সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫২১ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

যেসব স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১৫:৫৩

শেয়ার করুনঃ
যেসব স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি
বিশ্বনবি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

নামাজ ফরজ ইবাদত। ঈমানের পর ইসলামের প্রধান ইবাদত এটি। আল্লাহ তাআলা পুরো জমিনকে নামাজের জন্য পবিত্র করেছেন মর্মে হাদিসে ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বনবি। কিন্তু তারপরও কিছু স্থানে তিনি নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন। সেসব স্থান কোনগুলো?দুনিয়াজুড়ে সব জায়গায় নামাজ পড়া প্রসঙ্গে হাদিসে পাকে প্রিয় নবি ঘোষণা করেন-

হজরত আবু যার রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমার জন্য (অর্থাৎ আমার উম্মাতের জন্য) সমগ্র জমিনকে পবিত্র এবং মসজিদ (সাজদার স্থান) বানানো হয়েছে।’ (আবু দাউদ)তবে যেসব স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি, একাধিক হাদিসের বর্ণনায় তাও ওঠে এসেছে-

আরও

শুক্রবারে করণীয়: এই দিনে রাসুল (সা.) যা করতেন

শুক্রবারে করণীয়: এই দিনে রাসুল (সা.) যা করতেন

১. হজরত আবু সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘শুধু গোসলখানা ও কবরস্থান ছাড়া সমগ্র জমিনই মসজিদ (তথা নামাজের স্থান হিসেবে গণ্য)।’ (আবু দাউদ)

২. হজরত আল-বারাআ ইবনু আজিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে উটের আস্তাবলে নামাজ আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘তোমরা উটের আস্তাবলে নামাজ আদায় করবে না। কারণ তা শয়তানের আড্ডাখানা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বকরীর খোঁয়াড়ে নামাজ আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘সেখানে নামাজ আদায় করতে পার। কারণ তা বারকাতময় প্রাণী (বা স্থান)।’ (আবু দাউদ)

আরও

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

৩. তবে দুর্বল সনদে আরও কিছু স্থানের বিবরণও ওঠে এসেছে; যেখানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি। তাহলো-

হজরত আবু সালিহ আল-গিফারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, কোনো এক সফরে হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু ‘বাবিল’ নামক শহর অতিক্রমকালে তার কাছে মুয়াজ্জিন এসে আসরের নামাজের আজান দেওয়ার অনুমতি চায়। কিন্তু তিনি মুয়াজ্জিনকে ‘বাবিল’ শহর থেকে বেরিয়ে ইকামাত দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। মুয়াজ্জিন ইক্বামত দিলে তিনি নামাজ আদায় করলেন এবং নামাজ শেষে বললেন-

‘আমার প্রিয় বন্ধু নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে কবরস্থানে নামাজ আদায় করতে নিষেধ করেছেন। অনুরূপভাবে আমাকে ‘বাবিল’-এর জমিনে নামাজ আদায় করতেও নিষেধ করেছেন। কারণ তা অভিশপ্ত জমিন।’ (আবু দাউদ)

হাদিসের আলোকে উল্লেখিত স্থান ছাড়াও আরও কিছু স্থানে নামাজ পড়া যাবে না। সেগুলো হলো-

১. ময়লা-আবর্জনার স্থান বা অন্ধকার কুপ। যেখানে ঝাড়ু কিংবা পরিষ্কার করার পরও নাপাকি থেকে যাবে। অপবিত্র জায়গায় নামাজের জন্য উপযুক্ত নয়।

২. কসাইখানা। যেখানে পশু জবেহ করা হয়। রক্ত ও ময়লা দ্বারা যে স্থান দুষিত ও অপবিত্র হয়; সে স্থানও নামাজের জন্য উপযুক্ত নয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

৩. কবরস্থানে নামাজ পড়া যাবে না। তবে জানাজা পড়া যাবে। এ সম্পর্কে হাদিসে পাকে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা এসেছে।

৪. মানুষের চলাচলের রাস্তায় নামাজ পড়া যাবে না। যেখানে নামাজ পড়লে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হয়। কিংবা মানুষের পথ চলায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। যে কারণে নামাজি ব্যক্তি নামাজে বিভ্রান্তির শিকার হয়। তবে জুমআর নামাজের জন্য যদি পথচারী চলাচল বন্ধ থাকে তবে সেখানে জুমআ পড়া যেতে পারে।

৫. গোসলখানা বা বাথরুম। এটি গোসল, অজু ও পবিত্রতা অর্জনের জন্য নির্ধারিত স্থান বলে বিবেচিত। এতে নামাজ নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ হলো- এখানে শয়তান আশ্রয় নেয়।

৬. উটের (আস্তাবল) আশ্রয়স্থল। যেখানে উট রাখা হয়। এ স্থানে নামাজ পড়ার নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে হাদিসের সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে।

৭. কাবা শরিফের উপরে বা ছাদে নামাজ পড়া যাবে না। কারণ এখানে কেবলার দিক নেই। আবার কিছু অংশ থাকলেও কিছু অংশ বাদ পড়ে যায়। এ কারণেই ইসলামিক স্কলাররা কাবা শরিফের উপরে তথা ছাদে নামাজ পড়া যাবে না মর্মে মত দিয়েছেন।

৮. দখলকৃত জমিতে নামাজ পড়া যাবে না। অবৈধভাবে কারো জমি দখল করে সেখানে নামাজ পড়াও নিষিদ্ধ।

৯. ‘বাবিল’ নামক অভিশপ্ত নগরী। কিংবা যেসব স্থানকে অভিশপ্ত বলে হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে; সেসব স্থানেও নামাজ পড়া যাবে না মর্মে হাদিসের দুর্বল বর্ণনায় ওঠে এসেছে।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, হাদিসে উল্লেখিত এ স্থানগুলো ছাড়া নামাজের ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদ না থাকলেও নামাজ আদায় করে নেওয়া। নামাজের ওয়াক্তের প্রতি যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে যথাসময়ে নামাজ পড়ার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

দুবাই বিমানবন্দর থেকে লাগেস বদলে বাংলাদেশে চলে এলো কোটি টাকার হীরা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

সর্বশেষ সংবাদ

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

টাঙ্গাইলে স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যার ঘটনার দ্রুত গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যার ঘটনার দ্রুত গ্রেফতার

তাহিদুল ইসলামের স্মরণে পরিবারের অমলিন শোক

তাহিদুল ইসলামের স্মরণে পরিবারের অমলিন শোক

কালিয়াকৈরে প্রকৌশলীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

কালিয়াকৈরে প্রকৌশলীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা