বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫২৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়বাংলাদেশ

আমরা ব্যর্থ হলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না: বিদায়ী সংবর্ধনায় প্রধান বিচারপতি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩১ আগস্ট ২০২৩, ২২:৪৫

শেয়ার করুনঃ
আমরা ব্যর্থ হলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না: বিদায়ী সংবর্ধনায় প্রধান বিচারপতি
প্রধান বিচারপতি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, সাংবিধানিক বিধান দিয়ে সর্বপ্রকার সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক প্রভাব থেকে বিচার বিভাগকে মজবুত দেওয়াল দিয়ে রক্ষা করার দায়িত্ব বিচারকদের, আইনজীবীদের এবং রাষ্ট্রের প্রত্যেক দায়িত্বশীল নাগরিকের। আমরা, আপনারা, সবাই সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে সর্বনাশা দিনের জন্য প্রতিটি নাগরিকের অপেক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক বিভক্তি রাজপথ অতিক্রম করে বিচারালয় অভিমুখে ধাবিত হলে সেটা বিচারলয়ের জন্য মঙ্গলজনক হয় না। আমাদের মনে রাখতে হবে, আইনজীবীদের বিভক্তি ও মতভেদ এবং তার প্রতিক্রিয়া বিচারালয়কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। রাজনৈতিক মতাদর্শ রাজনৈতিকভাবে বাস্তবায়ন করলে এবং বিচারলয়কে নিরাপদ দূরত্বে রাখলে বিচার বিভাগ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।

বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির বিদায়ী সংবর্ধনার জবাবে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন। প্রধান বিচারপতির এজলাস কক্ষে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

আরও

নির্বাচনের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু, ফোকাস এখন উৎসবমুখর ভোট আয়োজন

নির্বাচনের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু, ফোকাস এখন উৎসবমুখর ভোট আয়োজন

প্রধান বিচারপতি বলেন, আমার মনে হয় আমার উত্তরাধিকারী গুরুতর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবেন এবং আমি এটাও মনে করি মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার অধিকারী করবেন এবং বিচার বিভাগকে আরও গতিশীল বিচার বিভাগে পরিণত করবেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি আমার বিচার বিভাগ তার কাছেই হস্তান্তর করতে যাচ্ছি যিনি এই বিভাগকে আরও গতিশীল করার জন্য ক্ষমতাবান এবং মনোযোগী হবেন। আমি অপেক্ষা করবো আপনাদের ভবিষ্যতের সাফল্যের গল্প শোনার জন্য।

‘বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা হারালে জাতিকে খারাপ দিনটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে’

আরও

জুলাই শহিদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল

জুলাই শহিদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল

প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার বিভাগ প্রজাতন্ত্রের হৃৎপিণ্ড। রাষ্ট্রের বিচার বিভাগের দক্ষতার চেয়ে শ্রেষ্ঠত্বের আর কোন উপযুক্ত পরীক্ষা নেই। একটি জাতির জনগণ শাসন বিভাগ বা আইন বিভাগের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারে, কিন্তু বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা হারালে সে জাতিকে খারাপ দিনটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আইনের নিরঙ্কুশ আধিপত্য বা প্রাধান্য কার্যকর করার দায়িত্ব বিচার বিভাগের। বিচার বিভাগ যদি আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগ করতে ব্যর্থ বা পিছপা হয় তাহলে রাষ্ট্র এবং নাগরিক ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য। বিচার বিভাগ সংবিধানের আধিপত্য রক্ষার পাশাপাশি জনগণের মৌলিক অধিকারের রক্ষক।

তিনি বলেন, সত্যিকারের অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের বিকাশ, আইনের শাসন সংরক্ষণ এবং সমাজের দুর্বল অংশের অধিকার এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অপরিহার্য। সুপ্রীম কোর্ট বিচার প্রশাসনের সর্বোচ্চ আদালত আর বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সর্বোচ্চত্বের উপর নির্ভর করে। যে মহান চিন্তা ও কল্যাণ চেতনাকে সন্নিবেশিত করে আমাদের সংবিধান প্রণীত হয়েছে, তার ধারক ও বাহক হিসেবে, দেশের সকল আইন ও সকল আইনগত কার্যক্রম সাংবিধানিক চেতনার প্রতিফলন নিশ্চিত করার সুমহান জাতীয় দায়িত্ব আমাদের সবার। মানুষ চায় শান্তি আর শান্তি, কিন্তু পরিপূর্ণ শান্তির জন্য আমাদের এখনও অনেকটাই এগুতে হবে। আমাদের আঁকা-বাঁকা জায়গাগুলোকে সোজা করতে হবে।

‘আমরা ব্যর্থ হলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না’

প্রধান বিচারপতি বলেন, সংবিধান প্রণেতারা স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন- সে স্বাধীনতা কার্যকর করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গের এবং প্রতিটি নাগরিকের। সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে ৭১' এর রক্ত বৃথা যাবে। মনে রাখতে হবে, জনগণের ঐক্যবদ্ধ বীরত্ব এবং সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে আমরা এই দেশ, এই বিচারালয় পেয়েছি। ৭১'এ জাতি চরম ত্যাগ স্বীকার করে স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছে। আমাদের জাতীয় দায়িত্ব হলো সর্বক্ষেত্রে সেই দেশকে এগিয়ে নেওয়া। আমরা ব্যর্থ হলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না। আমাদের প্রতিটি আইনে মানবিকতার স্পর্শ থাকতে হবে। আইন যদি দরিদ্রকে পিষে দেয় আর ধনী ব্যক্তি যদি আইনকে পিষে দেয় তাহলে রাষ্ট্র এবং বিচার বিভাগ সঠিকভাবে চলছে- এটা কোনভাবেই বলা যাবে না।

তিনি বলেন, শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য শক্তিশালী ও স্বাধীন বিচার বিভাগ অপরিহার্য। গণতন্ত্রের ভিত্তি হলো আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা আর বিচারকদের রাজনৈতিকভাবে বয়ে যাওয়া হাওয়া থেকে নিজেদের মুক্ত রেখে, সংবিধান, আইন নিজেদের বিচারিক বিবেকের প্রতি পরিপূর্ণ অনুগত থেকে বিচার কার্য সমাধান করা। বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় জনগণের অগাধ আস্থা স্থাপন করতে হবে এবং থাকতে হবে, নইলে দেশের জনগণের অধিকার রক্ষা হবে না এবং স্বাধীনতাও বিপন্ন হবে। সব বিচারককে অসামান্য নৈতিকতার অধিকারী হতে হবে, নইলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা শুধুমাত্র সংবিধানের ভেতরই আবদ্ধ থাকবে। ধন্য তারাই, যারা অন্তরে শুদ্ধ।

‘সুপ্রীম কোর্টের দায়িত্ব সংবিধানের সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া’

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

প্রধান বিচারপতি বলেন, আমাদের সংবিধান ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তে রঞ্জিত এবং প্রত্যেক দেশবাসীর উপর পবিত্রভাবে বাধ্যতামূলক- যেখানে রাষ্ট্রে বিভিন্ন অঙ্গের এখতিয়ার এবং ক্ষমতা, সঠিক আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে। সুপ্রীম কোর্টের পবিত্র দায়িত্ব হলো এর প্রতিটি অক্ষরের প্রতি অনুগত থাকা এবং সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া সবার ভেতর এমন একটা ভিত তৈরি করতে হবে যেন প্রতিটি নাগরিক আমাদের এই দেশটাকে প্রচণ্ডরকম ভালোবাসে এবং ৭১' এর রক্তকে মূল্য দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে এবং অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল করতে সততার সাথে কঠোর পরিশ্রম করে।

‘সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান রাতারাতি সম্ভব নয়’

তিনি বলেন, জুডিশিয়ারিকে পরিবর্তন করার জন্য জনসাধারণের চাহিদা এবং তাদের ক্রমবর্ধমান অনুভূতি এবং সমস্যা সমাধানের প্রচেষ্টার আকাঙ্ক্ষা কাজ করেছে আমার নিজের ভেতর। হয়তো আমি নাড়া দিতে পেরেছি মাত্র। আমার পদক্ষেপগুলো তাদের সমাধানের পথের নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে, কিন্তু সম্পূর্ণ সমাধান রাতারাতি সম্ভব নয়। এজন্য দরকার নিয়ামক শক্তিগুলোর একই মন-মানসিকতা এবং সমন্বিত উদ্যোগ এবং প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান আর সমাজব্যবস্থা, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্নীতিমুক্ত করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা এবং পদক্ষেপ। আমি সবসময় মনে করেছি আমি বাংলার, বাংলা আমার এবং আমি মুসলিম, আমি বাঙালি আর ৭১' আমার প্রেরণা। আমি চেষ্টা করেছি জনগণের ইচ্ছা এবং আকাঙ্ক্ষাকে আমার কাজের মধ্যে প্রতিফলন ঘটাতে। জুডিশিয়ারিকে সুশৃঙ্খল এবং গতিশীল করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। আমাদের বিচার বিভাগ পৃথিবীতে শক্তিশালী বিচার বিভাগগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশকে বসবাসের জন্য আরও ভালো জায়গা করার লক্ষ্যে জনগণ যাতে স্বল্প খরচে স্বল্প সময়ে ন্যায়বিচার পায়, তার জন্য আমার বিচারকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করেছি। চেষ্টা করেছি বিচারপ্রার্থী অভাগা মানুষগুলো আদালত প্রাঙ্গনে এসে একটু স্বস্তিতে বসতে পারে তার ব্যবস্থা করতে। বিচারকদের বুঝাতে চেষ্টা করেছি সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালা মানুষের বিচারিক সেবা দেবার জন্যই বিচারকের দায়িত্ব দিয়েছেন। রাষ্ট্রে আর্থিক সঙ্কট থাকা সত্ত্বেও ন্যায়কুঞ্জের জন্য, রেকর্ড ভবনের জন্য অর্থ বরাদ্দ দেবার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

‘বার হলো বিচারকদের বিচারক’

প্রধান বিচারপতি বলেন, আমার চমৎকার শেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে। শিখেছি আইনজীবীদের আলোচনা, যুক্তি, আইনি ব্যাখ্যা, ঘটনার বিশ্লেষণ করার কৌশল থেকে। চেষ্টা করেছি আপনাদের শুনে-বুঝে, বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত দেওয়ার। আমি প্রতিটি স্তরে বারের কাছে ঋণী। বার হলো বিচারকদের বিচারক। আমি সবসময় তেমনটিই ভেবেছি। আমি চেষ্টা করেছি ধৈর্য্য সহকারে শোনার, যত্ন সহকারে বিবেচনা করার, সঠিকভাবে বোঝার এবং ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত দেওয়ার। একজন রাজনীতিবিদ পরবর্তী নির্বাচনের কথা ভাবেন, একজন রাষ্ট্রনায়ক পরবর্তী প্রজন্মের কথা ভাবেন আর একজন বিচারককে ভাবতে হবে সংবিধান ও আইনানুযায়ী ন্যায়বিচার করার কথা।

‘নম্র হও কিন্তু ভীরু হয়ো না’

তিনি বলেন, আমি জুনিয়র আইনজীবীদের বলবো, তোমরা চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মতো পরিশ্রমী ও শক্তিশালী হও কিন্তু ভদ্রতাকে বিসর্জন দিয়ে নয়, দয়ালু হও কিন্তু দুর্বল নয়, সাহসী হও কিন্তু আদালতকে ধমকাবে না, চিন্তাশীল হও কিন্তু অলস হয়ো না, নম্র হও কিন্তু ভীরু হয়ো না, গর্বিত হও কিন্তু অহংকারী নয়, হাস্যরসিক হও কিন্তু মূর্খতা ছাড়া। সৎ থাকো, পরিশ্রম করো, একদিন দেখবে অনেক বড় আইনজীবী হয়ে গিয়েছো। মহাকাশের মতো উদার হও যেখানে কোন জাতীয় সংঘাত নেই।

‘৪৩ বছরের পদচারণা আজ থেকে স্মৃতি’

প্রধান বিচারপতি বলেন, এখানে আমার ৪৩ বছরের পদচারণা আজ থেকে স্মৃতি হয়ে থাকবে। আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের মহাশক্তিতে বিশ্বাস করি, তিনি এই পবিত্র বিচারালয়, বিচারকগণ, আইনজীবীগণ, বিচারালয়ের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের রক্ষা ও সঠিক পথে চলার তওফিক দান করবেন। আমার কর্মকালীন সময়ে বিচারকবৃন্দ, আইনজীবীবৃন্দ, আইন, বিচার এবং সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, অর্থ, জনপ্রশাসন, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়সহ এবং সুপ্রীম কোর্ট রেজিষ্ট্রির প্রত্যেক কর্মকর্তা এবং কর্মচারী এবং সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা যে সহায়তা দিয়েছেন, তা আমি কৃতজ্ঞতার সাথে সারাজীবন মনে রাখবো।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা যোগ দেন। অনুষ্ঠানে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন ও সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি মোমতাজউদ্দিন ফকির প্রধান বিচারপতির কর্মময় জীবনের নানা দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।

সর্বশেষ সংবাদ

মৌলভীবাজারে ভাঙারি ব্যবসার আড়ালে চোরাই পণ্য পাচারের চেষ্টা

মৌলভীবাজারে ভাঙারি ব্যবসার আড়ালে চোরাই পণ্য পাচারের চেষ্টা

দৌলতদিয়ায় তীব্র স্রোতের বলি দেড় লাখ টাকার ট্রলার, বাঁচল চাচা-ভাতিজা

দৌলতদিয়ায় তীব্র স্রোতের বলি দেড় লাখ টাকার ট্রলার, বাঁচল চাচা-ভাতিজা

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

মির্জাপুরে তেল ডাকাতির ঘটনায় তিন আসামি গ্রেফতার, র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত

মির্জাপুরে তেল ডাকাতির ঘটনায় তিন আসামি গ্রেফতার, র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত

ভারতের রপ্তানিতে ট্রাম্পের শুল্ক-বোমা, শেয়ারবাজারে ধস

ভারতের রপ্তানিতে ট্রাম্পের শুল্ক-বোমা, শেয়ারবাজারে ধস

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য দেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে নির্বাচন পরিচালনার প্রস্তুতি শুরু করেছে এবং সময়মতো তফসিল ঘোষণা করতেই কমিশন অঙ্গীকারবদ্ধ। ডিসেম্বরের প্রথম ভাগেই নির্বাচনের সময়সূচি জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আস্থা চান প্রধান উপদেষ্টা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, আস্থা চান প্রধান উপদেষ্টা

আজ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, এই অধ্যায়ে সরকারের প্রধান এবং প্রথম কাজ হবে একটি সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজন করা। প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বৈঠক শেষে জানান, ড. ইউনূস তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন, ৫ আগস্ট সরকারের প্রথম অধ্যায় শেষ

নির্বাচনের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু, ফোকাস এখন উৎসবমুখর ভোট আয়োজন

নির্বাচনের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু, ফোকাস এখন উৎসবমুখর ভোট আয়োজন

আজ বৃহস্পতিবার থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই নতুন অধ্যায়ের মূল ও প্রথম কাজ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন একটি সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনকে। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনকে ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে, যাতে রমজানের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়। সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন

জুলাই শহিদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল

জুলাই শহিদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল

জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদদের তালিকা থেকে আটজনের নাম বাদ দিয়ে নতুন করে গেজেট প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ৬ আগস্ট বুধবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রণালয়ের গেজেট অধিশাখা। এতে বলা হয়েছে, পূর্বে ঘোষিত গেজেটে ভুলক্রমে অন্তর্ভুক্ত হওয়া আটজন ব্যক্তির নাম বাতিল করা হয়েছে। গেজেট থেকে যাদের নাম বাদ পড়েছে তারা হলেন- টাঙ্গাইলের মো. খলিলুর রহমান তালুকদার (গেজেট নম্বর ২২৯), ঢাকার রামপুরার

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক, নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক, নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার সকালে দ্বিতীয়বারের মতো সচিবালয়ে প্রবেশ করেছেন। সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে তিনি সচিবালয়ে পৌঁছান। তার আগমনকে কেন্দ্র করে পুরো সচিবালয় এলাকায় নেওয়া হয়েছে নজিরবিহীন নিরাপত্তাব্যবস্থা। সচিবালয়ের নবনির্মিত মন্ত্রিপরিষদ ভবনের ১ নম্বর ভবনে সকাল সাড়ে ১০টায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শুরু হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা নিজেই। এটি এই ভবনে প্রথমবারের মতো কোনো সরকারপ্রধানের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত