনির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ কেজির একটি সিলিন্ডারের দাম ৯১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (৩ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিইআরসি এ তথ্য জানায়। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, নতুন এ দাম সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর হবে। এছাড়া অটোগ্যাসের দামেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রতি লিটার অটোগ্যাসের দাম ৪

ছুটির দিনেও সবজির দাম চড়া, বিপাকে ক্রেতারা

ছুটির দিনেও সবজির দাম চড়া, বিপাকে ক্রেতারা

রাজধানীর বাজারে টানা এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখী। মাঝে এক-আধদিন কিছুটা কমলেও শুক্রবার (আজ) আবারও নতুন করে দাম বেড়েছে, বিশেষ করে ছুটির দিনের কেনাকাটার চাপ পড়তেই চাহিদা অনুযায়ী জিনিসপত্রের দাম আরও চড়েছে। আজকের বাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দামই ৬০ টাকার ওপরে। কিছু সবজি যেমন বেগুন ও বরবটি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১২০ টাকায়, যা সাধারণ মানুষের

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার নিয়মে পরিবর্তন, বিনিয়োগ ছাড়াই দুবাইয়ের স্বপ্ন পূরণ

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার নিয়মে পরিবর্তন, বিনিয়োগ ছাড়াই দুবাইয়ের স্বপ্ন পূরণ

সংযুক্ত আরব আমিরাতে দীর্ঘদিন ধরে বড় ধরনের বিনিয়োগের মাধ্যমে গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার সুযোগ ছিল। তবে এখন ভারতীয় ও বাংলাদেশিদের জন্য একটি নতুন মনোনয়নভিত্তিক গোল্ডেন ভিসা চালু করা হয়েছে, যা ব্যবসা বা সম্পত্তিতে বিশাল বিনিয়োগের দরকার কমিয়ে আনছে। এই নতুন নীতির আওতায় ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকরা কম খরচে এবং সহজ প্রক্রিয়ায় দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। আগে দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার

চুক্তিবহির্ভূত মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনে বিআরটিএর কঠোর নির্দেশনা

চুক্তিবহির্ভূত মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনে বিআরটিএর কঠোর নির্দেশনা

মোটরসাইকেল আমদানির ক্ষেত্রে অসাধুতা ও অনিয়ম ঠেকাতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। সদ্য জারি করা এক নির্দেশনায় সংস্থাটি জানিয়েছে, সদর দপ্তরের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে কোনো আমদানিকৃত মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না। বিআরটিএর পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) শীতাংশু শেখ বিশ্বাসের সই করা নির্দেশনায় সার্কেল অফিসগুলোকে এ বিষয়ে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সম্প্রতি দেখা গেছে কিছু অসাধু আমদানিকারক সেমি নকড ডাউন