সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫২৭ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

কলঙ্কিত রক্তক্ষরা জেল হত্যা দিবস; জাতীয় চার নেতা হত্যা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ নভেম্বর ২০২০, ১৮:৩৩

শেয়ার করুনঃ
কলঙ্কিত রক্তক্ষরা জেল হত্যা দিবস; জাতীয় চার নেতা হত্যা
চিটাগাং
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আজ সেই ৩ নভেম্বর বাঙালির ইতিহাসে আরেক কলঙ্কিত দিন রক্তক্ষরা জেল হত্যা দিবস। বাংলাদেশের জাতীয় ৪ নেতা... সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মোহাম্মদ মনসুর এবং কামারুজ্জামান এই চারটি নাম বাংলাদেশের ইতিহাসে উজ্জল নক্ষত্রসম। এই চারজনকে ছাড়া স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা হয়তো সম্ভব না। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ১৯৭১ এ স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য অপরিসীম ভূমিকা রেখেছেন এই চারজন। বাঙালি জাতি আজো এই ৪ মহান নেতাকে জাতীয় চার নেতা হিসেবে চেনে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারের অভ্যন্তরে ঘাতকের ব্রাশ ফায়ারে নির্মমভাবে নিতহ হতে হয় তাদের।

ভোর তখন প্রায় ৪টা। আঁধারে ঢাকা রাজধানী শহর। শীতের আগমনী ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শেষরাতে ভালো ঠান্ডা পড়ে। অন্ধকারের বুক চিরে শহরে টহল দিয়ে বেড়াচ্ছে ট্যাংক রেজিমেন্ট। এই গভীর রাতেই বঙ্গভবনের নিস্তব্ধতা চিরে বেজে উঠলো টেলিফোন। ফোনটা ধরলো বঙ্গবন্ধুর খুনি শাহরিয়ার রশিদ খান। রশিদের ভাষায়- টেলিফোনের অন্যপ্রান্ত থেকে এক ভারী কণ্ঠে বলে উঠলো- “আমি ডিআইজি প্রিজন কথা বলছি, মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আমি আলাপ করতে চাই।”

রশিদ এক মূহুর্ত ভাবলো, তারপর খন্দকার মোশতাককে লাইন দিলো। মোশতাক টেলিফোন ধরে ওপাশের কথা শুনলো নীরবে। তারপর বারকতক হ্যাঁ, হ্যাঁ করতে থাকলো, সায় দিলো কোন এক অন্যায় আবদারে।টেলিফোনে আলাপ যখন শেষ হলো তখন ঘৃণ্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রিসালদার মুসলেহউদ্দিন তার দলবল নিয়ে কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশের অপেক্ষায়। কারাগারের প্রবেশ করা নিয়ে ডিআইজি প্রিজনের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা শেষে রাষ্ট্রপতির বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে কারাগারের ভেতর তারা যখন প্রবেশ করে, সময় তখন ভোর চারটা থেকে সাড়ে চারটা।

আরও

আর্থিক স্থিতিশীলতার মধ্যেও রাজনীতিতে অস্থিরতা, বিনিয়োগে সংকট অব্যাহত

আর্থিক স্থিতিশীলতার মধ্যেও রাজনীতিতে অস্থিরতা, বিনিয়োগে সংকট অব্যাহত
নাজিমউদ্দিন রোডের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর পাগলা ঘন্টি বেজে ওঠে, বাজতেই থাকে। বাতাসে এক অশুভ গন্ধ ভেসে আসে। ইতিহাসের কালো অধ্যায়ের পাতাগুলো খুলে যায়, নীরবে সাক্ষী হতে, কিছুক্ষণ পরের এক নগ্ন নিষ্ঠুর প্রহসনের।কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশাপাশি দুইটা সেলে বন্দী আছেন তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কামরুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। আওয়ামীলীগের চার কাণ্ডারী, স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন চার মহীরূহ।রিসালদার মুসলেহউদ্দিন তার পেটোয়া বাহিনী নিয়ে এগিয়ে গেল এক নম্বর সেলের দিকে। চার নেতাকেই এখানে আনা হয়েছে ইতিমধ্যে। তাজউদ্দীন আহমদ বুঝতে পারেন, সময় সমাগত। আজ রাতেই ডাইরীর শেষ পাতা লেখা হয়ে যাবে। তিনি ওজু করে আসেন, কুরআন শরীফটা তাঁর পাশেই রাখা। সেটা খানিকটা উলটে দেখার সময়টা কি পাওয়া যাবে??

মনসুর আলী ঘটনা বুঝে উঠতে পারেন না, তিনি জিজ্ঞেস করেন, “কি ব্যাপার তাজউদ্দীন ভাই? এতো রাতে ঘন্টা বাজায় কেন? আর আমাদের এই সেলেই বা আনলো কিজন্যে?” তাজউদ্দীন কথা খুঁজে পান না, বলেন- “ওজু করে নেন মনসুর সাহেব।” ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আরো বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন।হায়েনার দল এসে পড়ে সেলের সামনে। ডিআইজি প্রিজন সেলের তালা খুলে দেন। তিনি নিজেও বুঝতে পারছেন না এতো রাতে অস্ত্র হাতে এই সৈন্যদের আগমনের হেতু। কথাবার্তা বলবে ভেবে তালা খুলে তিনি পরিচয় করিয়ে দিতে যান, “দিস ইজ ক্যাপ্টেন মনসুর…”তাঁর কথা মুখেই থেকে যায়, গর্জে ওঠে ঘাতকের আগ্নেয়াস্ত্র। সারি সারি বুলেট ছুটে যায়, আগুনের গোলা বিদ্ধ হয় এদেশের অগ্নিপুরুষদের শরীরে। লুটিয়ে পড়েন ওঁরা চারজন, চার সূর্যসন্তান। গোলাগুলির আওয়াজে কানে তালা লেগে যায় বাকী সব সেলের বন্দীদের। চাপ চাপ রক্ত, গুলিতে বিদ্ধ দেয়াল, ঝাঁঝরা হয়ে যাওয়া শরীর। পড়ে থাকে তাজউদ্দীনের গুলিবিদ্ধ কোরআন শরীফ।

কামরুজ্জামান আর সৈয়দ নজরুল চৌকিতে বসা অবস্থায় ছিলেন, তাঁরা সেখানেই ত্যাগ করেন শেষ নিঃশ্বাস। তাজউদ্দীন গুলির ধাক্কায় ছিটকে পড়েন মেঝেতে। গুলি লেগেছিলো তাঁর গোড়ালী, উরু আর পেটের ডানপাশে কিডনী বরাবর। তিনি মৃদুস্বরে আর্তনাদ করতে থাকেন “পানি! পানি!” বলে…ঘাতকের দল ফিরে আসে আবার। বেয়নেট চার্জ করে তাজউদ্দীনের ক্ষতবিক্ষত শরীরের ওপর।বঙ্গভবনে তখন ক্ষমতা নামক মাংসের টুকরো নিয়ে কাড়াকাড়ি করছে সবাই। সেই অস্থিতিশীল মূহুর্তে রশীদ-ফারুক-ডালিম-মোশতাক গংদের ষড়যন্ত্রের শেষ কোপটা পড়লো জাতীর কান্ডারী এই চার নেতার ওপর। বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেয়ার পর ষড়যন্ত্রীদের মাথাব্যাথার কারণ ছিলেন এরাই। শেখ মুজিবের আদর্শটাকে মনে প্রানে ধারণ আর পালন করার মতো মানুষ যে এই চারজনই তখন বেঁচে ছিলেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
আমরা ফিরে যাই একাত্তরে, থিয়েটার রোড, কলকাতায়। অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়েছে। তাজউদ্দীন প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ নজরুল অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামরুজ্জামান, অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন মনসুর আলী। দেশের ভেতর আর সীমান্তে শক্তিশালী পাকিস্তানী হায়েনাদের বিরুদ্ধে চলছে সমর যুদ্ধ, আর দেশের বাইরে, এই দূর পরবাসে চলছে কূটনীতির যুদ্ধ, বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সংগ্রাম, একটি জাতি, একটি নতুন দেশের অভ্যুদ্বয়ের লড়াই। ঘরের শত্রু, বাইরের শত্রুর মোকাবেলা করে জয় ছিনিয়ে আনা। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী, নেতার অনুপস্থিতিতেই যুদ্ধ এগিয়ে নেয়া, অসম্ভব এই লড়াইটা তাজউদ্দীন জিতিয়ে এনেছিলেন, বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রটার জন্মে ধাত্রী হয়ে ছিলেন এই চার নেতা।

আরও

ইসি ভোটের জন্য প্রস্তুত, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নিয়ে আশাবাদী

ইসি ভোটের জন্য প্রস্তুত, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নিয়ে আশাবাদী
মন খারাপের সকাল আসে ঢাকায়, সূর্য ওঠে না সেদিন, সেও জেনে গেছে এই বাংলাদেশে তাজউদ্দীন নেই, সৈয়দ নজরুল নেই, কামরুজ্জামান আর নেই, মনসুর আলী নেই, সবার মাথার উপর ছায়া হয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু তো আরও আগে থেকেই নেই। উড়ো খবর ভাসে শহরজুড়ে, জেলখানায় গোলাগুলি হয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদের পরিবারের সদস্যরা এদিক সেদিক দৌড়ঝাঁপ করেন, কিন্ত কোন খবর বের করতে পারেন না। দুপুরের দিকে বুড়িগঙ্গার হাওয়ার সাথে বাতাসে ভেসে আসে চার নেতার মৃত্যুর খবর। বেগম জোহরা তাজউদ্দীনের শরীর ঠান্ডা হয়ে আসে। মাত্র একদিন আগেই তিনি লোকটার সাথে দেখা করে এসেছেন, সেই মানুষটা আর নেই! বিকেলে খালেদ মোশাররফের মা আসেন সংবাদ নিয়ে, কাল রাতে জেলের ভেতর চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ আদেশ ছিলো এতে, আর আদেশটা এসেছিল আরো উপর থেকে, আইএসআই এর ঝানু মগজ থেকে!

চার নেতার লাশ সারাদিন পড়ে রয় সেই ছোট্ট সেলটিতে। রক্ত শুকিয়ে আসে, তাজউদ্দীনের চশমাটা ভেঙ্গে রক্তের সাগরে ডুবে গেছে। মাংসে পঁচন ধরার গন্ধ ছড়ায় বাতাসে। জেল কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি করে লাশ পাঠানোর ব্যাবস্থা করে এবার। তাজউদ্দীনের লাশ আসে সাতমসজিদ রোডের বাসায়। কাপাসিয়ার বঙ্গশার্দুল ফিরে আসেন না, আসে শুধু বুলেটে ঝাঁঝরা হয়ে যাওয়া তাঁর প্রাণহীন শরীরটা। নিজ হাতে গড়া বাগানের এক কোনায় খাটিয়ায় শুইয়ে রাখা হয় তাঁকে, বাগানের একপাশে গর্ত করে চুলা বানিয়ে গোসলের পানি গরম দেয়া হয়।বঙ্গবন্ধুর পেছনে ফাইল হাতে দাঁড়িয়ে থাকা চশমা পরা নটোরিয়াস লোকটা হারিয়ে যান, অতীত হয়ে যান।

যে তাজউদ্দীনের সাথে তর্কে না পেরে জুলফিকার আলী ভুট্টো বলে গিয়েছিলেন, “আই টেল ইউ, দিস তাজউদ্দীন উইল বি ইওর মেইন প্রবলেম”…ভুট্টোর কথা ফলে গিয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে এই ছোটখাটো গড়নের একরোখা লোকটাই বঙ্গবন্ধুর হয়ে যুদ্ধটা লড়েছিলেন, পাকিস্তানের কবল থেকে নয়মাসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আদায় করে উপহার দিয়েছিলেন তার প্রিয় মুজিব ভাইকে। আমরা তাঁকে হারিয়ে ফেলেছিলাম, শীতল অন্ধকার রাতে বন্দী প্রকোষ্ঠে সহযোদ্ধাদের সাথে তিনি শহীদ হয়েছিলেন স্বজাতির হাতেই, এক পাল নরপিশাচের হাতে।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

আশাশুনি-শ্যামনগর সীমানা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

আশাশুনি-শ্যামনগর সীমানা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

তারেক রহমানের ৩১ দফায় জনগণের পাশে থাকবো: কাজী রওনাকুল

তারেক রহমানের ৩১ দফায় জনগণের পাশে থাকবো: কাজী রওনাকুল

গোয়ালন্দ হাসপাতালের দেয়াল ধসে নিরাপত্তা শঙ্কা

গোয়ালন্দ হাসপাতালের দেয়াল ধসে নিরাপত্তা শঙ্কা

ঢাকা-ফেনী মহাসড়কে ট্রাক ডাকাতির ঘটনা ফাঁস, যুবদল কর্মিসহ গ্রেপ্তার-২

ঢাকা-ফেনী মহাসড়কে ট্রাক ডাকাতির ঘটনা ফাঁস, যুবদল কর্মিসহ গ্রেপ্তার-২

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ভোটের খরচ নিয়ে সরকারের স্পষ্ট ঘোষণা, যা প্রয়োজন তা-ই বরাদ্দ!

ভোটের খরচ নিয়ে সরকারের স্পষ্ট ঘোষণা, যা প্রয়োজন তা-ই বরাদ্দ!

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

অভ্যুত্থানে লুট হওয়া পুলিশের অস্ত্র উদ্ধারে তথ্যদাতা পাবে পুরস্কার

অভ্যুত্থানে লুট হওয়া পুলিশের অস্ত্র উদ্ধারে তথ্যদাতা পাবে পুরস্কার

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের সময় লুট হওয়া পুলিশের অস্ত্র উদ্ধারে তথ্য দিয়ে সহায়তা করার জন্য সরকার পুরস্কার ঘোষণা করতে যাচ্ছে। রোববার (১০ আগস্ট) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান। তিনি বলেন, "আমাদের যে হাতিয়ারগুলো হারিয়ে গেছে, সেগুলো উদ্ধারের জন্য আমরা একটি সার্কুলার দেব। তথ্য দেবে যে কেউ, তাকে আমরা

পালিয়ে থাকা ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক ফেরত

পালিয়ে থাকা ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক ফেরত

সরকার ৪০ জন পুলিশ সদস্যের পুলিশ পদক প্রত্যাহার করেছে, যারা কর্মস্থল থেকে পালিয়ে ছিলেন এবং বর্তমানে বিভাগীয় ব্যবস্থাগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌছিফ আহমেদের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। পুলিশ পদক প্রত্যাহার ছাড়াও চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, সাবেক পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ১০৩ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম

আর্থিক স্থিতিশীলতার মধ্যেও রাজনীতিতে অস্থিরতা, বিনিয়োগে সংকট অব্যাহত

আর্থিক স্থিতিশীলতার মধ্যেও রাজনীতিতে অস্থিরতা, বিনিয়োগে সংকট অব্যাহত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের আর্থিক খাতে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে, কিন্তু রাজনৈতিক খাতে এখনও অস্থিরতা বিরাজ করছে। রাজনীতি ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনিশ্চিত থাকার কারণে এখনই কেউ বিনিয়োগে ঝাঁপিয়ে পড়বে এমন প্রত্যাশা বাস্তবসম্মত নয়। রাজধানীর গুলশানে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন। গভর্নর আরও জানান, বিনিয়োগের দিক থেকে পাইপলাইনে ইতিবাচক সংকেত দেখা যাচ্ছে, তবে

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতায় নতুন দ্বার উন্মোচন

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতায় নতুন দ্বার উন্মোচন

আগামী ১১ থেকে ১৩ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়া সফর করবেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে এই সফরটি অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে দুই দেশের মধ্যে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিজি (পিডি) শাহ আসিফ রহমান রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সফরের বিস্তারিত তথ্য জানান। তিনি উল্লেখ করেন, এই সফরে দুই দেশের মধ্যে

সরকারি চাকরি থেকে নয় পুলিশ পরিদর্শক অবসর

সরকারি চাকরি থেকে নয় পুলিশ পরিদর্শক অবসর

নয়জন পুলিশ পরিদর্শককে সরকারি চাকরি থেকে অবসর দিয়েছে সরকার। রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-২ শাখা থেকে পৃথক নয়টি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এসব প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন উপসচিব নাসিমুল গনি। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে তাদের অবসর প্রদান করা হয়েছে। এতে বলা হয়, অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা নিয়মানুযায়ী অবসরজনিত সকল সুবিধা