বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কৃষিবাংলাদেশ

শ্রীমঙ্গলে আগাম জাতের আনারসের বাম্পার ফলন, চাষিদের মুখে হাসি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ এপ্রিল ২০২৪, ৪:২৮

শেয়ার করুনঃ
শ্রীমঙ্গলে আগাম জাতের আনারসের বাম্পার ফলন, চাষিদের মুখে হাসি
আনারস
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

চায়ের রাজ্যখ্যাত মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা-লেবুর পরেই রয়েছে আনারসের ব্যাপক চাষ। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া চাষের অনুকূলর থাকায় আগাম জাতের আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। এবার ন্যায্য দাম পেয়ে উপজেলার মোহাজিরাবাদ, বিষামণি, মাজদিহি, এমআর খান, নন্দরানী, বালিশিরা, নূরজাহান, ডলুছড়া, সাতগাঁও,  হোসনাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার আনারস চাষিদের মুখে ফুটেছে হাসির ঝিলিক।

রবিবার (২১ এপ্রিল) সরজমিনে শ্রীমঙ্গল উপজেলার মোহাজিরাবাদ, বিষামনিসহ উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়-টিলায় গিয়ে দেখা যায়, টিলার বুকজুড়ে সাজানো-গোছানো অপরূপ দৃশ্যের বিশাল জায়গাজুড়ে আনারস বাগান। কাঁটাযুক্ত গাঢ সবুজের পাতায় পাতায় ডানা মেলেছে শত শত কাঁচা-পাকা আনারস। 

আরও

জাতীয়তাবাদী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন

জাতীয়তাবাদী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন

আবার ফজরের পর দেখা যায় বিভিন্ন বাগান থেকে শতশত ঠেলাগাড়ি ও জিপ যোগে আনারস নিয়ে শ্রীমঙ্গল শহরে আসার মনোরম দৃশ্য। ঠেলাগাড়ির সামনের দিক মাটিতে মুখ দিয়ে তার পিঠে রাখা আনারসকে ডিসপ্লের মতো করে সাজিয়ে রাখা হয়। যেন দূর-দূরান্ত থেকে ছোট-বড় আড়ৎদার ও পাইকারি-খুচরা ক্রেতারা এগুলো দেখে সহজে আকৃষ্ট হন। গাড়ি অনুপাতে একেকটা ঠেলাগাড়িতে ২০০ থেকে ৫০০ পিস আনারস সাজিয় ডিসপ্লে করে রাখা হয়। সাইজ অনুযায়ি প্রতি পিস আনারস বড় ৬০ থেকে ৪০ টাকা, মাঝারি ৩০ থেকে ২০ টাকা, ছোট সাইজের আনারস ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। 

উপজেলার বিভিন্ন বাগান মালিক ও ব্যবসায়ী সূত্রে জানা যায়, গরমের কারণে রসালো ফল আনারসের ব্যাপক চাহিদা থাকায় গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এপ্রিল পর্যন্ত শ্রীমঙ্গলের আড়তজুড়ে প্রায় কোটি টাকার আনারস কেনাবেচা হয়েছে। বাগান মালিক ও আড়তদারদের সাথে আলাপকালে তারা বলেন, বাজারে প্রতিদিন কয়েক লাখ টাকার আনারস বেচাকেনা হয়। 

আরও

টাঙ্গাইল রেলস্টেশনে অণু-পাঠাগার উদ্বোধন

টাঙ্গাইল রেলস্টেশনে অণু-পাঠাগার উদ্বোধন

তবে অসময়ে আগাম জাতের এ আনারস চাষে চাষিদের শুরুতে চরম বেগ পোহাতে হয়। শুষ্ক মৌসুমে সেচ সংকট মোকাবিলা ও অধিক দামে একাধিকবার কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়েছে বলেও চাষিরা জানান।

উপজেলার মোহাজিরাবাদ এলাকার চাষি

মো. ইউনুস খান বলেন, প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও আমি আনারস চাষ করেছি। উৎপাদনের এ মৌসুমে আগাম জাতের আনারসের ভালো ফলন হয়েছে। বড় আনারস প্রতি পিস ৫০-৬০ টাকায় এবং ছোট আনারস ২০-৪০ টাকায় বিক্রি করেছি। ন্যায্য দামে আনারস বিক্রি করে লাভবান হয়েছি। 

উপজেলার বিষামণি এলাকার আনারস বাগান মালিক বিল্লাল মিয়া বলেন, এবার আমার বাগানে আনারসের ফলন ভালো হওয়ায় একটু আগেই আনারসগুলো উত্তোলন করে বিক্রি করা শুরু করেছি। কিন্তু যখন আনারস একসঙ্গে পাকতে শুরু করে তখন সংরক্ষণের অভাবে অনেক আনারস পঁচে নষ্ট হয়ে যায়।

চাষি সামছুল হক জানান, আনারসের ভালো ফলন হয়েছে। তিনি এ বছর তিন থেকে চারটি টিলায় আনারস চাষ করে ২০-২৫ লাখ টাকার আনারস বিক্রি করেছেন। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বেগুনবাড়ী এলাকার আনারস বাগান মালিক ইরেশ পাল জানান, আগাম বৃষ্টি হওয়াতে এবার আনারসের ফলন খুব ভালো হয়েছে। বৃষ্টির পানি পাওয়ায় আনারসের ফলন ভালো হওয়াতে আমরা চাষিরা অনেক খুশি। তবে আনারস সংরক্ষণের জন্য একটি হিমাগারের খুব প্রয়োজন।

চাষি জসিম উদ্দিন জানান, এখন পর্যন্ত তার বাগান থেকে প্রায় ২৫ লাখ টাকার আনারস বিক্রি হয়েছে। তিনি আরও জানান, তার বাগানে অন্তত আরও দেড় লাখ আনারস রয়েছে। বাজারের এ দাম অব্যাহত থাকলে এ বছর লাভের পরিমাণ বেশি থাকবে।

শ্রীমঙ্গল নতুন বাজার আড়ত সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. আবু তাহের আগাম জাত আনারসের উৎপাদন খরচ বেশি জানিয়ে বলেন, আমাদের আড়তে কম হলেও প্রায় কোটি টাকার আনারস কেনাবেচা হয়েছে। এতে আড়তদাররা যেমন খুশি, তেমনি চাষিরাও ভালো দাম পেয়ে লাভবান। মৌসুমে আরও কোটি টাকার বেচাকেনা হতে পারে বলে আশা করছেন বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। 

এদিকে হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে আনারস ব্যবসায়ীরা বরাবরের মতো লোকসানের মুখোমুখি হচ্ছেন বলেও জানান বিভিন্ন এলাকার চাষিরা।

মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, মে থেকে জুন পর্যন্ত আনারসের ভরা মৌসুম। তবে আগাম আনারস চাষে খরচ বেশি হলেও লোকসানের ভয় থাকে না। এ বছর মৌলভীবাজার জেলার প্রায় ১ হাজার ২১৫ হেক্টর জমিতে আনারসের চাষ হয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে সাড়ে ২০ হাজার ৬০০ টন। এ অঞ্চলে জলডুবি, হানিকুইন ও জাইনকিউ নামের আনারসের উৎপাদন হয়ে আসছে। 

শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা উজ্জ্বল সূত্রধর বলেন, অনেক কৃষক আমাদের কাছে অভিযোগ করেছেন যে, আনারস পঁচে নষ্ট হয়ে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। আনারস সংরক্ষণের জন্য শ্রীমঙ্গলে একটি হিমাগার স্থাপন জরুরি। কৃষকদের আমরা বলেছি, শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর থেকে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি শ্রীমঙ্গলে একটি হিমাগার স্থাপনের জন্য। শ্রীমঙ্গলে এবার হানি কুইন ও জায়ান্ট কিউ দুই ধরনের আনারসের চাষ বেশি হয়েছে। আনারসের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য চাষিদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা ও প্রশিক্ষণ কৃষি অফিস থেকে দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সামছুদ্দিন আহমদ বলেন, মৌলভীবাজারের উৎপাদিত আনারস শিগগিরই বিদেশে রফতানির বিষয়ে সরকার একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে চাষিরা আরও লাভাবান হবেন।

প্রসঙ্গত, শ্রীমঙ্গলের পাহাড়ি উঁচু-নিচু টিলায় উৎপাদিত আনারস দেশখ্যাত। রসে টইটুম্বুর ও সুস্বাদু কারণে দেশের দূর দূরান্তে আনারসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সারা বছরই কমবেশি আনারস পৌঁছে যায়।

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজার জেলার চা-বাগানগুলোতে শুধুমাত্র চা নয়, সাথি ফসল হিসেবে গোলমরিচ চাষও শুরু হয়েছে। জেলার শ্রীমঙ্গল, রাজনগর, কমলগঞ্জ ও বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন চা-বাগানে সীমিত পরিসরে গোলমরিচ চাষ করা হচ্ছে। চা-বাগানের জন্য অত্যাবশ্যক ছায়াদানকারী বৃক্ষকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে গোলমরিচের লতা। গোলমরিচ মাংসসহ বিভিন্ন খাবারে স্বাদ বৃদ্ধিতে এবং রান্নায় গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দেশের চাহিদার প্রায় সবটাই বিদেশ থেকে আমদানি করা হলেও

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে অতিবৃষ্টিতে আগাম সবজি চাষ বিপর্যস্ত, লোকসান কৃষকের

সিরাজগঞ্জে চলমান অতি বৃষ্টির কারণে আগাম সবজি চাষ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এতে লোকসানের মুখে পড়ছেন স্থানীয় কৃষকরা। সাধারণত উচ্চ জায়গায় চাষ করা হয় আগাম সবজি, যাতে বর্ষার পানিতে ক্ষতি না হয়। তবে এবারের দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টির ফলে সবজি বাগান ভিজে, গাছগুলো পচে যাচ্ছে এবং ফলন প্রভাবিত হচ্ছে। কৃষকরা জানান, উচ্চমূল্যের বীজ, সার, কীটনাশক ও পরিশ্রমের বিনিময়ে চাষ হলেও এই অতিবৃষ্টি সব কিছু

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি উপজেলার কৃষকরা এখন প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হচ্ছেন ফসলের ‘ডাক্তারদের’ কার্যক্রমের মাধ্যমে। ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি ‘অ্যাডাপটেশন ক্লিনিক’ চালু করে কৃষকদের ফসল-সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান সরাসরি তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় আশাশুনি বাজারে ফসল ক্লিনিকের কার্যক্রমে কৃষিবিদ শাহিন হোসেন রোগ নির্ণয়, কারণ ব্যাখ্যা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রদান করেন। ফসলের রোগ এবং ক্ষতির তথ্য জানানো ছাড়াও, কৃষকরা তাদের রোগাক্রান্ত ফসল, গাছের পাতা

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে আগাম শিম চাষে কৃষকদের সাফল্য

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে আগাম শিম চাষে কৃষকদের সাফল্য

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর মাঠজুড়ে এখন আগাম জাতের শিম ‘রূপবান’ ও ‘হাবিল’-এর চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। উপজেলার ভায়না, বাকচুয়া, তৈলটুপি, লক্ষ্মীপুর, তাহেরহুদা, দৌলতপুর ও গোপালনগরসহ বিভিন্ন গ্রামে দেখা যাচ্ছে সবুজ লতায় ভরা শিমের ক্ষেত। বেগুনি ফুল আর উঁকি দেওয়া বেগুনি শিম যেন জানান দিচ্ছে কৃষকদের নতুন আশার গল্প। স্থানীয় কৃষকরা বারি-২ ইপসা জাতের শিমকে ‘রূপবান’ আর বারি-৩ জাতকে ‘হাবিল’ নামে ডাকছেন।

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

মৌলভীবাজারে নাগা মরিচ চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষকরা, যাচ্ছে বহির্বিশ্বে

লাল-সবুজ রঙের মাঝারি আকারের ঝাঁঝালো নাগা মরিচ এখন শুধু ঝালপ্রেমীদের মুখে ঝালের স্বাদই বাড়াচ্ছে না, বরং কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার পথও খুলে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম ঝাল মরিচ হিসেবে স্বীকৃত এই নাগা মরিচ মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। ২০১৯ সালে খাল খননের সময় দোকান উচ্ছেদ করা হলেও, কৃষকরা এখন নতুন করে সাথী ফসল হিসেবে নাগা মরিচের দিকে