বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫২২ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

অধীনস্থদের প্রতি মালিকদের আচরণ যেমন হবে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০১৯, ১৬:১৬

শেয়ার করুনঃ
অধীনস্থদের প্রতি মালিকদের আচরণ যেমন হবে
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
ইসলামি জীবন বিধানে মর্যাদা নিরূপণ করা হয় তাকওয়া ভিত্তিতে। অর্থাৎ যে কোনো কাজের ব্যাপারে কে কতবেশি আল্লাহকে ভয় করে, সে হিসেবে মানুষের মর্যাদাও নির্ণয় করা হয়। আর এ কারণেই দ্বীনদার মুসলিম উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা মালিকগণ তাদের অধীনস্থদের সঙ্গে কোনো ধরণের অন্যায় আচরণ বা বে-ইনসাফি কাজ করতে পারে না। বর্তমান সময়ে ক্রীতদাস প্রথার প্রচলন নেই। কিন্তু এখনো মানুষ অন্যের অধীনে জীবিকা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে কাজ-কর্মে নিয়োজিত হয়। আর এ সব অধীনস্থদের সঙ্গে অনেক মালিক বা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিভিন্ন কারণে-অকারণে জুলুম অত্যাচার করে থাকে। ইসলাম কোনোভাবেই অধীনস্থদের প্রতি জুলুম-অত্যাচার সমর্থন করে না।

প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস থেকে জানায় যে, অধীনস্থদের প্রতি কেমন আচরণ করা উচিত। প্রিয়নবি অধীনস্থদের সঙ্গে কেমন আচরণ করেছেন। কেমন আচরণ করা মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রিয়নবির আদর্শ। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তারা (অধীনস্থরা) তোমাদের ভাই। আল্লাহ তাদেরকে তোমাদের অধীনস্থ করে দিয়েছেন। কাজেই আল্লাহ যার ভাইকে তার অধীনস্থ করে দিয়েছে, তার (মালিক/দায়িত্বশীল কর্মকর্তার) উচিত, তাকে (অধীনস্থকে) তা-ই খাওয়ানো যা সে নিজে খায় এবং তাকে (অধীনস্থকে) তা-ই পরিধান করানো যা সে নিজে পরিধান করে। আর তাকে (অধীনস্থকে) এমন কাজের ভার দেবে না, যা তার সাধ্যের বাইরে। যদি কখনো তার ওপর অধিক কাজের দায়িত্ব চাপানো হয় তবে যেন (দায়িত্বশীল ব্যক্তি) তাকে সাহায্য করে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

আরও

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দীর্ঘ দিনের খাদেম ছিলেন হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু। হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহুর সঙ্গে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আচরণ কেমন ছিল, তা বর্ণনা করে তিনি বলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দীর্ঘ ১০ বছর খেদমত করেছি। তিনি আমার সম্পর্কে কখনো ‘উহ’ শব্দটি বলেননি এবং কোনো দিন বলেননি যে, এটা করো নি কেন? ওটা করো নি কেন? বরং আমার বহু কাজ তিনি নিজে করে দিতেন।’ (মিশকাত) অধীনস্থ ব্যক্তির প্রতি দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা মালিকের আচরণ কেমন হবে তা ইসলামি সম্রাজের খলিফা আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর জেরুজালেম ভ্রমণে ভৃত্যের সঙ্গে করা আচরণই তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

সুতরাং কোনো অধীনস্থের সঙ্গে অন্যায় বা জুলুম করা মালিক বা দায়িত্বশীল কর্মকর্তার উচিত নয়। বাসাবাড়ির দাড়োয়ান, কাজের বুয়া থেকে শুরু করে সমাজের সর্বোচ্চ স্তরের প্রত্যেক দায়িত্বশীল ব্যক্তির উচিত অধীনস্থদের সঙ্গে উত্তম আচরণ ও দয়া দেখানো। আর এতেই অর্জিত হবে তাকওয়া।

যেহেতু ইসলামি জীবন ব্যবস্থায় তাকওয়া তথা আল্লাহর ভয় অর্জনের মাধ্যমেই মানুষের মর্যাদা বিবেচনা করা হয় সেহেতু আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার সব দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা মালিকদেরকে অধীনস্থদের সঙ্গে উত্তম আচরণ ও ক্ষমার মানসিকতা পোষণ করে তাকওয়াবান হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

সর্বশেষ সংবাদ

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা