সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫২০ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইতিহাসের সবচেয়ে ছোট খুতবা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২১, ১৮:৭

শেয়ার করুনঃ
ইতিহাসের সবচেয়ে ছোট খুতবা
ইতিহাসেখুতবা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
প্রায় ১০০০ বছর পূর্বে সৈয়দ শেখ আবদুল কাদির জিলানী (র) মুসলিম ইতিহাসের সবচেয়ে ছোট খুতবাটি দিয়েছিলেন।



তিনি মিম্বরে উঠে বললেন, "এক হাজার মসজিদ বানানোর চেয়ে একজন ক্ষুধার্ত ব্যক্তির পেটে কিছু খাবার পৌঁছানো উত্তম। দামি কাপড়ের গিলাফ দিয়ে মসজিদুল কাবাকে ঢেকে ফেলার চেয়ে ক্ষুধার্তকে খাদ্য সরবরাহ করা ভালো। সারারাত নামাজ ও সিজদায় দাঁড়িয়ে থাকার চেয়েও মহৎ কাজ এটি। খোলা তরবারী হাতে জিহাদ করার চেয়ে উত্তম কাজ হচ্ছে ক্ষুধার্তকে পেটপুরে খাওয়ানো।


প্রচন্ড গরমের দেশে সারা বছর রোজা রাখার চেয়েও মহৎ কাজ এটি। রুটির আটা যখন ভুখা মানুষের মুখ গহ্বর থেকে পেটের দিকে নামতে থাকে তখন তার মাঝে একটি আধ্যাতিক নূর থাকে যার আলো সূর্যের আলোর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। যিনি ক্ষুধার্তকে খাওয়ান তাঁর জন্যে সুসংবাদ রয়েছে।"



হিজরির পঞ্চম শতকে তাঁর লেখা "গুনইয়াতুত তালিবিন" গ্রন্থে তৎকালীন সময়কার ধর্মীয় বিভ্রান্তি থেকে ইসলামি দর্শনকে মুক্ত করার জন্য আল্লাহ তাঁর লেখনীতে অনেক জ্ঞানের কথা ঢেলেছেন।


তিনি বলতেন, শুধু প্রতিমাপূজার নামই শিরক নয়, প্রবৃত্তির দাসত্ব করাও শিরকের শামিল। মুমিনের কাজ তিনটি - আল্লাহর হুকুম পালন করা, তাঁর নিষিদ্ধ কাজ থেকে বিরত থাকা এবং তাঁর ইচ্ছার সাথে নিজেকে বিলীন করে দেওয়া।


তিনি আরো বলতেন, প্রথমে ফরজ, পরে সুন্নত ও তারপরে নফল। ফরজ ছেড়ে সুন্নত ও নফল নিয়ে মশগুল থাকা বোকামী। সুন্নত বাকি রেখে নফলে মনোযোগী হবারও কোনো মূল্য নেই। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলতেন, ফরজ ছেড়ে দিয়ে সুন্নত ও নফল নিয়ে থাকা বাদশাহকে পরিত্যাগ করে গোলামের খিদমতে আত্মনিয়োগের শামিল।


শায়খ আবদুল কাদের জিলানি (রহ)কে আমাদের দেশে "বড়পীর" নামে যে ধারণা আর মর্যাদা দেয়া হয় প্রকৃত শায়খের সাথে এর কোন মিল নেই।
হিজরি পঞ্চম শতকে তৌহিদি দর্শন ও অনৈসলামিক দর্শন একাকার হয়ে স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলে ইসলাম। তখন তিনি শরিয়ত, তরিকত, হাকিকত ও মারেফাতের নির্ভুল পথের সন্ধান দিয়েছিলেন। শায়খ জিলানি বৈরাগ্য শিক্ষা দেননি। আবার তিনি দুনিয়াকে পরিমাণমতো উপভোগ করতেও নিষেধ করেননি। তবে দুনিয়াকে উপাসনা, দাসত্ব করা আর ভালোবাসতে নিষেধ করেছেন।



বলা হয় তাঁর ফিলসফির মুলতত্ব ছিলো রাসুল (সা) এর একটি কথা, --"অবশ্যই পৃথিবীকে তোমাদের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে আর তোমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে পরকালের জন্য।"

পার্সিয়ার কাস্পিয়ান সাগরের তীরে জিলান শহরের অধিবাসী হবার কারণে তাঁর নামের শেষে জিলানী যুক্ত হয়ে যায়। অনুরোধ থাকা স্বত্বেও তিনি জীবনে কখনো কোন বাদশাহ বা সুলতানের সামনে যাননি।


হিজরি ৬৬২ সালে মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তাঁর চার স্ত্রীর গর্ভে ২৭ পুত্র ও ২২ কন্যা জন্মগ্রহণ করেছিলো।



প্রতিবছর ফাতেহা ই ইয়াজ দাহম হিসেবে যে দিনটি শ্রদ্ধার সঙ্গে পালিত হয় সেটি এই মনীষীর মৃত্যুর দিন।


#ইনিউজ৭১/এনএইচএস/২০২১

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

জনপ্রিয় সংবাদ

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

সর্বশেষ সংবাদ

দেবীদ্বারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের এক বছর : আজও কাঁদে রুবেল ও আবুবকরের পরিবার

দেবীদ্বারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের এক বছর : আজও কাঁদে রুবেল ও আবুবকরের পরিবার

সখিপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, ১০ ঘণ্টার মধ্যে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

সখিপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, ১০ ঘণ্টার মধ্যে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ইসরায়েলি আগ্রাসনে মানসিক সংকটে সেনারা, আত্মহত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবৈধ জমি দখল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্দশা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সিএনজি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা