মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

বাড়বে না আর ডলারের দাম, ‘কমবে’

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৭:৪৫

শেয়ার করুনঃ
বাড়বে না আর ডলারের দাম, ‘কমবে’

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মার্কিন ডলার সংকটে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি। ধারাবাহিকভাবে ডলারের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে। ফলে বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সৃষ্টি হয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। নিত্যপণ্যের বাড়তি ব্যয় মেটাতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে ডলারের দাম না বাড়িয়ে কমানোর পক্ষে মত দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) নিয়মিত বৈঠকে এমন বার্তা দিয়েছে ব্যাংক খাতের এ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় বাফেদা’র চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও মো. আফজাল করিম, এবিবি’র চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

আরও

আফগান সীমান্তে পাকিস্তান সেনা ও তালেবান সংঘর্ষে হতাহত

আফগান সীমান্তে পাকিস্তান সেনা ও তালেবান সংঘর্ষে হতাহত

বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশে ডলার সংকট চলছে। এর সঙ্গে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি। এটি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। তাই যেকোনো উপায়ে মূল্যস্ফীতির চাপ কমানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এজন্য প্রয়োজনে ডলারের দাম (রেট) না বাড়িয়ে কমানোর ওপর জোর দেন বাংলাদেশ ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা।

দেশে ডলার সংকট চলছে। এর সঙ্গে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি। এটি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। তাই যেকোনো উপায়ে মূল্যস্ফীতির চাপ কমানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এজন্য প্রয়োজনে ডলারের দাম (রেট) না বাড়িয়ে কমানোর ওপর জোর দেন বাংলাদেশ ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশে মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, খাদ্যের মূল্যস্ফীতি সাড়ে ১২ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। বিবিএস’র হিসাব বলছে, গত আগস্ট মাসে খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত ১১ বছর সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে খাদ্যের মূল্যস্ফীতি উঠেছিল ১২ দশমিক ৭৩ শতাংশে। এক দশকের মধ্যে গত আগস্ট মাসে খাদ্যের মূল্যস্ফীতি প্রথমবারের মতো উঠেছে দুই অঙ্কের ঘরে।

আরও

নেপালের পর এবার গণ-অভ্যুত্থানের ডাক পশ্চিমবঙ্গে!

নেপালের পর এবার গণ-অভ্যুত্থানের ডাক পশ্চিমবঙ্গে!

একদিকে ডলারের সংকট, অন্যদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ। এমন অবস্থায় ডলারের দাম বাড়ানো হবে, নাকি কমানো হবে— জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘বর্তমানে মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। এটি নিয়ন্ত্রণ করাই আমাদের মূল্য লক্ষ্য। এমন অবস্থায় ডলারের দাম বাড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। কীভাবে দাম কমানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে। এজন্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।’

‘আগস্টে রেমিট্যান্স কম এসেছিল। তবে, এখন প্রবাহ বাড়ছে। রপ্তানি আয়ও বাড়ছে। অন্যদিকে, আমদানি ব্যয় কমছে। আশা করছি, ডলারের সংকট কেটে যাবে।’

বর্তমানে মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। এটি নিয়ন্ত্রণ করাই আমাদের মূল্য লক্ষ্য। এমন অবস্থায় ডলারের দাম বাড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। কীভাবে দাম কমানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে। এজন্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বাফেদা’র চেয়ারম্যান এবং সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও মো. আফজাল করিমও ডলারের দাম কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এখন ডলারের বাজারের যে পরিস্থিতি তাতে সামনে দাম কমবে, বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।’

তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির মূল সমস্যা হলো বৈদেশিক মুদ্রার সংকট। নীতিনির্ধারকরা মনে করেছিলেন, ডলারের সংকটের ফলে এর দাম বেড়ে যাওয়া, এটি সাময়িক। শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। কিন্তু দীর্ঘদিন পার হলেও সমাধান হয়নি। উল্টো ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যয় বেড়েছে। এ কারণে উৎপাদন খরচও বেড়েছে। ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে পড়েছে দেশ।  

ডলারের দাম ও রিজার্ভ পরিস্থিতি

খাত-সংশ্লিষ্টরা জানান, মহামারি করোনার আগের বছরগুলোতে বিশ্ববাজারে ঋণের সুদহার অনেক কম ছিল। ওই সময়ে বাংলাদেশে বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের প্রবাহও বেশ ভালো ছিল। একই সময় রেমিট্যান্স ও রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ছিল। এসব কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২০২১ সালের আগস্টে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের পৌঁছে। এসব নিয়ে বড় ধরনের আত্মতুষ্টিতে ভোগে সরকার। রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হয় ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ। মালদ্বীপকেও ঋণে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া রিজার্ভ থেকে সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ঋণ এবং উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়।

বর্তমানে দেশের অর্থনীতিতে যে সংকট, এর মূলে রয়েছে মার্কিন ডলার। এক সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দাম ধরে রেখেছিল। পরে আর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনি। বেশি হারে দাম বেড়েছে। এটিই প্রমাণ করে যে, কৃত্রিমভাবে ধরে রেখে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা কোনো সমাধান নয়। এর ফলে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম২০২১ সালের শেষদিকে সার্বিক অর্থনীতিতে করোনার প্রভাব এবং পরবর্তীতে ডলারের বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়। তখন আমদানির চাহিদাও বাড়ে। অন্যদিকে, রেমিট্যান্স কমে যায়। এর প্রভাব পড়ে রিজার্ভে। এর মধ্যে শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। ফলে অর্থনীতিতে নতুন সংকট তৈরি হয়। সংকট কাটাতে কঠিন শর্তে আইএমএফ থেকে ঋণ নিতে বাধ্য হয় সরকার।

এদিকে, দীর্ঘদিন ডলারের দর কৃত্রিমভাবে ৮৪ থেকে ৮৬ টাকার মধ্যে ধরে রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমানে এটি বেড়ে ১১০ টাকায় ঠেকেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত এক বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কিন ডলারের দাম বাড়িয়েছে ১৫ টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শুরুতে প্রতি ডলারের দাম যেখানে ৯৫ টাকা ছিল, এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১০ টাকায়। তবে, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৩ টাকায়। খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১৭ থেকে ১১৮ টাকায়।

কৃত্রিমভাবে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে দেশের অর্থনীতিতে যে সংকট, এর মূলে রয়েছে মার্কিন ডলার। এক সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দাম ধরে রেখেছিল। পরে আর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনি। বেশি হারে দাম বেড়েছে। এটিই প্রমাণ করে যে, কৃত্রিমভাবে ধরে রেখে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা কোনো সমাধান নয়। এর ফলে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।’

‘বাজা‌রের স‌ঙ্গে এখ‌নও ডলারের রে‌টের ব্যবধান র‌য়ে‌ছে। যখন ডলা‌রের দাম বৈধ চ্যানেলে কম থাক‌বে তখন হু‌ন্ডি উৎসা‌হিত হ‌বে। রে‌মিট্যান্স ক‌মে যা‌বে। বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাবে। রিজা‌র্ভের ওপর চাপ সৃ‌ষ্টি হ‌বে। আইএমএফের ঋণের যে শর্ত আছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন য‌দি কো‌নোভা‌বে আমরা ডলারের রেট ধ‌রে রাখ‌তে চাই, এটি ঠিক হ‌বে না। আগেও ডলারের রেট ধরে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ফল ভালো হয়নি। আগামীতেও ভালো হবে না। ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়াই ভালো হবে’— বলেন এ অর্থনীতিবিদ।

এদিকে, ডলার সংকট কাটাতে নানা উপায়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছরের জুলাই থেকে বিভিন্ন পণ্যের ওপর আমদানি শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। একই সঙ্গে তুলনামূলক কম প্রয়োজন বা বিলাসী পণ্যের এলসি খোলার ওপর ৭৫ থেকে শতভাগ পর্যন্ত নগদ মার্জিনের শর্ত দেওয়া আছে। এ মার্জিনের টাকা দিয়ে কোনো ব্যাংক থেকে ঋণও নেওয়া যাবে না। এ ছাড়া বড় এলসি খোলার ২৪ ঘণ্টা আগে তথ্য নিয়ে তার সঠিকতা যাচাই করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে ডলার সংস্থান  ছাড়া ব্যাংকগুলোকে এলসি না খুলতে বলা হয়েছে। এর প্রভাবে গত অর্থবছরে আমদানির পরিমাণ ১৪ দশমিক ৯২ শতাংশ কমেছে, অন্যদিকে রপ্তানি বেড়েছে ১৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলারের প্রকট সংকট দেখা দেয়। এ সংকট মোকাবিলায় শুরুতে ডলারের দাম বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু এতে সংকট আরও বেড়ে যায়। পরে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) ওপর। দুই সংগঠন মিলে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় এবং আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণ করে আসছে

আমদানি-রপ্তানি ও রেমিট্যান্স

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

২০২১-২২ অর্থবছরে আট হাজার ২৫০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। ডলারের সংকট থাকা এবং একই সময়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণে নানা পদক্ষেপের কারণে গত অর্থবছরে (২০২২-২৩) আমদানি ব্যয় ছয় হাজার ৯৫০ কোটি ডলারে নামে। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ১৩০০ কোটি ডলারের আমদানি কমে। অন্যদিকে, ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় হয় চার হাজার ৯২৫ কোটি ডলারের। পরের অর্থবছর অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ৩০৯ কোটি ডলার বেড়ে পাঁচ হাজার ২৩৪ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।

এ সময় প্রবাসী আয় অর্থাৎ রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধিও হয় অল্প। আগের অর্থবছরের চেয়ে এর পরিমাণ বাড়ে প্রায় ৬০ কোটি ডলার। ফলে গত বছরের তুলনায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানির জন্য ১৩ বিলিয়ন ডলার কম খরচ হয়েছে। অপরদিকে, ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বেড়েছে। এতে চলতি হিসাবে ঘাটতি ১৮ বিলিয়ন থেকে কমে ৩ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে।

বিদেশি বিনিয়োগ ও ঋণ কমছে, পরিশোধ বাড়ছে

রাজনৈতিক অস্থিরতার শঙ্কা, ডলার সংকট ও নানা নীতিগত কারণে বিদেশি বিনিয়োগ ও ঋণের প্রবাহ কমেছে। তবে, আগের নেওয়া ঋণের অর্থ পরিশোধের পরিমাণও বেড়েছে। একই সঙ্গে ২০২০-২১ অর্থবছরে যেখানে ২ থেকে ৩ শতাংশ সুদে বিদেশি ঋণ মিলত এখন ওই সুদ ৯ শতাংশে উঠেছে। গত দুই বছরে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম ৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। সবমিলিয়ে বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণ কমেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুনশেষে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ প্রায় ৪১০ কোটি ডলার বা ৩০ শতাংশ কমে এক হাজার ৩৬৬ কোটি ডলারে নেমেছে।

এর আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল এক হাজার ৭৭৬ কোটি ডলার। মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমে ৮৬৯ কোটি ডলারে নেমেছে। গত অর্থবছরে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ১২ শতাংশ কমেছে। এসেছে মাত্র ১৬১ কোটি ডলার। সবমিলিয়ে গত জুনশেষে আর্থিক হিসাবে ২১৪ কোটি ডলারের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। গত বছরের জুনশেষে এ হিসাবে উদ্বৃত্ত ছিল এক হাজার ৫৪৬ কোটি ডলার। মূলত আর্থিক হিসাবের ঘাটতিই দেশে ডলারের বাজারে চাপ তৈরি করেছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলারের প্রকট সংকট দেখা দেয়। এ সংকট মোকাবিলায় শুরুতে ডলারের দাম বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু এতে সংকট আরও বেড়ে যায়। পরে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) ওপর। দুই সংগঠন মিলে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় এবং আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণ করে আসছে।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি

বাজারের ডলার সংকট কাটাতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিক ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করে। এর আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) ডলার বিক্রি করেছিল ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ২ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। এভাবে ধারাবাহিক ডলার বিক্রির ফলে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি সঞ্চয় করা রিজার্ভ এখন ২১ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।

প্রকৃত রিজার্ভ ২১.৭০ বিলিয়ন ডলার

চলতি মাসের শুরুতে অর্থাৎ গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৩১৮ কোটি ডলার। এরপর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) জুলাই ও আগস্ট মাসের আমদানি বিল ১৩১ কোটি ডলার পরিশোধ করে বাংলাদেশ। ফলে আইএমএফের হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ নেমে দাঁড়ায় দুই হাজার ১৭১ কোটি ডলারে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী, বর্তমানে রিজার্ভ দুই হাজার ৭৬৩ কোটি ডলার।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বেশকিছু বিষয়ে নির্দিষ্ট শর্ত দিয়ে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে চলতি বছরের জানুয়ারির শেষের দিকে। এ ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার ডলার গত ফেব্রুয়ারিতে পায় বাংলাদেশ। ঋণশর্তের মধ্যে অন্যতম ছিল, জুনে প্রকৃত রিজার্ভ দুই হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে তা দুই হাজার ৫৩০ কোটি ডলার এবং ডিসেম্বরে দুই হাজার ৬৮০ কোটি ডলারে উন্নীত করা।

কিন্তু এখন রিজার্ভ আছে দুই হাজার ১৭০ কোটি ডলার সারা বিশ্বে প্রচলিত ও বহুলব্যবহৃত আইএমএফের ব্যালেন্স অব পেমেন্টস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল (বিপিএম ৬) অনুযায়ী, রিজার্ভ গণনায় বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত বিভিন্ন তহবিলের পাশাপাশি বিমানের জন্য প্রদত্ত ঋণ গ্যারান্টি, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মুদ্রা বিনিময়, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে দেওয়া ঋণ, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকে আমানত এবং নির্দিষ্ট গ্রেডের নিচে থাকা সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত নয়— এসব খাতে বর্তমানে রিজার্ভ থেকে ৫৯২ কোটি ডলার দেওয়া আছে, যা বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বেশকিছু বিষয়ে নির্দিষ্ট শর্ত দিয়ে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে চলতি বছরের জানুয়ারির শেষের দিকে। এ ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার ডলার গত ফেব্রুয়ারিতে পায় বাংলাদেশ। ঋণশর্তের মধ্যে অন্যতম ছিল, জুনে প্রকৃত রিজার্ভ দুই হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে তা দুই হাজার ৫৩০ কোটি ডলার এবং ডিসেম্বরে দুই হাজার ৬৮০ কোটি ডলারে উন্নীত করতে হবে। কিন্তু এখন রিজার্ভ আছে দুই হাজার ১৭০ কোটি ডলার।

রেমিট্যান্স-রপ্তানি ডলারের এক রেট

রেমিট্যান্স ও রপ্তা‌নি আয়ে ডলারের মূল্য এখন থেকে এক রেটে ধরা হয়েছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সায় পা‌চ্ছেন। আগে যা ছিল ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা। রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আ‌য়ে ডলারের মূল্য ৫০ পয়সা বা‌ড়ি‌য়ে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হ‌য়ে‌ছে। এ ছাড়া আমদানিতে ডলারের দর হবে ১১০ টাকা। আগে যা ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

সর্বশেষ সংবাদ

ফরিদপুর-৪ আন্দোলন স্থগিত, দাবি আদায়ে অনড় জনতা

ফরিদপুর-৪ আন্দোলন স্থগিত, দাবি আদায়ে অনড় জনতা

অলৌকিক কল্পকাহিনীর আড়ালে টাঙ্গাইলের জুগীর ঘোপায় মাদক আসর

অলৌকিক কল্পকাহিনীর আড়ালে টাঙ্গাইলের জুগীর ঘোপায় মাদক আসর

আত্রাইয়ে ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

আত্রাইয়ে ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

টেকনাফে পেটের ভেতর ইয়াবা পাচারকালে যুবক আটক

টেকনাফে পেটের ভেতর ইয়াবা পাচারকালে যুবক আটক

গাংনীতে র‍্যাব কনস্টেবলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির ভয়াবহ অভিযোগ

গাংনীতে র‍্যাব কনস্টেবলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির ভয়াবহ অভিযোগ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

গাজা সিটিতে ইসরাইলি বিমান হামলায় ব্যাপক হতাহত

গাজা সিটিতে ইসরাইলি বিমান হামলায় ব্যাপক হতাহত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় নগরী গাজা সিটিতে আবারও ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। গত ২৪ ঘণ্টায় শহরটিতে অন্তত ৫১ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। ইসরাইলি বিমান হামলায় শহরের বহু এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যায় গাজা সিটির আল-ঘাফরি হাইরাইজ নামের সর্বোচ্চ আবাসিক ভবন ধ্বংস

ইসরাইলি হামলায় গাজায় আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত

ইসরাইলি হামলায় গাজায় আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীর হামলা আরও তীব্র হয়েছে। একদিনেই প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৩ ফিলিস্তিনি। একই সঙ্গে ক্ষুধা ও অপুষ্টিজনিত কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪২২ জনে পৌঁছেছে। গাজা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরাইলি বাহিনী গাজা সিটির নতুন অভিযানে ১৬টি ভবন ধ্বংস করেছে। এর মধ্যে তিনটি বড় আবাসিক টাওয়ারও রয়েছে। এই অভিযান মূলত

গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, নতুন নিহত ৬২

গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, নতুন নিহত ৬২

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ২৩ মাসেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েলের অমানবিক আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। হামাস উৎখাত ও জিম্মি মুক্তির নামে প্রতিদিনই গাজার বিভিন্ন এলাকায় চলছে তীব্র হামলা ও নির্যাতন, যার ফলে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা একটানা শান্তির একটি দিনও পার করতে পারছে না। পরিস্থিতি এতটাই নাজুক যে, প্রতিটি দিন নতুন রক্তক্ষয় ঘটছে এবং জীবনযাত্রা ক্রমশ বিপর্যস্ত হচ্ছে। সম্প্রতি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজা

আফগান সীমান্তে পাকিস্তান সেনা ও তালেবান সংঘর্ষে হতাহত

আফগান সীমান্তে পাকিস্তান সেনা ও তালেবান সংঘর্ষে হতাহত

আফগান সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকিস্তান নিরাপত্তা বাহিনী ও পাকিস্তান তালেবানদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ ঘটেছে। বাজাউর ও দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে পৃথক তিনটি অভিযান চলাকালীন এই সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন পাকিস্তানি সেনা এবং ৩৫ জন তালেবান নিহত হয়েছে। ঘটনা শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আল জাজিরার প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয়। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সূত্রে জানা যায়, উত্তর-পশ্চিম খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বাজাউরে এক অভিযান চলাকালীন ২২ জন তালেবান সদস্য

নেপালে কারফিউ প্রত্যাহার, স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন

নেপালে কারফিউ প্রত্যাহার, স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন

নেপালের কাঠমান্ডু উপত্যকা এবং অন্যান্য অঞ্চলে শনিবার থেকে কারফিউ প্রত্যাহার করা হয়েছে, যা দেশটির জনজীবনে ধীরে ধীরে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনছে। কয়েকদিনের বিক্ষোভ, সহিংসতা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের পর দোকানপাট, সবজি বাজার এবং শপিং মল পুনরায় খুলেছে। রাস্তায় গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে এবং দূরপাল্লার যানবাহনও আবার বের হচ্ছে। দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা তখনই তুঙ্গে পৌঁছেছিল যখন গত সপ্তাহে নাগরিক ও শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে কে পি