বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫২২ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

অন্তর প্রশান্ত হয় আল্লাহর স্মরণে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১৫:৪৪

শেয়ার করুনঃ
অন্তর প্রশান্ত হয় আল্লাহর স্মরণে
আল্লাহ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

প্রতিটি মানুষেরই প্রত্যাশা একটি প্রশান্ত হৃদয়ের। কিন্তু বর্তমানে শান্তি ও প্রশান্তি যেন অনেকটা সোনার হরিণ। কারও মনে শান্তি নেই, হৃদয়ে প্রশান্তি নেই। অস্থিরতা, পেরেশানি সারাক্ষণ পিছু লেগেই আছে। তাই সবাই হন্যে হয়ে ছুটছে দিগ্বিদিক। খুঁজছে নানা পথ ও পদ্ধতি। বিনিময়ে শুধু একটি প্রশান্ত হৃদয় চাই। আর এখানেই হোঁচট খাচ্ছে অনেকে। সঠিক পথ ছেড়ে ভুল পথে হাঁটছে। কেউ তো প্রশান্তি খুঁজছে নেশার মধ্যে। আর এভাবে সুস্থ জীবনটাকে ঠেলে দিচ্ছে ধ্বংসের দিকে। অবৈধ সম্পদ উপার্জনেও অনেকে শান্তি খুঁজছে। 

দুর্নীতির মাধ্যমে টাকার পাহাড় গড়ে তুলছে। কিন্তু সে টাকাই আরও অশান্তির কারণ হচ্ছে। কেউ বা ঘুরছে মাজারে। মসজিদে সিজদা না করে সিজদা ঠুকছে বাবার পায়ে। এ ছাড়া আরও বিভিন্ন পথ ও পদ্ধতি রয়েছে, কিন্তু কোথাও অধরা শান্তির দেখা মিলছে না। তাহলে কোন পথে পাওয়া যাবে শান্তির দেখা? হ্যাঁ! একটি পথ রয়েছে এবং তা-ই একমাত্র পথ। হৃদয় যিনি সৃষ্টি করেছেন তাঁর বলে দেওয়া পথ। হৃদয়ের প্রশান্তি যাঁর সৃষ্টি তাঁর দেখানো পথ। তা হলো, হৃদয়ের স্রষ্টার সঙ্গে হৃদয়ের সংযোগ স্থাপন। কোরআনে কারিমে আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ রেখ! কেবল আল্লাহর জিকিরেই অন্তরে প্রশান্তি লাভ হয়।’ সুরা রাদ।

আরও

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

এখানে জিকিরের ব্যাপক অর্থ উদ্দেশ্য। অর্থাৎ আল্লাহর একাত্মবাদের স্বীকারোক্তি, তাঁর মনোনীত ধর্মের অনুসরণ, কোরআন-সুন্নাহ বর্ণিত বিভিন্ন জিকির বিশেষত নির্দিষ্ট সময় ও কাজের জন্য রসুলের শেখানো জিকির, কোরআন তিলাওয়াত, নামাজ, আল্লাহর গুণগান গাওয়া, এসবই জিকিরের অন্তর্ভুক্ত। এগুলোর নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমেই একজন মানুষ পেতে পারে হৃদয়ের প্রশান্তি। আম্বিয়ায়ে কিরাম ও পূর্ববর্তী মনীষীরা তাদের বিভিন্ন কঠিন ও কষ্টের মুহুর্তগুলো পার করেছেন আল্লাহর স্মরণে এবং এর শক্তিতেই শত দুঃখ-কষ্ট হাসিমুখে জয় করতে পেরেছেন। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত ইউনুস (আ.)-কে যখন একটি প্রকান্ড মাছ গিলে ফেলে তিনি বাঁচার কোনো পথ দেখছিলেন না, তখন একমাত্র আল্লাহর স্মরণকেই নিজের প্রশান্তির মাধ্যম বানান এবং বলতে থাকেন, ‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জলিমিন’। মুসা (আ.) যখন ফেরাউনের কবল থেকে মুক্তি পেতে বনি ইসরাইলকে নিয়ে রওনা হন তখন একপর্যায়ে কঠিন এক অবস্থার সম্মুখীন হন। সামনে বিশাল সাগর, পেছনে ফেরাউনের হিংস্র বাহিনী। বাঁচার কোনো উপায় নেই। সেই কঠিন মুহুর্তে তিনি আল্লাহকে স্মরণ করেন। বলেন, আমার পালনকর্তা আমায় পথ দেখাবেন। ঠিক তা-ই হলো। তিনি প্রশান্ত মনে সবাইকে নিয়ে সাগর পার হয়ে যান। আর ফেরাউন সদলবলে নিমজ্জিত হয় সাগরে।

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

এর দ্বারা বোঝা যায়, আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমেই একজন মানুষ প্রশান্ত হৃদয়ের অধিকারী হতে পারে। এ ছাড়া অন্য যা কিছু আছে তার দ্বারা আখিরাতের সুখ-শান্তি দূরের কথা, পার্থিব সুখ-শান্তিও মেলে না। অতএব আমাদের কর্তব্য হলো আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করা। এর মাধ্যমে অসংখ্য ফজিলতের পাশাপাশি লাভ করব একটি প্রশান্ত হৃদয়। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন।

লেখক : মাওলানা মাহমূদ হাসান তাসনীম, ইসলামবিষয়ক গবেষক।

সর্বশেষ সংবাদ

 দেশীয় বাজারে এলো ৫জি সাপোর্টেড স্মার্টগ্লাস

দেশীয় বাজারে এলো ৫জি সাপোর্টেড স্মার্টগ্লাস

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন, প্রবাসীদের জন্যও ভোটের সুযোগ নিশ্চিতের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন, প্রবাসীদের জন্যও ভোটের সুযোগ নিশ্চিতের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

জামালপুর থেকে নিখোঁজ কিশোরীকে উদ্ধার করল র‌্যাবের যৌথ দল

জামালপুর থেকে নিখোঁজ কিশোরীকে উদ্ধার করল র‌্যাবের যৌথ দল

ওয়াশিংটনে অবস্থান করেই আলোচনায় পিটার হাস, হোয়াইট হাউজের সামনে ছবিও পোস্ট

ওয়াশিংটনে অবস্থান করেই আলোচনায় পিটার হাস, হোয়াইট হাউজের সামনে ছবিও পোস্ট

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সময় ব্যবস্থাপনা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা.) মাত্র ২৩ বছরে একটি ভেঙে পড়া জাতিকে বিশ্ব নেতৃত্বের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি সময়ের একটুও অপচয় করতেন না। সকাল থেকে রাতে তাঁর প্রতিটি কাজ ছিল সুনির্দিষ্ট, উদ্দেশ্যপূর্ণ এবং সুচারুভাবে বিন্যস্ত। তিনি ব্যক্তিগত ইবাদত, দাওয়াত, রাষ্ট্র পরিচালনা, যুদ্ধ-কূটনীতি, পরিবার ও সাহাবিদের শিক্ষাদান—সব কাজই সময়মতো করতেন। আমাদের উচিত তাঁর সময় ব্যবস্থাপনার

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।