রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

যেভাবে আমরা ইসলাম পেলাম

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৮ আগস্ট ২০২২, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
যেভাবে আমরা ইসলাম পেলাম
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাংলাদেশে ইসলাম কখন এসেছে? বেশ কয়েকজনকে এ প্রশ্নটি করলাম। প্রায় সবাই উত্তর দিল, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির হাত ধরে। যার অর্থ দাঁড়ায় ১২০৩ খ্রিষ্টাব্দে।

আরও

আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠায় সর্বাগ্রে চাই নিয়তের পরিশুদ্ধতা

আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠায় সর্বাগ্রে চাই নিয়তের পরিশুদ্ধতা

এ উত্তরকে ভুল বলা যায় না আবার সঠিকও না। প্রশ্নটা যদি হতো, বাংলাদেশীয় অঞ্চলে মুসলমানদের শাসন কবে প্রতিষ্ঠিত হয়? তখন উত্তর এটা হতে পারত। কুতুবউদ্দিন আইবেকের সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির হাতে পূর্ব ভারত তথা বাংলাদেশে মুসলমানদের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে ইসলাম এ দেশে আরও বহু আগেই এসেছিল।

হজরত উমর (রা.)-এর শাসনামলে বাহরাইন ও ওমানের শাসক প্রখ্যাত সাহাবি হজরত উসমান বিন আবুল আস সাকাফী তার দুই ভাই আল হাকাম ও মুগিরাকে ভারতবর্ষে প্রেরণ করেছিলেন। তারাই প্রথম ভারত উপমহাদেশে ইসলামের পতাকা উড্ডীন করেন। এ কাফেলায় আরও বেশ কয়েকজন সাহাবি ছিলেন।

আরও

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

হজরত আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল্লাহ ওতবান, আশইয়াম বিন আমর তামিমী, সোহার বিন আল আবদী, সুহাইল বিন আদী, আব্দুর রহমান বিন সামুরাহ রাজি তাদের অন্যতম। হজরত উসমানের যুগে উবায়দুল্লাহ বিন তামিমি, হজরত আলী রাজি-এর যুগে হারিস বিন মুররাহ আবদী ভারত বর্ষে এসেছিলেন।

এ অভিযানগুলোর সবকটিই হয়েছিল ভারতবর্ষের সিন্ধু, দেবল ও সিজিস্তান অঞ্চলে। বাংলাদেশীয় অঞ্চলে ইসলাম এসেছে মূলত আরব বণিকদের হাত ধরে।

আয়তনে প্রায় ইউরোপ মহাদেশের সমান এ উপমহাদেশের প্রতি আরবদের আগ্রহ ছিল আগ থেকেই। বিভিন্ন ধরনের মসলা, উৎকৃষ্টমানের বস্ত্র, সুগন্ধি ও কাঁচামালের জন্য তারা এ দেশে আনাগোনা করত অহরহ। সম্ভবত বাণিজ্যের এ পথ ধরেই প্রথম মুসলিম ধর্ম প্রচারক ও সুফি সাধকরা এ দেশের মাটিতে পদার্পণ করেন।

এসব ইসলাম প্রচারক, খোদাভীরু ওলি আউলিয়াদের সুমহান চরিত্রে মুগ্ধ হয়ে এ দেশের মানুষ ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হতে থাকে। এবং ইসলামের সুশীতল ছায়ায় দীক্ষিত হতে থাকে। উপমহাদেশের দক্ষিণাঞ্চল অর্থাৎ সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে তাদের আগমন ঘটেছিল সবচেয়ে বেশি।

যার ফলে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, ঢাকার উপকূলীয় অঞ্চল এবং রংপুরে সেসব নওমুসলিমদের বসতি উঠেছিল ব্যাপকভাবে। মুসলিম ভৌগোলিক ও পর্যটকদের লেখা থেকে জানা যায়, খ্রিষ্ট্রীয় অষ্টম শতকের দিকে চট্টগ্রাম বন্দর ও মেঘনার পূর্ববর্তী এলাকা আরব উপনিবেশে পরিণত হয়।

রংপুরে হিজরি ২০০ সালের দিকে মুসলিম সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। রাজশাহীতে ৭৮৬-৮০৯ খ্রিষ্টাব্দের একটি মুসলিম আমলের মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে খননকালে আব্বাসি যুগের আরও দুটি স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া যায়। লালমনিটরহাটে অবস্থিত ‘সাহাবা মসজিদ’ও মুসলিম সভ্যতার সাক্ষ্য বহন করে দাঁড়িয়ে আছে সগৌরবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মসজিদটি ৬৯০ খ্রিষ্টাব্দ মোতাবেক ৬৯ হিজরিতে নির্মিত হয়। লোকমুখে প্রচলিত আছে, এক দল সাহাবি হজরত আবু ওয়াক্কাস মালিক বিন ওয়াহাব (রা.)-এর নেতৃত্বে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে চীনে আগমন করেন তখন আবু ওয়াক্কাস (রা.) মসজিদটি নির্মাণ করেন।

তা ছাড়া বহু প্রাচীন আউলিয়া কেরামের খানকাহ ও মাজার জানান দিচ্ছে যে এ দেশে ইসলাম বহু আগেই এসেছে। অবশ্য এর আগে পুরো উপমহাদেশে আর্য হিন্দুদের বসতি ছিল।

ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলাদেশীয় অঞ্চল জয় করেছিলেন ঠিক। কিন্তু মানব কল্যাণে উৎসর্গিত প্রাণ সুফি সাধকরা এ দেশের মানুষের মন বহু আগেই জয় করে ফেলেছিলেন। এ জন্যই ইসলাম এখনো এ দেশে মাথা উঁচু করে আছে। ক্ষমতার পালাবদলে হারিয়ে যায়নি।

আমরা গর্বভরে নিজেদের মুসলমান পরিচয় দিতে পারি। সেসব ওলি আউলিয়ারা স্বদেশ, পরিজন ছেড়ে এ দেশে না এলে আমরা কখনোই ইসলাম পেতাম না। এ রকম দুনিয়া ত্যাগী কয়েকজন আউলিয়ার নাম উল্লেখ করতে হয়।

যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন, হজরত শাহজালাল (র.)। ৭০৩ হিজরি মোতাবেক ১৩০৩ খ্রিষ্টীয় সালে ৩২ বছর বয়সে ইসলাম ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে অধুনা বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে এসেছিলেন। সুদূর ইয়েমেনে পরিবার ছেড়ে আসার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম প্রচার। মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দেওয়া। তার সঙ্গে আরও ৩৬০ জন আউলিয়া এসেছিলেন। যাদের প্রত্যেকেই পরিবারের তুলনায় ধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন।

হজরত শাহ পরান (র.)-এর কথাও বলতে হবে। মামার যোগ্য সহযোগী হিসাবে তিনিও ধর্মপ্রচারের উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়ে সিলেটে এসেছিলেন। এর পরই যার নাম আসবে তিনি হলেন সুলতানুল আরেফিন বায়েজিদ বোস্তামী (র.)। ২৬১ হিজরিতে সুদূর ইরান থেকে তিনি চট্টগ্রামে আসেন। এবং ধর্ম প্রচারে আÍনিয়োগ করেন। নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহে শাহ সুলতান রুমি (র.) আসেন ৪৪৫ হিজরিতে।

বাবা আদম শহীদ (র.) ৪৯২ হিজরিতে বিক্রমপুর, ঢাকা ও পাবনায় ইসলাম প্রচার করেন। শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (র.) ফরিদপুরে ধর্মের দাওয়াত দেন। শাহ মখদুম রুপোশ (র.) ৬১৫ হিজরিতে রাজশাহীতে আসেন। তিনি ছিলেন রাজশাহী অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ ইসলাম প্রচারক। শেখ শরফুদ্দিন আবু তাওয়ামা ৬৭৭ হিজরিতে নারায়ণগঞ্জে এসে এ দেশে প্রথম হাদিসের দরস দেন।

এসব ওলি আউলিয়াদের অধিকাংশ আরব, ইয়েমেন, ইরাক, ইরান, খোরাসান, মধ্য এশিয়া থেকে এসেছিলেন। কিন্তু তারা আর নিজেদের দেশে ফিরে যাননি। ধর্ম প্রচার করতে করতে এ দেশেই চিরতরে শায়িত হয়েছেন। যাদের ত্যাগ তিতিক্ষার ফলে আমরা ইসলাম পেলাম আল্লাহ তাদের চির সুখের জান্নাতে মহান সম্মানিত আসনে সমাসীন করুন। আমিন

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা