রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৪ অক্টোবর ২০২১, ১৬:২

শেয়ার করুনঃ
সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম
সুন্দর সমাজইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আল্লাহরাব্বুল আলামীন সুন্দর এবং সব বিষয় সুন্দর হওয়াকে পছন্দ করেন। আল্লাহতায়ালা মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন এবং ইসলাম ধর্মের অধীনে থাকতে বলেছেন। কোরআন শরীফে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহর মনোনীত ধর্ম হলো ইসলাম’। ইসলাম শন্তির ধর্ম। শান্তি প্রতিষ্ঠার ধর্ম। জুলুম, নির্যাতন, অন্যায় অত্যাচার, অরাজকতা, দুর্নীতি ইত্যাদি ইসলাম কখনই সমর্থন করে না। এই অশান্ত পৃথিবীকে শান্ত করার জন্যই ইসলামের আবির্ভাব। একটা সমাজকে সুন্দর করতে ইসলাম ধর্মের কোনো বিকল্প নেই। আমরা সবাই একটা জিনিস জানি এবং বুঝি যে, মানুষ সামাজিক জীব। তাই মানুষ একাকী থাকতে পারে না। সমাজবদ্ধ হয়ে থাকতে হয় মানুষকে। আদম (আ.)-কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করার পর হাওয়া (আ.)কেও সৃষ্টি করা হয়। যাতে আদম (আ.)কে নিঃসঙ্গ হয়ে থাকতে না হয়।

সমাজ বা গোষ্ঠীবদ্ধভাবে থাকা মানুষের একটি সহজাত চাহিদা। তাই চাইলেও কেউ একাকী থাকতে পারে না। পারস্পরিক সহযোগিতা ও ভালোবাসা থাকলে মানুষের জীবন সত্যিকারভাবেই সুন্দর হয়। মানুষের মাঝে নানা গোষ্ঠী ও সমাজ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে মানুষ, আমি তোমাদেরকে পুরুষ ও নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের অনেক জাতি ও গোষ্ঠীতে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারো, তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সবচেয়ে সম্মানিত, যে তোমাদের মাঝে সবচেয়ে বেশি তাকওয়াবান, আল্লাহতায়ালা সর্বজ্ঞাত ও সর্ববিষয়ে অবগত।’ (সুরা হুজুরাত, আয়াত-  ১৩) অন্যত্র ইরশাদ করেন, ‘তার নিদর্শনের একটি হলো, তিনি তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যেন তাদের কাছে তোমরা প্রশান্তি অনুভব করো। তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া ঢেলে দিয়েছেন, এতে চিন্তাশীল জাতির জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা রুম, আয়াত-২১)

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

সমাজ জীবনের প্রেক্ষাপটেই ইসলামের বিধি-বিধান আল্লাহতায়ালা অবতীর্ণ করেছেন। তাই কোরআন-হাদিসের দিকনির্দেশনা ও ইসলামের শিষ্টাচারগুলো সমাজের মানুষের মাঝে প্রস্ফুটিত হওয়ার জন্য আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জানিয়েছেন। ইসলামের মৌলিক পাঁচটি বিধান সমাজ জীবনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তাই ইসলামের সঙ্গে মানবসমাজের এক নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। ইসলামপূর্ব সময়ে মক্কায় চরম বিশৃঙ্খলা ও বিপর্যয় বিরাজ করছিল। ন্যায়বিচার, নিরাপত্তা, ভ্রাতৃত্ববোধ, সৌহার্দ্য-ভালোবাসা, পারস্পরিক সহযোগিতাসহ শিষ্টাচার হারিয়ে যায়। কিন্তু ইসলাম এসে সমাজকে নতুনভাবে সাজাতে থাকে। ইসলামের সুশীতল ছায়ায় এসে মানুষ পরিণত হয় সোনার মানুষে। তাই সমাজচ্যুত কেউ ইসলামের মৌলিক আদর্শ লালন করতে পারে না। সবাইকে নিয়ে বসবাস করা এবং সংঘবদ্ধ হয়ে সুষ্ঠু-সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করাই ইসলামের মূল চাহিদা। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জু শক্তভাবে আঁকড়ে ধরো, বিচ্ছিন্ন হয়ো না, তোমাদের ওপর আল্লাহর নিয়ামতের কথা স্মরণ করো যখন তোমরা ছিলে পরস্পর শত্রুভাবাপন্ন, অতঃপর তিনি তোমাদের অন্তর এক করেছেন এবং তোমরা তাঁর অনুগ্রহে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত-১০১)

সামাজিক জীবনে প্রতিবেশীর ভূমিকা অনেক বেশি। তাই ইসলামে প্রতিবেশীর অনেক কর্তব্য ও অধিকার আছে। সাধারণত যে কোনো প্রতিবেশী প্রয়োজনের মুহূর্তে আগে আসে। তাই আল্লাহতায়ালা তাদের প্রতি সুন্দর ব্যবহারের আদেশ দিয়েছেন। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো, কাউকে তাঁর সঙ্গে শরিক করবে না, পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, এতিম, অভাবগ্রস্ত, নিকট প্রতিবেশী, দূর প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথি, মুসাফির ও দাস-দাসীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো, নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা দাম্ভিক ও অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা নিসা, আয়াত-৩৬) প্রতিবেশীর সঙ্গে সুন্দর আচরণ করা এবং সব ধরনের কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলিমের অন্যতম দায়িত্ব। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়।’ (মুসলিম) প্রতিবেশীকে বিভিন্ন সময় খাদ্য প্রদান করাও কর্তব্য। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘মুমিন এমন হবে না যে সে তৃপ্তিসহ আহার গ্রহণ করবে আর তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকবে।’ (বায়হাকি)

আরও

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

প্রতিবেশীর এত বেশি অধিকার যে জিবরাঈল (আ.) রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বারবার এ বিষয়ে সতর্ক করতে থাকেন। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জিবরাঈল আমাকে প্রতিবেশী সম্পর্কে এত বেশি নির্দেশনা দিয়েছেন, আমার মনে হচ্ছিল, তিনি তাদের আমার ওয়ারিস বানিয়ে দেন।’ (বুখারি ও মুসলিম) প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, সে যেই ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন, সে যেই পেশাদার ই হোক না কেন, তার সঙ্গে সদ্বব্যহার করার শিক্ষা দেয় ইসলাম। ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কল্যাণের পথের যাত্রী হলে মানবজীবনের অস্থিরতা দূর হবে। দুশ্চরিত্র, মন্দ স্বভাব, পাপাচারসহ সর্বপ্রকার অকল্যাণ থেকে বেঁচে থাকতে হবে। তদুপরি সমাজের দুস্থ-অসহায় ও দরিদ্রদের পাশে দাঁড়াতে হবে। পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে সৌহার্দ্যময় আচরণ করতে হবে। তবেই সার্থক, সুন্দর ও মানবতার বাসযোগ্য একটি সমাজ গড়ে উঠবে।

সবার সঙ্গে সুন্দর আচরণের শিক্ষা দেয় ইসলাম। একজন মুমিন অন্য মুমিনকে ভাই হিসেবে মনে করবে। এতে তাদের সম্পর্ক সুদৃঢ় হবে। একে অপরের বিপদ-আপদে সহায্য করবে। নিজের জন্য যা ভালো মনে করে, অপরের জন্য তা ভালো মনে করবে। সব মুমিনকে পরস্পরের ভাই সম্বোধন করে আল্লাহতায়ালা বর্ণনা করেছেন, ‘নিশ্চয় মুমিনরা একে অপরের ভাই।’ (সুরা- হুজুরাত, আয়াত-১০) হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সে ভাইয়ের জন্য তা পছন্দ না করে যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।’ (বুখারি ও মুসলিম) আরেক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুসলিম অন্য মুসলিমের ভাই। সে ভাইকে অত্যাচার করবে না। অপমান-অপদস্থ করবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বুকের দিকে ইশারা করে তিনবার বলেন, তাকওয়া এখানে। মুসলিম ভাইকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা অন্যায়। তাই অন্য মুসলিমের রক্ত, সম্পদ ও সম্মানে আঘাত হানা হারাম।’ (মুসলিম)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

সমাজের সব মুসলিম ভাই ভাই। সমাজের সবার মাঝে কোনো ধরনের পার্থক্য থাকবে না। সবাই নিজ যোগ্যতা বলে সম্মানের অধিকারী হবে। আর আল্লাহর কাছে শুধু তাকওয়া বা খোদাভীতির গুণেই সম্মানিত হবে। এক মুসলিমের সমস্যায় অন্য মুসলিম এগিয়ে আসবে। সবার প্রতি সবার ভালোবাসা ও সৌহার্দ্যবোধ থাকবে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘মুমিনরা একে অপরের ভাই, তাই তোমরা তোমাদের ভাইদের সঙ্গে শান্তি স্থাপন করো এবং আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও।’ (সুরা হুজুরাত) আল্লাহতায়ালা সমাজের সবশ্রেণির প্রতি অনুগ্রহ ও সহায়তা প্রদানে উদ্বুদ্ধ করেছেন। সমাজের অসহায়, দুস্থ, দরিদ্র ও এতিমদের প্রতি সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। ইসলামে এতিমদের প্রাপ্য প্রদানে অত্যধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা এতিমের সম্পদের কাছেও যাবে না, তবে তারা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত ন্যায়সংগতভাবে তা ব্যয় করতে পারবে।’ (সুরা আনআম, আয়াত-৩৪)।

অন্যদিকে যারা এতিমের প্রতি দয়ার্দ্র হয় না। তাদের সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে অনেক ধমকি এসেছে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আপনি কি এমন লোক দেখেছেন, যে দীন ইসলাম অস্বীকার করে? সে ওই লোক, যে এতিমকে তাড়িয়ে দেয়, অসহায়-দুস্থদের খাওয়াতে কাউকে উদ্বুদ্ধও করে না।’ (সূরা মাঊন, আয়াত : ১-৩) যারা প্রকৃত মুমিন তাদের অন্যতম গুণ হলো অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি দেখানো। তাই আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘খাবারের প্রতি তাদের খুব প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও অসহায়, এতিম ও কয়েদিদের আহার প্রদান করে।’ (সুরা দাহর, আয়াত-৮) যে কোনো নিপীড়িত মুমিনকে সাহায্য করা একজন মুসলিমের ঈমানি দায়িত্ব। তাই রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তুমি তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে জালিম হোক বা মাজলুম হোক। এ কথা শুনে উপস্থিত সাহাবারা জালিমকে সাহায্য করার তাৎপর্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘জালিমকে জুলুম থেকে বিরত রাখাই তাকে সাহায্য করা।’

(বুখারি ও মুসলিম)

কোরআনুল কারীমে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহতায়ালা ব্যবসা হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম।’ তাই হালাল পন্থায় ব্যাবসা করতে হবে, হারামের ধারেকাছেও যাওয়া যাবেনা। যে সমাজে সুদ ঘুষ চালু থাকবে সে সমাজ থেকে আল্লাহর রহমত উঠে যায়। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন সুদের সাথে সম্পৃক্ত চার প্রকারের মানুষ জাহান্নামি হবে। (১) যে সুদ খায়। (২) যে সুদ দেয়। (৩) যে সাক্ষি থাকে। (৪) যে সুদের বিষয়ে লেখালেখির কাজ করে। এই চার প্রকার মানুষ সুদের কারণে জাহান্নামি হবে। অন্য এক হাদিসে হুজুরপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “ওই দেহ জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যে দেহ হারাম রিজিক দ্বারা লালিতপালিত হয়।’  (মেশকাত শরীফ)

এই জন্য আমাদের উচিত সুদ ঘুষ সহ, সব হারাম রিজিক উপার্জন করা থেকে বেঁচে থাকা। আল্লাহরাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে উপরের কয়েকটা বিষয়ের উপর আমল করে একটি সুন্দর সমাজ গঠনের তৌফিক দান করুন। আমীন। .... লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া শায়খ আবদুল মোমিন, ময়মনসিংহ

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা