রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও ইবাদতের মর্যাদা

hafiz masum ahmed
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৮ মে ২০২৫, ১১:১১

শেয়ার করুনঃ
জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও ইবাদতের মর্যাদা
জিলহজ্জ মাসকোরবানির ফজিলতজিলহজ্জ ইবাদতহজের গুরুত্বআরাফার রোযা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামী বছরের বারটি মাসের মধ্যে জিলহজ্জ মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত অন্য সব মাসের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। এটি আরবি বর্ষপঞ্জির শেষ মাস, যা মুসলমানদের জন্য ইবাদত ও আত্মশুদ্ধির এক বিশেষ সময় হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কুরআনে এবং হাদীসে এই মাসের প্রথম দশদিনের ফজিলতের কথা বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। এই মাসটি যেমন হজের মাস, তেমনি কোরবানির মাস হিসেবেও মুসলিম উম্মাহর নিকট পরিচিত ও মর্যাদাসম্পন্ন।

জিলহজ্জ মাস চারটি নিষিদ্ধ মাসের একটি, যেগুলোতে ইসলাম যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। মুহাররম, রজব, জিলকদ ও জিলহজ্জ এই চারটি মাস আগে থেকেই সম্মানিত ছিল, এমনকি জাহেলিয়াত যুগেও। ইসলামের আগমনের পর রাসূলুল্লাহ (সা.) এই নিষিদ্ধ মাসগুলোর মর্যাদা আরও সুসংহত করেছেন এবং তাদের পূর্ণতা দিয়েছেন আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশনা অনুযায়ী। এই মাসে হজ পালন, কোরবানি, তাকবির, রোযা ও অন্যান্য নফল ইবাদতের মাধ্যমে মুসলমানরা আত্মার পরিশুদ্ধি অর্জন করেন।

বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলিমদের জন্য হজ একটি ফরজ ইবাদত, যা জিলহজ্জ মাসেই আদায় করা হয়। হজের মূল রুকনসমূহ যেমন আরাফায় অবস্থান, ইহরাম পরিধান, ও কাবা শরিফে তাওয়াফ, সবই এই মাসে সংঘটিত হয়। বিশেষ করে আরাফার দিন, অর্থাৎ ৯ জিলহজ্জ, হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই দিনে হজ পালনকারী মুজতামা আরাফাতের ময়দানে একত্রিত হয়ে আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি ও দোয়া-মুনাজাতে রত হন। হাদীসে এসেছে, এই দিনেই আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশি গোনাহগারকে ক্ষমা করেন।

আরও

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন, “জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় দিন। এ সময়ে প্রতিটি সৎকর্মের জন্য তিনি অসংখ্য সওয়াব দান করেন।” (মেশকাত)। আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা.) আরও বলেছেন, “এই দশদিনের প্রতিটি দিনের রোযা এক বছরের রোযার সমপরিমাণ এবং রাতের ইবাদত শবে কদরের মতো।” (মুকাশফাতুল কুলুব)। বিশেষত ৯ জিলহজ্জ অর্থাৎ আরাফার দিনের রোযার ফজিলত হলো, আল্লাহ তায়ালা এর দ্বারা বিগত এবং আগত এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেন, তবে হজ পালনকারীদের জন্য এই রোযা রাখা নিষিদ্ধ।

১০ জিলহজ্জ কোরবানির দিন হিসেবে মুসলিম বিশ্বের নিকট বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। এই দিনে হযরত ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর আদেশ পালনের জন্য নিজের পুত্র ইসমাইল (আ.) কে কোরবানি করার জন্য প্রস্তুত হন। মহান আল্লাহ তাঁর এই আনুগত্যে সন্তুষ্ট হয়ে পুত্রের পরিবর্তে একটি জানোয়ার পাঠিয়ে দেন। ইসলামে এই ঘটনার স্মৃতিচারণ হিসেবে প্রতি বছর কোরবানি করা ফরজ নয়, বরং সুন্নতে মুআক্কাদা, তবে যারা সামর্থ্যবান অথচ কোরবানি করেন না তাদের জন্য কঠোর সতর্কবাণী রয়েছে। হাদীসে এসেছে, “যার কোরবানির সামর্থ্য রয়েছে অথচ সে কোরবানি করে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।” (ইবনে মাজাহ)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আল্লাহ তায়ালা সূরা ফজরের শুরুতে ফজরের এবং দশ রাতের কসম করে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশদিনের গুরুত্ব প্রতিপাদন করেছেন। অধিকাংশ মুফাসসিরগণ একমত, এ দশ রাত্রিই হচ্ছে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ রাত্রি। এই দশকে হযরত আদম (আ.) এর ক্ষমা লাভ, হযরত ইবরাহিম (আ.) এর খলিলুল্লাহ হওয়া, কাবা শরিফ নির্মাণ, মূসা (আ.) এর আল্লাহর সাথে কথোপকথন এবং বায়াতে রিযওয়ানের মতো ঐতিহাসিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।

এই দশ দিনে ইবাদতের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। যেমন—তাকবির বলা, দান-সদকা, কুরআন তেলাওয়াত, তাহাজ্জুদ, দোয়া-মুনাজাত, এবং বিশেষভাবে রোযা রাখা। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যারাই এই আমলগুলো করবে, তাদের জন্য রয়েছে অগণিত সওয়াব। এ মাসে কোরবানি করার মাধ্যমে শুধু পশু নয়, বরং মনের ভেতরকার অহংকার ও গোনাহের প্রবণতাকে জবাই করার শিক্ষা দেয় ইসলাম।

আরও

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

বস্ত্র ও খাদ্যে অপচয়: ইসলামের দৃষ্টিতে এক কঠিন গুনাহ

জিলহজ্জ মাস শুধু ইবাদতের নয়, বরং আত্মসমর্পণ, ত্যাগ ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এক পূর্ণাঙ্গ অধ্যায়। হযরত ইবরাহিম (আ.) এবং ইসমাইল (আ.) এর দৃঢ়তা, আনুগত্য ও কোরবানির এই চেতনা মুসলমানদের অন্তরে গেঁথে দেয়া জরুরি। কোরবানির মাধ্যমে আমরা শিখি, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জীবনের সবকিছু উৎসর্গ করাও একটি ইবাদত।

সুতরাং এই পবিত্র মাসের মর্যাদা বুঝে আমাদের উচিত, এই দশদিন বিশেষভাবে ইবাদত বন্দেগিতে মনোনিবেশ করা, হালাল-হারাম মেনে চলা এবং নিজের আচার-আচরণে ইসলামের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে এই বরকতময় মাসের গুরুত্ব বুঝে আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে ছাত্রদলের বিশাল সমাবেশ শুরু

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে ছাত্রদলের বিশাল সমাবেশ শুরু

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

অস্ত্রত্যাগে সম্মতির খবর প্রত্যাখ্যান করল হামাস

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা