শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫২৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জুমার দিন ও এর ফজিলত

হায়দার মনির - হেড অফ ইসলামি ডেস্ক
মোহাম্মাদ হায়দার মনির - হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ৮ আগস্ট ২০২৫, ১১:৪২

শেয়ার করুনঃ
জুমার দিন ও এর ফজিলত
জুমার দিন ফজিলতজুমার নামাজের আমলসূরা কাহফ তিলাওয়াত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য সপ্তাহের সবচেয়ে বরকতময় দিন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ! যখন জুমার দিনে নামাজের আহ্বান দেওয়া হয়, তখন আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।’ (সূরা জুমা: ৯) এই আয়াত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় যে জুমা মুসলমানদের জন্য ইবাদত ও আল্লাহর দিকে ফিরে আসার দিন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সূর্য যেদিন উদিত হয়েছে তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছেন, এই দিনে তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দিনেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন। এছাড়াও জুমার দিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। এ কারণে জুমার দিন মুসলমানদের জন্য ঈদের মতো মর্যাদাপূর্ণ।

জুমার দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো—খুতবা শোনা। খুতবা শোনার সময় মনোযোগ রাখা, কথা না বলা এবং অন্যকে চুপ করতেও না বলা সুন্নাহ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, খুতবা চলাকালে যদি তুমি তোমার পাশে বসা ভাইকে বলো, ‘চুপ করো’, তবুও সেটা অর্থহীন কথা বলা হিসেবে গণ্য হবে, যা জুমার সওয়াব কমিয়ে দেয়।

আরও

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

জুমার দিনের আরেকটি বিশেষ আমল হলো সূরা কাহফ তিলাওয়াত। একটি হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা কাহফ পাঠ করবে, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় আলোকিত হবে। এটা ঈমান শক্তিশালী করার এবং দুনিয়ার ফিতনা থেকে বাঁচার অন্যতম উপায়।

এদিনে একটি বিশেষ সময় রয়েছে, যেটিকে ‘সাআতুল ইস্তিজাবাহ’ বলা হয়—যখন আল্লাহ বান্দার দোয়া কবুল করেন। অধিকাংশ আলেমের মতে, এই সময়টি আসরের নামাজের পর থেকে সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত। তাই জুমার দিনে বিশেষ দোয়া করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

দুনিয়াবি জীবনে জুমার দিনের শিক্ষা আমাদের শৃঙ্খলিত, পরিচ্ছন্ন ও আধ্যাত্মিকভাবে দৃঢ় হতে শেখায়। জুমার আগের দিন এবং সকালে গুসল করা, সুন্দর পোশাক পরা, সুগন্ধি ব্যবহার করা, এবং সময়মতো মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করা—এসবই সমাজে মুসলমানদের পরিচ্ছন্নতা ও শৃঙ্খলা রক্ষা করে।

আজকের দিনে আমরা অনেকেই কাজের ব্যস্ততা, ব্যবসা বা ব্যক্তিগত কারণে জুমার নামাজ বিলম্বিত করি বা বাদ দেই, যা ইসলামে বড় ধরনের গুনাহ। রাসূলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি জুমা অবহেলা করে, আল্লাহ তার অন্তর সিল করে দেন। তাই আমাদের উচিত জুমাকে প্রাধান্য দিয়ে জীবনের নিয়মের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা।

আরও

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

জুমা শুধু একটি সাপ্তাহিক ইবাদত নয়, বরং এটি আমাদের সামাজিক, আধ্যাত্মিক ও নৈতিক জীবনের পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণ। এই দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করলে তা আমাদের দুনিয়া ও আখিরাত উভয়কেই সুন্দর করবে। তাই আজকের পবিত্র দিনে আসুন, আমরা সবাই অন্তরকে পরিষ্কার করি, গুনাহ থেকে দূরে থাকি এবং আল্লাহর দিকে ফিরে আসি—এটাই জুমার প্রকৃত শিক্ষা।

সর্বশেষ সংবাদ

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি, সাধারণ মানুষ চাপে

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি, সাধারণ মানুষ চাপে

তারেক রহমানকে দেশে এনে বিচারের দাবি করা সেই নাজমুল হক ইমু গ্রেপ্তার

তারেক রহমানকে দেশে এনে বিচারের দাবি করা সেই নাজমুল হক ইমু গ্রেপ্তার

২০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি ঢাকা থেকে নোয়াখালীতে গ্রেপ্তার

২০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি ঢাকা থেকে নোয়াখালীতে গ্রেপ্তার

মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, মৃত্যু

মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, মৃত্যু

গাজা ইস্যুতে ট্রাম্পের সবুজ সংকেত,বেষ্টনী চায় ইসরায়েল

গাজা ইস্যুতে ট্রাম্পের সবুজ সংকেত,বেষ্টনী চায় ইসরায়েল

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সময় ব্যবস্থাপনা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা.) মাত্র ২৩ বছরে একটি ভেঙে পড়া জাতিকে বিশ্ব নেতৃত্বের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি সময়ের একটুও অপচয় করতেন না। সকাল থেকে রাতে তাঁর প্রতিটি কাজ ছিল সুনির্দিষ্ট, উদ্দেশ্যপূর্ণ এবং সুচারুভাবে বিন্যস্ত। তিনি ব্যক্তিগত ইবাদত, দাওয়াত, রাষ্ট্র পরিচালনা, যুদ্ধ-কূটনীতি, পরিবার ও সাহাবিদের শিক্ষাদান—সব কাজই সময়মতো করতেন। আমাদের উচিত তাঁর সময় ব্যবস্থাপনার

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।