বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলার বিধান কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ মে ২০২১, ৯:৩৩

শেয়ার করুনঃ
মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলার বিধান কী?
মসজিদউঁচুস্বরকথা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মসজিদ আল্লাহর ঘর। ইবাদতের জন্য নির্ধারিত স্থান। কথা যত গুরুত্বপূর্ণই হোক না কেন, মসজিদে নামাজের সময় উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা যাবে না। কুরআন সুন্নাহর নির্দেশনাও এমনই। মসজিদে উচ্চস্বরে কথা প্রসঙ্গে রয়েছে কুরআন-সুন্নাহর দিক-নির্দেশনা।

মসজিদে ইমামের সালাম ফেরানোর পর অনেকেই ওঠে দাঁড়িয়ে যান। অনেকে বাইরে বের হওয়ার জন্য চেষ্টা করেন। আবার পেছনে অনেকে ছুটে যাওয়া নামাজ সম্পন্ন করতে দাঁড়িয়ে যান। এ সময় উচ্চস্বরে কথা বললে, নামাজরত ব্যক্তিদের সুরা-ক্বেরাত পড়তে অসুবিধা হয়। নামাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যা মারাত্মক অন্যায় কাজ। এ প্রসঙ্গে হাদিসের এক বর্ণনায় এসেছে-

আরও

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার দেখলেন- দুই জন লোক (মদিনার) মসজিদে নববিতে উঁচু আওয়াজে কথা বলছেন। তিনি বললেন- তোমরা কোন্ জায়গার লোক? তারা বললো- আমরা তায়েফের অধিবাসী।

হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন- তোমরা যদি মদিনার অধিবাসী হতে, তাহলে আমি বেত দিয়ে তোমাদের আঘাত করতাম! কেন তোমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলছ? (বুখারি)

আরও

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

মসজিদে উচ্চস্বরে কথা বললে, অন্য যারা ইবাদত-বন্দেগি করে কিংবা নামাজ পড়ে তাদের ইবাদত-বন্দেগি ও নামাজে ব্যঘাত সৃষ্টি হয়। নামাজরত ব্যক্তিরা উচ্চ আওয়াজ শোনার কারণে ঠিকভাবে সুরা-কেরাত পড়তে পারে না। নামাজে বিঘ্ন ঘটে। এটি মারাত্মক অন্যায়। তাই এ কারণেই মসজিদে উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা নিষেধ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত আবু বকর ও ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর মধ্যকার মতবিরোধে তাদের কণ্ঠস্বর উঁচু হয়েগিয়েছিল। যা ঘটেছিল বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে মসজিদে নববিতে। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাআলা কুরআনের আয়াত নাজিল করলেন এভাবে-

‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা নবির কণ্ঠস্বরের ওপর নিজেদের কণ্ঠস্বর উঁচু করো না। এবং নিজেদের মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বলো, তাঁর সাথে তেমন উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে তোমাদের কর্মফল বিনষ্ট হয়ে যাবে অথচ তোমরা বুঝতেই পারবে না।’ (সুরা হুজরাত : আয়াত ২)

এ আয়াত নাজিলের পর মসজিদে নববিতে হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রয়োজন হলে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে এত আস্তে কথা বলতেন যে, দ্বিতীয় বার জিজ্ঞাসা না করা হলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা শুনতে পেতেন না! (বুখারি)দুনিয়ার সব মসজিদ যদিও মসজিদে নববি বা নবির মসজিদ নয়, তথাপিও মসজিদের আদব রক্ষায় উচ্চ আওয়াজে কথা না বলাই উত্তম। যাতে কারো ইবাদতের ক্ষতি না হয়।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী যখন মানুষ মসজিদে নামাজ পড়ে তখন উচ্চ স্বরে কথা না বলা। নামাজের সময় মসজিদে কথা বলা নিষিদ্ধ হওয়াই জরুরি। ফলে নামাজরত ব্যক্তি নির্বিঘ্নে নিজেদের ইবাদত-বন্দেগিতে নিয়োজিত করতে পারে। শব্দহীন পরিবেশে একান্ত মনোযোগের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মসজিদে উচ্চ স্বরে কথা বলা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনে অবহেলা করলে শাস্তি নিশ্চিত করবে সরকার: প্রেস সচিব

নির্বাচনে অবহেলা করলে শাস্তি নিশ্চিত করবে সরকার: প্রেস সচিব

ভোটার হালনাগাদ শেষ পর্যায়ে, অক্টোবরেই চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

ভোটার হালনাগাদ শেষ পর্যায়ে, অক্টোবরেই চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি অধ্যাদেশে চূড়ান্ত অনুমোদন

নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি অধ্যাদেশে চূড়ান্ত অনুমোদন

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ভূরুঙ্গামারীতে গ্রেপ্তার-১

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ভূরুঙ্গামারীতে গ্রেপ্তার-১

গোপালপুরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

গোপালপুরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা