মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫২২ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ঈদুল আজহায় করণীয় ও বর্জনীয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৯ জুলাই ২০২২, ১২:১৮

শেয়ার করুনঃ
ঈদুল আজহায় করণীয় ও বর্জনীয়
ঈদুল আজহা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ঈদ উদযাপনের কিছু নীতিমালা আছে, যেগুলো অনুসরণ করলে ঈদের দিনটিও ইবাদতে পরিণত হয়।

ঈদুল আজহার কতিপয় সুন্নত : মিসওয়াক করা। গোসল করা। সাধ্যমতো উত্তম পোশাক পরিধান করা। সুগন্ধি ব্যবহার করা। কোরবানিদাতা কোনো কিছু না খেয়ে ঈদের নামাজে যাওয়া এবং নিজের কোরবানির গোশত প্রথমে খাওয়া। ঈদগাহে হেঁটে যাওয়া। এক রাস্তা দিয়ে যাওয়া অন্য রাস্তা দিয়ে আসা। ঈদগাহে যাওয়ার পথে উচ্চ স্বরে তাকবির (আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ) পড়া। ঈদের দিন চেহারায় খুশির ভাব প্রকাশ করা। কারো সঙ্গে দেখা হলে হাসিমুখে কথা বলা। আনন্দ-অভিবাদন বিনিময় করা। (ফাতাওয়া শামি : ১/৫৫৬-৫৮)

আরও

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

ঈদের নামাজের বিধান : ঈদের নামাজ দুই রাকাত আর তা ওয়াজিব। এতে আজান-ইকামত নেই। যাদের ওপর জুমার নামাজ ওয়াজিব, তাদের ওপর ঈদের নামাজও ওয়াজিব। ঈদের নামাজ ময়দানে পড়া উত্তম। তবে মক্কাবাসীর জন্য মসজিদে হারামে উত্তম। শহরের মসজিদগুলোতেও ঈদের নামাজ জায়েজ আছে। (ফাতাওয়া শামি : ১/৫৫৫-৫৭)

সূর্যোদয়ের ২৫-৩০ মিনিট পর থেকে দ্বিপ্রহর পর্যন্ত ঈদের নামাজের সময়।

আরও

শুক্রবারে করণীয়: এই দিনে রাসুল (সা.) যা করতেন

শুক্রবারে করণীয়: এই দিনে রাসুল (সা.) যা করতেন

ঈদের নামাজের নিয়ত : নিয়ত অর্থ মনের ইচ্ছা। কাজেই মুখে উচ্চারণ করার কোনো প্রয়োজন নেই। মনে মনে নির্দিষ্ট করতে হবে যে আমি এ ঈদের নামাজ কিবলামুখী হয়ে এ ইমামের পেছনে অতিরিক্ত ছয় তাকবিরের সঙ্গে আদায় করছি।

অতিরিক্ত তাকবির : ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয়টি তাকবির ওয়াজিব। প্রথম রাকাতে তাকবিরে তাহরিমা ও ছানার পর তিন তাকবির। দ্বিতীয় রাকাতে কিরাতের পর রুকুতে যাওয়ার আগে তিন তাকবির। এ তাকবিরগুলো বলার সময় ইমাম-মুকতাদি সবাইকে হাত উঠাতে হবে। তৃতীয় তাকবির ছাড়া প্রত্যেক তাকবিরের পর হাত ছেড়ে দিতে হবে।

কেউ যদি এ তাকবিরগুলো না পায়, তাহলে সে রুকুতে থাকা অবস্থায় আদায় করে নেবে। কারো পূর্ণ এক রাকাত ছুটে গেলে সে দ্বিতীয় রাকাতে কিরাতের পর তাকবিরগুলো আদায় করে নেবে। কিরাতের আগে আদায় করারও সুযোগ আছে। (ফাতাওয়া শামি : ১/৫৫৯, ৫৬০)

তবে ঈদের নামাজ ছুটে গেলে এর কোনো কাজা নেই।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কোরবানির দিনের সবচেয়ে প্রিয় আমল : রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, কোরবানির দিন মানুষ যত আমল করে তন্মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল হচ্ছে কোরবানি করা। কিয়ামতের দিন তা নিজের শিং, পশম ও খুরসহ হাজির হবে। কোরবানির পশুর রক্ত জমিনে পড়ার আগেই আল্লাহর কাছে তা এক বিশেষ মর্যাদায় পৌঁছে যায়। অতএব তোমরা আনন্দিত মনে কোরবানি করো। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৪৯৩)

কোরবানি একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করতে হবে, অন্য কোনো উদ্দেশ্যে করা যাবে না।

কোরবানি কখন ও কিভাবে করব : মোট তিন দিন কোরবানি করা যায়। ১০ জিলহজ ঈদের নামাজের পর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত। ১০ জিলহজ কোরবানি করা সবচেয়ে উত্তম। (ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ৫/২৯৫) ১০ ও ১১

জিলহজ দিবাগত রাতেও কোরবানি করা জায়েজ। তবে দিনে কোরবানি করাই ভালো। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৪৯২৭)

কোরবানির পশু নিজে জবাই করা উত্তম। অন্যের দ্বারাও জবাই করানো যায়। অন্যের দ্বারা জবাই করালে এবং কোরবানিদাতা পুরুষ হলে—জবাইস্থলে তার উপস্থিত থাকা ভালো। ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে জবাই করতে হবে। জবাইয়ের আগের ও পরের নির্দিষ্ট দোয়া পড়া মুস্তাহাব। শ্বাসনালি, খাদ্যনালি ও দুটি শাহরগের অন্তত একটি কেটে রক্ত প্রবাহিত করলেই জবাই শুদ্ধ হয়ে যাবে। যদি জবাইকারীর জবাই সম্পন্ন না হওয়ায়—কসাই বা অন্য কেউ জবাই সম্পন্ন করে তাহলে তারও ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলতে হবে। অন্যথায় কোরবানি সহিহ হবে না, জবাইকৃত পশুও হালাল হবে না। (রদ্দুল মুহতার : ৬/৩৩৪)

পশুর বর্জ্য ইত্যাদি পরিষ্কার করা : পশুর বর্জ্য ইত্যাদি দ্বারা রাস্তা-ঘাট অপরিচ্ছন্ন করে রাখা উচিত নয়। এতে মানুষের কষ্ট হয়, যা বড় গুনাহ। তাই পশু জবাই করার পর রক্ত ও বর্জ্য ইত্যাদি নিজ উদ্যোগে পরিষ্কারের ব্যবস্থা করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা দুটি অভিশপ্ত কাজ থেকে দূরে থাকবে। সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, অভিশপ্ত কাজ দুটি কী হে আল্লাহর রাসুল? জবাবে তিনি বলেন, মানুষের যাতায়াতের পথে অথবা (বিশ্রাম নেওয়ার) ছায়া বিশিষ্ট জায়গায় পেশাব পায়খানা করা। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫)

ঈদের দিন গান-বাজনা : ঈদ আল্লাহপ্রদত্ত নিয়ামত। নিয়ামতের চাহিদা হলো, এর শোকরিয়া আদায় করা। নিয়ামতদাতার নাফরমানি না করা। তাই ঈদের দিন পর্দাহীনভাবে চলাফেরা ও গান-বাজনাসহ যাবতীয় নাফরমানি থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই গান-বাজনা অন্তরে কপটতা সৃষ্টি করে। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯২৭)

লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া আম্বরশাহ আল ইসলামিয়া, কারওয়ান বাজার, ঢাকা

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

সর্বশেষ সংবাদ

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা