রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

বিজয় উদযাপনের সুন্নাতি আমল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২০, ১৫:৪৭

শেয়ার করুনঃ
বিজয় উদযাপনের সুন্নাতি আমল
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানুষের জন্য বিজয় ও মুক্তি লাভ যেমন অনেক বড় অর্জন তেমনি বিজয় উৎসবও মানুষের জন্য অনেক বড় নেয়ামত। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও জীবনে এমনই বিজয় লাভ করেছিলেন । তিনি দ্বীন প্রচারের কারণে স্বজাতির কাছে নির্যাতিত হয়ে প্রিয় জন্মভূমি পবিত্র নগরী মক্কার সহায়-সম্বল, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ, বাড়ি-ঘর ছেড়ে হিজরত করেছিলেন মদিনা মুনাওয়ারায়।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দীর্ঘ ১০ বছর মদিনায় অবস্থান করার পর প্রিয় জন্মভূমি ও রেখে যাওয়া বাড়িঘর ফিরে পেয়েছিলেন। লাভ করেছিলেন চূড়ান্ত বিজয়। পেয়েছিলেন মুক্তির স্বাদ। মুক্তির আনন্দে তিনি কারো প্রতি জুলুম করেননি।

বরং বিজয়ের আনন্দে তিনি সৃষ্টি করেছিলেন দৃষ্টান্ত দেয়ার মতো নতুন ইতিহাস ও উদাহরণ। করেছিলেন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের অনন্য আমল। যা হাদিসের বর্ণনায় সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে-আল্লামা ইবনুল কাইয়িম জাওজির বর্ণনায় এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ের আনন্দে পবিত্র নগরী মক্কায় বিজয়ের দিন শুকরিয়াস্বরূপ ৮ রাকাআত নামাজ আদায় করেছিলেন।’ (জাদুল মাআদ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দেখাদেখি মক্কা বিজয়ে অংশগ্রহণকারী দেশপ্রেমিক সাহাবায়ে কেরামও প্রিয় নবির অনুসরণ এবং অনুকরণে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করেছিলেন।’

বিশ্বনবির বিজয় উৎসব

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কা বিজয়ে অনেক খুশি ও আনন্দিত হয়েছিলেন। এ থেকে বুঝা যায় যে, বিজয়ের আনন্দ উদযাপন করা দোষণীয় নয়। তবে বিজয়ের আনন্দের নামে অশ্লীল গান ও ইসলাম পরিপন্থী আচার-অনুষ্ঠান পরিহার করতে হবে।

কল্যাণকর সব কাজে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ বিজয় উদযাপন করতে হবে। নফল নামাজ আদায়, গরিব-অসহায়দের সাহায্য ও সমাজ কল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ করতে হবে। অযথা অপচয় ও অশ্লীলতা পরিহার করতে হবে। শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি করতে হবে। যেভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নজির গড়েছিলেন বিশ্বনবি।

প্রিয় জন্মভূমির স্বাধীনতায় তিনি এত বেশি খুশি হয়েছিলেন, যা ভাষায় ব্যক্ত করা সম্ভব ছিল না। বিজয়ের আনন্দে তিনি সেদিন ঘোষণা করেছিলেন-‘(অত্যাচারীদের) যারা কাবাঘরে আশ্রয় নেবে তারা নিরাপদ। এভাবে মক্কার সম্ভ্রান্ত কয়েকটি পরিবারের ঘরে যারা আশ্রয় নেবে, তারা যত অত্যাচার-নির্যাতনকারীই হোক না কেন তারাও নিরাপদ। এই ছিল প্রিয়নবীর মক্কা বিজয়ের আনন্দ উৎসবের ঘোষণা।’

মনে রাখতে হবে

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা
বিজয় উদযাপন দেশপ্রেমের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মুসলমানদের রক্তকণিকায় দেশপ্রেমের শিহরণ জাগ্রত থাকা ঈমানের একান্ত দাবি। কেননা দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ। এ দেশপ্রেমের অন্যতম বহিঃপ্রকাশ হলো- দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করা। কেননা দেশের নিরাপত্তার প্রতি গুরুত্বারোপ করে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেছেন-আল্লাহর পথে একদিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারা দেয়া এক মাস পর্যন্ত রোজা পালন ও এক মাস ধরে রাতে নামাজ আদায়ের চেয়ে বেশি কল্যাণকর। যদি এ অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে, তবে সে যে কাজ করে যাচ্ছিল, মৃত্যুর পরও তা তার জন্য অব্যাহত থাকবে; তার রিজিক অব্যাহত থাকবে, কবর-হাশরের ফেতনা থেকে সে থাকবে নিরাপদ।’ (মুসলিম)

শুধু তাই নয়, আল্লাহ তাআলা এ বিজয় শিরোনামে দুইটি সুরা (সুরা নাসর ও ফাতহ) নাজিল করেছেন। যাতে যুদ্ধকালীন সময়ের বিষয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার কথাও ওঠে এসেছে। সুরা দুটিতেও বিজয়ের আনন্দ উদযাপন ও করণীয় সম্পর্কে উল্লেখ রয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘যখন আল্লাহর সাহায্যে বিজয় আসবে, তখন মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবে। তখন তোমার প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা কর। আর তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল।’ (সুরা নাসর : আয়াত ১-৩)

এ আয়াতে আল্লাহর প্রশংসামালায় তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করার কথা বলা হয়েছে। অতপর যুদ্ধকালীন সময়ে নিজেদের অজান্তে যেসব ভুলত্রুটি হয়েছে, তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার কথাও বলা হয়েছে।অন্য আয়াতে বিজয়ের আনন্দে করণীয় কী; তা উল্লেখ করে আল্লাহ বলেন, ‘আমি তাদের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা (রাষ্ট্র ক্ষমতা ও বিজয়) দান করলে তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে, জাকাত আদায় করবে এবং সৎকাজের আদেশ দেবে ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে।’ (সুরা হজ : আয়াত ২২)

বিজয় দিবসে করণীয়

বিজয় দিবসের আনন্দ উৎসবে অংশগ্রহণ করা।

বিজয়ের আনন্দে সুন্নাতি আমল হিসেবে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
আল্লাহর প্রশংসা এবং পবিত্রতা বর্ণনা করার পাশাপাশি নিজেদের ভুল-ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা।

গবির অসহায়দের মাঝে জাকাতের অর্থ বণ্টন করা।

সমাজে ভালো কাজের প্রচলন করা এবং

অন্যায় প্রতিহতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করা।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ঐতিহাসিক ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয়। এ বিজয় দিবসে সবার উচিত, দেশের জন্য দোয়া করা। সব শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা। বিজয়ের দিন হাদিসে বর্ণিত সুন্নাতি আমল হিসেবে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করা। গরিব অসহায়দের মাঝে জাকাত বণ্টনসহ আর্থিক অনুদান প্রদান করা। বিশেষ করে দেশের জন্য এভাবে দোয়া করা-

رَبِّ اجْعَلْ هَـذَا الْبَلَدَ آمِنًا وَاجْنُبْنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعْبُدَ الأَصْنَامَ

উচ্চারণ: রাব্বিঝআল হাজা বালাদা আ-মিনাওঁ ওয়াঝনুবনি ওয়া বানিইয়্যা আন না’বুদাল আচনাম।

অর্থ : ‘হে প্রভু! এই দেশ-জনপদকে শান্তিময় করে দাও। আর আমাকে ও আমার সন্তানদের মূর্তিপূজা থেকে দূরে রাখ।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৩৫)

- اَللَّهُمَّ احْفَظْنَا بِلَادِنَا بَنْغَلَادِيْش

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাহফাজনা বিলাদিনা বাংলাদেশ।

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি বাংলাদেশকে হেফাজত করুন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করার তাওফিক দান করুন। বিজয়ের আনন্দে কুরআন-সুন্নাহর আমল যথাযথভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি