প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২১, ১৯:৫০
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ২৩ মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
#ইনিউজ৭১/এনএইচএস/২০২১
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রধান অভিযুক্ত শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে আদালতে হাজির হয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। রোববার সকাল ১০টায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাকে আনা হয়। বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। মামলার অপর দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক
রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দের অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কর্তৃক করা ছয়টি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। একইসঙ্গে আদালত আগামী ১১
রাজবাড়ীতে বাবু খান নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার দায়ে খোরশেদ সরদার ও শাজাহান সরদার নামে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে রাজবাড়ীর সিনিয়র দায়রা জজ জয়নাল আবেদীন এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় দুই দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি
রায় জালিয়াতির মামলায় দেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। বুধবার (৩০ জুলাই) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই রিমান্ডের আদেশ দেন। সকালেই তাকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। সিএমএম আদালতে হাজিরের পর পুলিশ তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। শুনানিতে উভয় পক্ষের বক্তব্য গ্রহণ শেষে বিচারক ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, দেশের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও জঘন্য অপরাধ গণহত্যার সঙ্গে জড়িত শীর্ষ পর্যায়ের আসামিদের বিচারকাজ চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। তিনি এই মন্তব্য করেন মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক আলোচনা সভায়। চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, গণহত্যার বিচার মোবাইল কোর্ট নয় যে, দ্রুত রায় দিয়ে