রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

স্ত্রীর ভরণ-পোষণে ইসলামের বিধান কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ জুলাই ২০২১, ১৫:৩৯

শেয়ার করুনঃ
স্ত্রীর ভরণ-পোষণে ইসলামের বিধান কী?
স্ত্রীর ভরণ-পোষণেইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

স্বামীর ওপর স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, খোরপোষ বহন করা ফরজ। দুনিয়ার জীবনে স্ত্রীর মৌলিক মানবাধিকার তথা অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসাসহ প্রয়োজনীয় সব অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূরণ করার দায়িত্ব স্বামীর। কোনো কারণে স্বামী যদি স্ত্রীর প্রতি এসব দায়িত্ব পালন না করে তবে কি স্বামী গোনাহগার হবে? স্ত্রীর ভরণ-পোষণ সম্পর্কে ইসলাম কী বলে?হ্যাঁ, স্বামীর ওপর আবশ্যক হলো- স্ত্রীর ভরণ-পোষন, খোরপোষ ও অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূরণ করা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে এ দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

১. الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاء بِمَا فَضَّلَ اللّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُواْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللّهُ وَاللاَّتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلاَ تَبْغُواْ عَلَيْهِنَّ سَبِيلاً إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا

আরও

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল। এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ (স্ত্রীদের জন্য) ব্যয় করে। সে মতে (বিনিময়ে) নেককার স্ত্রীরা হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাজত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।' (সুরা নিসা : আয়াত ৩)

এ আয়াতে কারিমায় আল্লাহ তাআলা প্রথমে পুরুষদের দায়িত্বশীল ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দিয়েছেন। অতঃপর স্ত্রীদের প্রতি দায়িত্ব পালন তথা তাদের জন্য ব্যয় (ভরণ-পোষণ; খোর-পোষ; অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূরণ) করার কথা বলেছেন। পাশাপাশি স্ত্রীদের দায়িত্বও তুলে ধরেছেন। যাতে তাদের দায়িত্ব পালন দেখে পুরুষরাও তাদের প্রতি সদয় ও যথাযথ দায়িত্ব পালনে সচেতন হয়।

আরও

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের উপায়

২. لِيُنفِقْ ذُو سَعَةٍ مِّن سَعَتِهِ وَمَن قُدِرَ عَلَيْهِ رِزْقُهُ فَلْيُنفِقْ مِمَّا آتَاهُ اللَّهُ لَا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْسًا إِلَّا مَا آتَاهَا سَيَجْعَلُ اللَّهُ بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا

বিত্তশালী ব্যক্তি তার বিত্ত অনুযায়ী (স্ত্রীর জন্য) ব্যয় করবে। যে ব্যক্তি সীমিত পরিমাণে রিজিকপ্রাপ্ত, সে আল্লাহ যা দিয়েছেন, তা থেকে ব্যয় করবে। আল্লাহ যাকে যা দিয়েছেন, তদপেক্ষা বেশী ব্যয় করার আদেশ কাউকে করেন না। আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দেবেন।' (সুরা তালাক : আয়াত ৭)

এ আয়াতে সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের জন্য খরচ করার নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। এমনকি তাদের থাকার বা বসবাসের ব্যাপারেও মহান আল্লাহ আগের আয়াতে তুলে ধরেছেন। তারপর পুরুষ তথা স্বামীদেরকে স্ত্রীদের প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। যখন স্ত্রীরা গর্ভাবস্থায় কিংবা শিশু সন্তানকে দুধ পান করায়। আল্লাহ তাআলা বলেন-

৩. أَسْكِنُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ سَكَنتُم مِّن وُجْدِكُمْ وَلَا تُضَارُّوهُنَّ لِتُضَيِّقُوا عَلَيْهِنَّ وَإِن كُنَّ أُولَاتِ حَمْلٍ فَأَنفِقُوا عَلَيْهِنَّ حَتَّى يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ فَإِنْ أَرْضَعْنَ لَكُمْ فَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ وَأْتَمِرُوا بَيْنَكُم بِمَعْرُوفٍ وَإِن تَعَاسَرْتُمْ فَسَتُرْضِعُ لَهُ أُخْرَى

‌‌তোমরা তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যেরূপ ঘরে বাস কর, তাদেরকেও বসবাসের জন্যে সেরূপ ঘর/বাসস্থান দাও। তাদেরকে কষ্ট দিয়ে সংকটাপন্ন কর না। যদি তারা গর্ভবতী হয়, তবে সন্তানপ্রসব পর্যন্ত তাদের ব্যয়ভার বহন করবে। যদি তারা তোমাদের সন্তানদেরকে স্তন্যদান করে, তবে তাদেরকে প্রাপ্য পারিশ্রমিক দেবে এবং এ সম্পর্কে পরস্পর সংযতভাবে পরামর্শ করবে। তোমরা যদি পরস্পর জেদ কর, তবে অন্য নারী স্তন্যদান করবে।' (সুরা তালাক : আয়াত ৬)

৪. স্ত্রীর দায়িত্ব পালন না করলে স্বামী গোনাহগার হবে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে এমনই দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। হাদিসে পাকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

كَفَى بِالْمَرْءِ اِثْمًا اَنْ يُّضَيِّعَ مَنْ يَعُوْلُ

‌কোনো ব্যক্তির গোনাহগার হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে যাদেরকে পালন করে, তাদেরকে খোরপোষ দেয় না।' আর এ হাদিসের আলোকে স্বামীর কাছে স্ত্রীই খোর-পোষ, ভরণ-পোষণ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা পাওয়ার প্রথম হকদার।

৫. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, ‌ধনী অবস্থায় দান করা উত্তম সাদকা। নিচু হাত থেকে উঁচু হাত (দাতার হাত) উত্তম। যাদেরকে লালন-পালন করার দায়িত্ব তোমার ওপর রয়েছে, আগে তাদের জন্য খরচ কর।প্রশ্ন করা হল- হে আল্লাহর রাসুল! আমরা কাকে পালন করব?

তিনি উত্তরে বললেন- তোমার স্ত্রী তোমার প্রতিপালনের হকদার। সে বলবে, হয় আমাকে খাবার দাও; না হয় আমাকে বিদায় কর।(এভাবে) দাসি বলবে- আমাকে খাবার দাও এবং কাজে লাগাও। তোমার সন্তান বলবে- আমাকে কার কাছে ছেড়ে যাচ্ছ? (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ)

সুতরাং ইসলামের বিধান হচ্ছে- স্ত্রীর জন্য স্বামী সামর্থ্য অনুযায়ী মধ্যমপন্থায় ভরণ-পোষণ, খোরপোষ এবং অন্যান্য আনুষাাঙ্গিক ব্যয়ভার বহন করবে। স্বামীকে তার সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করতে হবে। আর স্ত্রী-সন্তানের জন্য যা খরচ করা হয়, আল্লাহর কাছে এ ব্যয়ের জন্য রয়েছে সাওয়াব বা উত্তম প্রতিদান। সেটা হচ্ছে উত্তম সাদকা। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ঘোষণাও এমন।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‌আল্লাহর পথে জিহাদ, দাসমুক্তি, ফকির-মিসকিন এবং তোমার পরিবারের জন্য তুমি যে দীনার (অর্থ) খরচ কর; তারমধ্যে তোমার পরিবারের জন্য ব্যয়কৃত অর্থই সর্বাধিক সাওয়াব পাওয়ার যোগ্য।' (মুসলিম)

সুতরাং প্রত্যেক স্বামীর দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, নিজ স্ত্রী-সন্তান পরিবার এবং আরও যাদের লালন-পালনের দায়িত্ব আছে, তাদের জন্য হালাল উপার্জন করা এবং তা থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করা। এমনটি না হলে আল্লাহ তাআলার রহমত ও বরকত ওঠে যাবে। আল্লাহর কাঠগড়ায় আসামি হতে হবে।

আল্লাহ তাআলা সব স্বামীকে স্ত্রীদের ভরণ-পোষণ, খোরপোষ ও অর্থনৈতিক ব্যয় হালাল উপার্জন থেকে পালন করার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা ও অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার