বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫২২ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

হায়দার মনির - হেড অফ ইসলামি ডেস্ক
মোহাম্মাদ হায়দার মনির - হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ৬ আগস্ট ২০২৫, ১০:১৫

শেয়ার করুনঃ
প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা
প্রতীকী ছবি
রাসূলের সময় ব্যবস্থাপনানবীর সুন্নাহইসলামি সময় ব্যবস্থাপনাসময়ের গুরুত্ব ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সময় ব্যবস্থাপনা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা.) মাত্র ২৩ বছরে একটি ভেঙে পড়া জাতিকে বিশ্ব নেতৃত্বের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি সময়ের একটুও অপচয় করতেন না। সকাল থেকে রাতে তাঁর প্রতিটি কাজ ছিল সুনির্দিষ্ট, উদ্দেশ্যপূর্ণ এবং সুচারুভাবে বিন্যস্ত। তিনি ব্যক্তিগত ইবাদত, দাওয়াত, রাষ্ট্র পরিচালনা, যুদ্ধ-কূটনীতি, পরিবার ও সাহাবিদের শিক্ষাদান—সব কাজই সময়মতো করতেন। আমাদের উচিত তাঁর সময় ব্যবস্থাপনার কৌশল থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া।

রাসূল (সা.) দিনের শুরু করতেন ফজরের সালাতের মাধ্যমে। এরপর তিনি কিছু সময় জিকিরে মগ্ন থাকতেন এবং সাহাবিদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিতেন। সকালেই তিনি প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় পরামর্শ সভা করতেন, যাতে দিনভর কাজের গতি থাকে। তাঁর এই অভ্যাস আমাদের শিখিয়ে দেয়, দিনের প্রথমভাগ কাজে লাগাতে পারলে দিনটিই সফল হয়।

মহানবী (সা.) মজলিসে অহেতুক কথা বলতেন না। এমনকি কেউ কথা বলার সময় তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনতেন এবং প্রয়োজন ছাড়া কাউকে থামিয়ে দিতেন না। অর্থহীন কথাবার্তা ও সময় নষ্ট তিনি অপছন্দ করতেন। তিনি বলেছেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন ভালো কথা বলে অথবা চুপ থাকে।" (বুখারি ও মুসলিম)

আরও

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ঘুম এবং বিশ্রামেও তাঁর মধ্যমপন্থা ছিল। তিনি রাতে কিছু সময় ঘুমাতেন, কিছু সময় ইবাদতে কাটাতেন। তিনি কখনোই রাতভর জেগে থেকে শরীরের ক্ষতি করতেন না। তাঁর শিক্ষা হলো—জীবন ও দেহকে ব্যালেন্স করে চলা। ইবাদত, কাজ, বিশ্রাম—সবকিছুর সমন্বয় থাকলে জীবনের উৎপাদনশীলতা বাড়ে।

রাসূলুল্লাহ (সা.) কাউকে কোনো কাজ দিতে হলে, সেই ব্যক্তির সামর্থ্য বুঝেই দায়িত্ব দিতেন। তিনি অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতেন না। সময় ব্যবস্থাপনায় এই নীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি অন্যের ওপর কাজ চাপাতে থাকি বা নিজের সামর্থ্য বুঝে কাজ না করি, তাহলে একসময় সব ভেঙে পড়ে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তিনি বলতেন, "দুই নিয়ামতের ব্যাপারে অনেক মানুষ প্রতারিত—স্বাস্থ্য এবং অবসর সময়।" (সহীহ বুখারি)। আজকের মানুষ মোবাইল, টিভি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যয় করে অথচ জীবনের মূল উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবে না। রাসূল (সা.)-এর জীবন আমাদের শেখায়—সময়ই হচ্ছে মূল সম্পদ, এটি নষ্ট করা মানে নিজের জীবন নষ্ট করা।

একজন প্রকৃত মুসলমানের জীবনে সময় ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য। ইবাদতের সময় নির্দিষ্ট, কাজের সময় নির্দিষ্ট, বিশ্রামের সময় নির্দিষ্ট—এই শৃঙ্খলাই একজন মুমিনকে আল্লাহর প্রিয় করে তোলে। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ অনুসরণ করলেই একজন ব্যক্তি সময়ের যথাযথ মূল্য দিতে শিখবে এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভ করবে।

আরও

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

অতএব আমাদের উচিত, মহানবী (সা.)-এর জীবন থেকে সময় ব্যবস্থাপনার শিক্ষা নিয়ে নিজের দিনকে পরিকল্পিতভাবে সাজানো। যিনি সময়কে গুরুত্ব দেন না, তিনি জীবনের প্রকৃত মূল্যও বোঝেন না। ইসলাম শুধু নামাজ বা রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মধ্য দিয়েই প্রকৃত ইসলামী জীবন গঠিত হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

নওগাঁ শহীদ মিনারে সম্মাননা পেলেন অধ্যাপক মহিউদ্দীন

নওগাঁ শহীদ মিনারে সম্মাননা পেলেন অধ্যাপক মহিউদ্দীন

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ৩০ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরু

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ৩০ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরু

খাগড়াছড়িতে সম্প্রীতির বন্ধন গড়তে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা

খাগড়াছড়িতে সম্প্রীতির বন্ধন গড়তে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা

হত্যা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখাল আদালত

হত্যা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখাল আদালত

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা