রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলাম সম্পর্কে আল্লাহ যে ঘোষণা দিলেন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২২, ১৭:৩৭

শেয়ার করুনঃ
ইসলাম সম্পর্কে আল্লাহ যে ঘোষণা দিলেন
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আল্লাহ তাআলার কাছে একমাত্র ইসলামই গ্রহণযোগ্য জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো জীবনাদর্শ বা ধর্ম গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ তাআলা কুরআনে পাকে এ কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন যে, ‘যারা ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো জীবন ব্যবস্থা সন্ধান করে, তা তাদের কাছ থেকে গ্রহণ করা হবে না।’

ইসলাম পরবর্তী কোনো যুগেই ইসলাম ছাড়া কোনো আদর্শ মুসলমানের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। কোনো ক্ষমতার কাছেই মুসলমান মাথা নত করেনি। যেমনিভাবে প্রবল ক্ষমতাধর সম্রাট আকবরের যুগে তার প্রতিষ্ঠিত ‘দ্বীনে ইলাহী’ মাথা উঁচু করতে পারেনি।

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

ইসলামই একমাত্র গ্রহণযোগ্য ও পছন্দনীয় জীবন ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃত। সে ঘোষণাই দিয়েছেন মহান আল্লাহ তাআলা-

আরও

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

আয়াতের পরিচয় ও নাজিলের কারণ

এ সুরার ১৮নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা নিজেই তার একত্ববাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। অতঃপর ঘোষণা করেন যে, ইসলাম-ই হলো দুনিয়াতে চিরস্থায়ী প্রতিষ্ঠিত একমাত্র গ্রহণযোগ্য জীবন ব্যবস্থা। এর পরে আর কোনো জীবন ব্যবস্থা আসবে না।

প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পর মিথ্যা নবুয়তের দাবি নিয়ে অসংখ্য লোক আত্মপ্রকাশ করেছিল। তাদের সে দাবি ঈমানের বলে বলিয়ান মুসলমানের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। দুনিয়ার বহু ক্ষমতাধর রাজা-বাদশারাও ইসলামের সঙ্গে বিদ্বেষ পোষণ করে টিকতে পারেনি। যার জলন্ত প্রমাণ সম্রাট আকবর।

বর্তমান সময়েও বহু মানুষ ইসলামকে সঠিক ভাবে বুঝার চেষ্ট করে না। তাদের ধারণা ইসলাম নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার। বাস্তবে ইসলাম নাম সর্বস্ব এমন জীবন ব্যবস্থা নয়, বরং ইসলাম হলো আল্লাহ তাআলা কর্তৃক মনোনীত ও পছন্দনীয় পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। যাতে অপরিপূর্ণতার কোনো কিছুই নেই।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে স্বয়ং সম্পূর্ন এক জীবন ব্যবস্থার নাম-ই হলো ‘ইসলাম’। আর কুরআনে পাকে সে ঘোষণাই দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা।

মনে রাখতে হবে

যারা ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মেনে চলে কিন্তু সমাজ, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামের বাস্তবায়ন দেখতে চায় না, তারা ইসলামের কিছু অংশের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলো আর কিছু অংশের প্রতি অবিশ্বাস করলো। আল্লাহর কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।

যারা আধুনিককালে যারা মুসলমান হয়েও সেকুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করে এবং তথাকথিত ধর্ম নিরপেক্ষতার ছত্রছায়ায় ইসলামকে দুর্বল ও অপরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে সাব্যস্ত করার প্রয়াস চালায়, তাদের ভ্রান্ত ধারণা এ আয়াত দ্বারাই বাতিল ঘোষিত হচ্ছে।

আয়াতের শেষাংশে আল্লাহ তাআলা ইসলামকে অবিশ্বাসকারীদের প্রতি হুশিয়ারি দিয়ে ঘোষণা করেছেন, ‘যারা ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে মানতে নারাজ তাদের জানা উচিত আল্লাহ তাআলা তাদের কর্মকাণ্ডের হিসাব গ্রহণে আল্লাহ তাআলা অনেক দ্রতগামী। সুতরাং সময় থাকতেই আল্লাহর দিকে ফিরে আসা বুদ্ধিমানের কাজ।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে মেনে নেয়ার তাওফিক দান করুন। দুনিয়ার প্রতিটি কাজে পরিপূর্ণভাবে ইসলামকে গ্রহণ ও এর বিধি-বিধান বাস্তবায়ন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা