বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ অক্টোবর ২০২১, ১৫:৩৬

শেয়ার করুনঃ
ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানবতার ধর্ম ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী। তাই ইসলাম অশিক্ষিত লোকদের শিক্ষার অনুগামী হতে বলে। শিক্ষাহীনতাকে ইসলাম ভর্ৎসনা করে। ইসলামের দৃষ্টিতে মূর্খতা মানে শুধু অশিক্ষা নয়, সত্যের ব্যাপারে অজ্ঞতা এক ধরনের অন্ধতা। বিশ্বাসের ক্ষেত্রে অনৈতিক গোঁড়ামি এবং চিন্তার ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ এক ধরনের মূর্খতা। 

অনেকেই আবার ইসলামি চেতনা, বোধ-বিশ্বাস ও স্বাভাবিক জ্ঞানার্জনকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখেন। অথচ ইসলামি শিক্ষা, চিন্তা-চেতনা ও কর্মতৎপরতায় জ্ঞানার্জন, চর্চা এবং আধ্যাত্মিকতার মাঝে কোনো দ্বদ্ব নেই। শিক্ষা ও জ্ঞানার্জন এমন একটি অনুষঙ্গ, যা ইসলামি শিক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

আরও

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

পবিত্র কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন বাণী থেকে শুরু করে পূর্ববর্তী ধর্মীয় স্কলাররা শুধু মুসলমানদের নয় বরং অন্যান্য ধর্মের অনুসারীসহ সব মানুষকে জ্ঞানার্জনের দিকে আহ্বান জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সূরা আম্বিয়ার ৬৭ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের এবং তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদের উপাসনা করো তাদের ওপর ধিক্কার! আচ্ছা, তোমরা কি চিন্তা করো না অর্থাৎ তোমাদের কি জ্ঞান-বুদ্ধি নেই?’

জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে ইসলাম সবসময় আধ্যাত্মিকতার সমন্বয়ে কল্যাণমূলক শিক্ষার কথা বলে। এর সুন্দর উপমা আমরা দেখতে পাই কুরআনে কারিমের নাজিল হওয়া প্রথম দিকের আয়াতগুলোর দিকে তাকালে। 

আরও

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

যে আয়াতগুলোতে জ্ঞানার্জনের প্রতি ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘পড়ো, তোমার প্রভুর নামে, যিনি এই বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন জমাটবাঁধা রক্ত থেকে। পড়ো, সেই প্রভুর নামে, যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ও মহাদয়ালু। যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন সেসব, যা সে জানত না।’ -সুরা আলাক: ১-

সর্বপ্রথম নাজিল হওয়া এই আয়াতগুলোর প্রেক্ষাপট ও সময়কালের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে এর গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায়। যখন এই আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়, সে সময় মক্কা ও এর আশপাশে লেখাপড়া জানা লোকের সংখ্যা খুব একটা ছিল না বললেই চলে। অথচ সে সময় মক্কা ও হেজাজসহ এর আশপাশের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ সচ্ছল। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এ ছাড়া উন্নতমানের কাব্যচর্চা, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং উপাসনা-আরাধনার মূল কেন্দ্র ছিল মক্কা। এমতাবস্থায় পদ্ধতিগত পড়ালেখার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব কত বেশি। কুরআনে কারিমের এমন গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি হযরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জ্ঞানার্জনকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক বলে ঘোষণা করেছেন। মদিনায় তিনি চেষ্টা করেছেন শিক্ষা বিস্তারের সুযোগ-সুবিধাগুলোকে সবার জন্য সমানভাবে উন্মুক্ত করে দিতে। 

এ ছাড়াও শিক্ষার প্রতি নবীর (সা.) অনুরাগের প্রকাশ ঘটে বদর যুদ্ধের শিক্ষিত বন্দিদের ক্ষেত্রে। তখন নবী (সা.) ঘোষণা করেন, একজন বন্দি দশজন মুসলমানকে পড়ালেখা শেখানোর বিনিময়ে মুক্তি পেতে পারে। নবীর (সা.) এই পদক্ষেপের ফলে বহু মুসলমান পড়ালেখা শেখার সুযোগ পায়। তৎকালীন সমাজে জ্ঞানার্জনের প্রতি এমন গুরুত্ব প্রদানের বিষয়টি সমাজে বেশ প্রভাব সৃষ্টি করে। প্রশংসিত হয় নবীর (সা.) এই শিক্ষানীতি ও শিক্ষাপ্রেম, যা আজও ইতিহাসের পাতায় স্বমিহমায় উজ্জ্বল হয়ে আছে। 

কুরআনে কারিমে বিভিন্ন প্রসঙ্গে জ্ঞান শব্দটি অন্তত ৮০ বার এসেছে। এভাবে কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে, বিভিন্ন স্থানে, বিভিন্ন প্রসঙ্গে জ্ঞানার্জনের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে অনেক আয়াত নাজিল হয়েছে। হাদিসে বলা হয়েছে জ্ঞানার্জনের শ্রেষ্ঠতার কথা। আলেমরা জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন, কোনো শিক্ষার আসরে উপস্থিত হওয়া, লাশ দাফন (মৃতের লাশ দাফনের জন্য যদি কেউ থাকে তাহলে), রোগী দেখতে যাওয়া, রাত জেগে ইবাদত-বন্দেগি করা, দিনে নফল রোজা রাখা ও অভাবীকে হাজার দিরহাম সদকা করার চেয়ে উত্তম। কারণ, শুধু শিক্ষার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালার আনুগত্য করার তাৎপর্য সম্পর্কে জানা যায়। অবগত হওয়া যায়, আল্লাহর পরিচয় ও দুনিয়ায় নবীদের (সা.) আগমনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে। 

এক কথায়, দুনিয়া ও আখেরাতের সব কল্যাণ-অকল্যাণ, মঙ্গল-অমঙ্গল নিহিত শিক্ষার মাঝে। আর এটাই হলো- শিক্ষা ও মূর্খতার মধ্যকার পার্থক্য। ধন-সম্পদ কিংবা সামরিক শক্তি নয়, ইসলামের এই শাশ্বত শিক্ষার আলোকে আগেকার যুগের মুসলমানরা জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় শক্তিশালী স্থান করে নিয়েছিলেন। জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় মুসলমানদের মাধ্যমে আবিষ্কৃত ও বিকশিত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য মুসলমানদের, বেশিদিন এ ধারা স্থায়িত্ব পায়নি, যার প্রভাব আজও বিদ্যমান।

বর্তমান সময়ে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলমানদের বিচরণ নেই বললেই চলে। ফলে মুসলমানরা এখন সমাজ ও রাষ্ট্রে উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান রাখতে পারছে না। এ অবস্থা কাম্য নয়। আমরা আশা করি, বর্তমান চিন্তাশীল মুসলিম নেতৃত্ব সর্বজনগ্রাহ্য একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করে এই অবস্থা উত্তরণে সচেষ্ট হবেন। কারণ, জ্ঞানচর্চা চিন্তার জগৎকে প্রসারিত করে। যে জ্ঞানের প্রসারতা, আলো ও উদারতা ছাড়া মুসলমানদের কোনো বিকল্প নেই, মুক্তি নেই।

 লেখক : শাহীন হাসনাত , মুফতি ও ইসলামবিষয়ক লেখক

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা