প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাকে ঘিরে বিভিন্ন দপ্তর থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়নে কাজ চলছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ৩শতাধিক লঞ্চ বাংলাবাজার ঘাটে আসবে, সেগুলো কিভাবে নোঙ্ঘর করা হবে, সেসব বিষয়ে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। জনগণকে কিভাবে সঠিক সেবা দেয়া যায়, সেটার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে এমন উৎসবমুখর অনুষ্ঠান কোনদিনও হয়নি, যা ২৫ জুন হতে যাচ্ছে।
শনিবার সকালে মাদারীপুরের শিবচরের কাঁঠালাবাড়ির ইউনিয়নের বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় আগামী ২৫জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাস্থল পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরো বলেন, বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া এই দুইঘাটের শ্রমিকরা যাতে কর্মহীন না হয়ে পরে সে ব্যাপারেও শেখ হাসিনা সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
জাতীয় সংসদের চীফ হুইফ নূর-ই আলম চৌধুরী এমপি বলেন ২৫ জুন প্রতিটি জেলায় একসাথে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আনন্দ উৎসব উদযাপিত হবে, এটি দেশের মানুষের জন্য বড় চমক। এছাড়া পদ্মাসেতু উদ্বোধনের পরও ৩০ জুন পর্যন্ত সভাস্থলে উদযাপিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। চীফ হুইফ আরো বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় ১০ লাখের বেশি লোকের সমাগম হবে। এতো মানুষের সার্বিক উপস্থিতি ও নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনীর চৌধুরী, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেলসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।