সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫২০ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

চাঁদে ফলছে শাক সবজি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২২, ২:৪৫

শেয়ার করুনঃ
চাঁদে ফলছে শাক সবজি
চাঁদ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

চাঁদে ছেয়ে গেছে সবুজ গাছপালা, ফলছে নানা শস্য, শাকসবজি। কথাগুলো শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও বিজ্ঞানীরা এ পথেই হাঁটছেন। সেই চেষ্টায় সফলও তাঁরা। চাঁদ থেকে আনা মাটিতে প্রথমবারের মতো সফলভাবে গাছ জন্মিয়েছেন তাঁরা। গত শতকে যুক্তরাষ্ট্রের চন্দ্রাভিযানের সময় ওই মাটি পৃথিবীতে আনা হয়েছিল।

গাছ জন্মানোর পেছনে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এ নিয়ে তাঁদের গবেষণাপত্রটি গত বৃহস্পতিবার জীববিজ্ঞানবিষয়ক আন্তর্জাতিক সাময়িকী কমিউনিকেশনস বায়োলজিতে প্রকাশ করা হয়েছে।

আরও

মহাকাশে পাকিস্তানের নতুন স্যাটেলাইট, চাঁদ জয়ের পথে পরিকল্পনা

মহাকাশে পাকিস্তানের নতুন স্যাটেলাইট, চাঁদ জয়ের পথে পরিকল্পনা

গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের একজন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার সায়েন্সের (আইএফএএস) অধ্যাপক রব ফেরল। তাঁর ভাষ্যমতে, আগামী দিনগুলোতে মহাকাশে বড় পরিসরে অভিযান চালাবে মানুষ। এ সময় চাঁদকে মহাকাশযান উৎক্ষেপণকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। ফলে অক্সিজেন ও খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সেখানে গাছপালা লাগানোর প্রয়োজন পড়তে পারে।

এমন চিন্তা থেকেই মাথায় আসে চাঁদের মাটিতে গাছ জন্মানোর পরিকল্পনা। সে অনুযায়ী কাজে নেমে পড়েন রব ফেরল। সঙ্গে ছিলেন আইএফএএসের আরেক অধ্যাপক অ্যানা লিসা পলসহ কয়েকজন। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কাছে সংরক্ষিত চাঁদের মাটি পেতে আবেদন করেন তাঁরা। গত শতকে নাসার অ্যাপোলো ১১, ১২ ও ১৭ অভিযানের সময় চাঁদ থেকে ওই মাটি সংগ্রহ করা হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

চাঁদের মাটি পেতে গবেষকেরা নাসার কাছে আবেদন করেছিলেন ১১ বছর আগে। অবশেষে বছর দেড়েক আগে মাটি দিতে রাজি হয় সংস্থাটি। তা-ও মাত্র ১২ গ্রাম মাটি পাঠানো হয়। অল্প এই মাটি নিয়েই কাজে লেগে পড়েন গবেষকেরা। তাতে মেশানো হয় পানি আর বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। এরপর সেই মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয় ‘থ্যাল ক্রেস’ নামের একটি গাছের বীজ। ছোট আকৃতির এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম ‘আরাবিডোপসিস থালিয়ানা।’

এত প্রচেষ্টার পরও চাঁদের মাটিতে গাছ জন্মাবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কায় ছিলেন গবেষকেরা। তবে সব শঙ্কা মিথ্যা প্রমাণ করে প্রায় সব কটি বীজ থেকে চারা বের হয়। অ্যানা বলেন, ‘আমরা অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। এমনটি হবে তা ভাবিনি। এর অর্থ, চাঁদের মাটি গাছের জন্ম নিতে বাধা দেয় না।’

তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কিছু সমস্যাও গবেষকদের নজরে আসে। জন্ম নেওয়া চারাগাছগুলোর কয়েকটি আকারে ছোট, আর বেড়ে উঠতে অন্যগুলোর চেয়ে বেশি সময় নিচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেবীদ্বারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের এক বছর : আজও কাঁদে রুবেল ও আবুবকরের পরিবার

দেবীদ্বারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের এক বছর : আজও কাঁদে রুবেল ও আবুবকরের পরিবার

সখিপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, ১০ ঘণ্টার মধ্যে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

সখিপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, ১০ ঘণ্টার মধ্যে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

জনপ্রিয় সংবাদ

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

গাজায় ইসরায়েলের দীর্ঘ দুই বছরের আগ্রাসনে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি। স্থল ও আকাশে অব্যাহত হামলা এবং ত্রাণের অবরোধ গাজাকে এক নরকের মতো করে তুলেছে। এ কূটনৈতিক সংকট ও হিংস্র পরিস্থিতির মধ্যেই ইসরায়েলের সেনারা মানসিক বিপর্যয়ে পড়ছেন, যার প্রভাব পড়েছে আত্মহত্যার হারে। সাম্প্রতিক তথ্যমতে, ২০২৩ সাল থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে অন্তত ৫০ জন ইসরায়েলি সেনা আত্মহত্যা করেছেন। বিশেষ করে রিজার্ভ

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনার প্রেক্ষাপটে অস্ত্রত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে—মার্কিন কর্মকর্তার এমন দাবিকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, যতদিন ফিলিস্তিনিদের জাতীয় অধিকার নিশ্চিত না হয় এবং পূর্ণ স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত না হয়, ততদিন সশস্ত্র প্রতিরোধ চলবে। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ সম্প্রতি ইসরাইলি জিম্মিদের পরিবারের সঙ্গে বৈঠকে দাবি করেন, হামাস অস্ত্রত্যাগে প্রস্তুতি দেখিয়েছে। এই মন্তব্য প্রকাশ করে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক উত্তেজনায় নতুন পরিস্থিতি

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক উত্তেজনায় নতুন পরিস্থিতি

রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও নিরাপত্তা কাউন্সিলের উপ প্রধান দিমিত্রি মেদভেদেভের ‘উচ্চমাত্রার উসকানিমূলক’ মন্তব্যের জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুটি পরমাণু অস্ত্রবাহী সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে মার্কিন সরকার রাশিয়ার উসকানিমূলক ভাষাকে কঠোরভাবে প্রতিহত করতে চাচ্ছে। ট্রাম্প নিজেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এ খবর ঘোষণা করেন এবং মেদভেদেভকে শব্দ বাছাই করার পরামর্শও দেন। দিমিত্রি মেদভেদেভ ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল

‘গ্রেটার বাংলাদেশ’ মানচিত্র ইস্যুতে বাংলাদেশের ওপর ভারতের নজরদারি বাড়ছে: জয়শঙ্কর

‘গ্রেটার বাংলাদেশ’ মানচিত্র ইস্যুতে বাংলাদেশের ওপর ভারতের নজরদারি বাড়ছে: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, তথাকথিত ‘গ্রেটার বাংলাদেশ’ মানচিত্র ঘিরে উদ্বেগের কারণে নয়াদিল্লি বাংলাদেশকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। লোকসভায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির এক সংসদ সদস্য জয়শঙ্করের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি ‘সালতানাত-ই-বাংলা’ নামের একটি ইসলামপন্থি গোষ্ঠী একটি মানচিত্র প্রকাশ করেছে, যাতে ভারতের একাধিক রাজ্যকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড হিসেবে দেখানো হয়েছে। তিনি আরও অভিযোগ

বাংলাদেশে শুল্ক কম, ভারতের শেয়ার বাজারে ধস

বাংলাদেশে শুল্ক কম, ভারতের শেয়ার বাজারে ধস

যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে ভারতের পোশাক ও ইলেকট্রনিক্স রপ্তানি খাতে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শ্রমনির্ভর টেক্সটাইল খাতে, যা ভারতের অন্যতম রপ্তানি খাত। একদিনের ব্যবধানে ভারতের বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারে বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। কেপিআর মিলস, ওয়েলসপুন লিভিং, অলোক ইন্ডাস্ট্রিজসহ সাতটি বড় কোম্পানির শেয়ারের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ শুল্কের কারণে ভারতীয় পণ্য মূল্য প্রতিযোগিতায়