সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫২৮ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কেন তাওবা করবেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৬:১৬

শেয়ার করুনঃ
কেন তাওবা করবেন?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বান্দা তাওবা আল্লাহর কাছে অনেক প্রিয়। যে ব্যক্তি অন্যায় করে আর তাওবা করে আল্লাহ তাআলা তাকে অনেক ভালোবাসেন। প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসই এর প্রমাণ। কেননা তাওবা শব্দের অর্থ হলো- ফিরে আসা। যখন তাওবা শব্দটির সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে হয় তখন তার তাৎপর্য দাঁড়ায়, বান্দার কৃত অন্যায়ের জন্য অনুতপ্ত ও লজ্জিত হওয়া, সে অন্যায় সম্পূর্ণরূপে বর্জন করে। ভবিষ্যতে এমন অন্যায় না করার দৃঢ়-সংকল্প করে। এমন দৃঢ়-সংকল্প করে আল্লাহর দিকে ফিরে আসার নামই হচ্ছে ‘তাওবা’।

ইমাম রাজি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, বান্দার উচিত সর্বদা আল্লাহর দরবারে তাওবা করা। তিনি কয়েকটি হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়েছেন-

> হজরত আবু আইউব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এ কথা শুনেছি, যা তোমাদের নিকট থেকে গোপন রেখেছিলাম। তিনি বলেছেন, যদি তোমরা গোনাহ করে আল্লাহর কাছে তাওবা-ইস্তিগফার না করতে, তবে আল্লাহ এমন এক মাখলুক সৃষ্টি করতেন, যারা গোনাহ করে এবং তার কাছে তাওবা করতো; আর তখন আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করতেন। (মুসলিম)

আরও

জুমার দিন ও এর ফজিলত

জুমার দিন ও এর ফজিলত

> হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কাছে তাওবা করতে থাক। কেননা আমি নিজে দৈনিক ১০০ বার তাওবা করি।

> হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুকে এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলো- যে গোনাহ করে এবং তাওবা করে, আবার পুনরায় গোনাহ করে। আবার তাওবা করে আবার গোনাহ করে। আবার গোনাহের কাজে মশগুল হয় এবং আবার তাওবা-ইস্তিগফার করে। (জানতে চাওয়া হয়) এ রূপ করতে থাকা ব্যক্তির কী অবস্থা হবে?

হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, তার কর্তব্য হলো সর্বদা তাওবা-ইস্তিগফার করতে থাকা। কেননা তাওবা-ইস্তিগফার অব্যাহত থাকলে শয়তান ব্যর্থ হয়ে যায়। শয়তান বলে, এ ব্যক্তিকে গোনাহর কাজে সর্বদা মশগুল রাখতে আমি অক্ষম।সুতরাং বুঝা যায় যে, বান্দার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওবা-ইস্তিগফারের সুযোগদান এক মহা নিয়ামাত স্বরূপ। তাঁর এ নিয়ামাতের শুকরিয়া আদায় করা বিশ্ব মুসলিমের জন্য একান্ত অপরিহার্য বিষয়। Tawbah

হজরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি একই মজলিশে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইসতেগফার একশত বার গণনা করতাম। তিনি বলতেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

উচ্চারণ- ‘রাব্বিগফিরলি, ওয়া তুব আলাইয়্যা, ইন্নাকা আংতাত তাওয়াবুল গাফুর।’

অর্থ : পরওয়াদেগার! তুমি আমাকে মাফ কর এবং আমার তাওবা কবুল কর। কেননা তুমি হলে তাওবা কবুলকারী এবং ক্ষমাকারী। (মুসনাদে আহমদ, তিরমিজি, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ ও মিশকাত)

মুসলিম উম্মাহর ‍উচিত মহান আল্লাহর দরবারে প্রতিদিন তাওবা-ইস্তিগফার তথা ক্ষমা প্রাথনা করা, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের উপর যথাযথ আমল করা।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

আগামী জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটে থাকছে "না" ভোট

আগামী জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটে থাকছে "না" ভোট

ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়ায় পৌঁছলেন, লাল গালিচা দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা !

ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়ায় পৌঁছলেন, লাল গালিচা দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা !

নির্বাচনে অনিয়ম হলে পুরো আসন বাতিল : ইসি মো. সানাউল্লাহ

নির্বাচনে অনিয়ম হলে পুরো আসন বাতিল : ইসি মো. সানাউল্লাহ

মৌচাকে মেডিকেলের পার্কিং থেকে উদ্ধার দুই মরদেহ,পরিচয় মিলেছে!

মৌচাকে মেডিকেলের পার্কিং থেকে উদ্ধার দুই মরদেহ,পরিচয় মিলেছে!

জনপ্রিয় সংবাদ

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

নির্বাচনের পূর্বে এসপি-ওসি বদলিতে লটারি, আসছে স্বচ্ছতা

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

ভোটের খরচ নিয়ে সরকারের স্পষ্ট ঘোষণা, যা প্রয়োজন তা-ই বরাদ্দ!

ভোটের খরচ নিয়ে সরকারের স্পষ্ট ঘোষণা, যা প্রয়োজন তা-ই বরাদ্দ!

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সত্যবাদিতার গুরুত্ব নিয়ে কোরআনের দিক নির্দেশনা

সত্যবাদিতার গুরুত্ব নিয়ে কোরআনের দিক নির্দেশনা

ইসলামে সত্যবাদিতা এমন এক গুণ যা একজন মুসলমানের চরিত্রের অন্যতম ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। কোরআনুল কারিমের অসংখ্য আয়াতে সত্য কথা বলার নির্দেশনা এসেছে, আর মিথ্যা বলা বা প্রতারণাকে স্পষ্টভাবে নিন্দা করা হয়েছে। সূরা আল-আহযাবের ৭০-৭১ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, “হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্য কথা বল, তাহলে তিনি তোমাদের কাজগুলোকে কল্যাণকর করবেন ও তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন।” এই

সত্য, ন্যায় ও দানশীলতায় শান্তির পথ

সত্য, ন্যায় ও দানশীলতায় শান্তির পথ

আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ সবসময়ই মানুষের জন্য মুক্তি ও শান্তির দিকনির্দেশনা দেয়। ইসলাম মানুষের জীবনকে সহজ, সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যে শিক্ষা দিয়েছে, তার প্রতিটি দিকেই রয়েছে বাস্তব জীবনের উপযোগী হেদায়াত। মহান আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্য কথা বলো’—এটি শুধু আখেরাতের মুক্তির জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনকেও সুন্দর করার জন্য জরুরি। সমাজে সত্যবাদিতা মানুষের প্রতি আস্থা

জুমার দিন ও এর ফজিলত

জুমার দিন ও এর ফজিলত

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য সপ্তাহের সবচেয়ে বরকতময় দিন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ! যখন জুমার দিনে নামাজের আহ্বান দেওয়া হয়, তখন আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।’ (সূরা জুমা: ৯) এই আয়াত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় যে জুমা মুসলমানদের জন্য ইবাদত ও আল্লাহর দিকে ফিরে আসার দিন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

প্রয়োজনীয় কাজে রাসূল (সা.)-এর সময় ব্যবস্থাপনা থেকে শিক্ষা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সময় ব্যবস্থাপনা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা.) মাত্র ২৩ বছরে একটি ভেঙে পড়া জাতিকে বিশ্ব নেতৃত্বের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি সময়ের একটুও অপচয় করতেন না। সকাল থেকে রাতে তাঁর প্রতিটি কাজ ছিল সুনির্দিষ্ট, উদ্দেশ্যপূর্ণ এবং সুচারুভাবে বিন্যস্ত। তিনি ব্যক্তিগত ইবাদত, দাওয়াত, রাষ্ট্র পরিচালনা, যুদ্ধ-কূটনীতি, পরিবার ও সাহাবিদের শিক্ষাদান—সব কাজই সময়মতো করতেন। আমাদের উচিত তাঁর সময় ব্যবস্থাপনার

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,