রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫১৯ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আল্লাহর কাছে গরিব-দুর্বলের মর্যাদা কেমন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ ডিসেম্বর ২০২০, ১৫:৪৭

শেয়ার করুনঃ
আল্লাহর কাছে গরিব-দুর্বলের মর্যাদা কেমন
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানুষ গরিব কিংবা অসহায় হলেই কিন্তু মূল্যহীন হয়ে যায় না। তাদেরও রয়েছে সামাজিক মর্যাদা। সাধারণত গরবি ও অসহায় মানুষকে সমাজের লোকজন নিচু দৃষ্টিতে দেখে আর মর্যাদা পায় ক্ষমতাধর-সম্পদশালীরা। আল্লাহর কাছে ধন-সম্পদ কিংবা ক্ষমতাই মর্যাদার মাপকাঠি নয়। তাহলে আল্লাহর কাছে মর্যাদার মাপকাঠী কী? এ সম্পর্কে ইসলামের বক্তব্যই বা কী?সময় ও অবস্থার আলোকে সমাজের কাছে গরিব-অসহায় মানুষ মূল্যহীন হলেও আল্লাহর কাছে তারা মর্যাদাবান। যদি তারা হতে পারে মুত্তাকি বা পরহেজগার। যদি তাদের হৃদয়ে থাকে আল্লাহর ভয়। কেননা আল্লাহর ভয় মানুষকে পথহারা হতে দেয় না। তাইতো কবি গেয়েছেন গান-

‘যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়, তারা কভু পথ ভুলে যায় না;

আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই দুনিয়ায়, কারো কাছে কোনো কিছু চায় না।

আরও

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়
রাতের আঁধারে যারা সেজদাতে রয়, দুচোখের অশ্রুতে নদী যেন বয়।

ছলনার হাতছানি যতই আসুক, পেছনে ফিরেও সে তাকায় না।’

আল্লাহর কাছে মর্যাদার মূলভিত্তিই হচ্ছে তাকওয়া বা আল্লাহর ভয়। ধনী-গরিব, সম্পদশালী-অসহায় কোনোটিই মর্যাদার মানদণ্ড নয়। তাকওয়াবান নেককার ব্যক্তির মর্যাদা আল্লাহর কাছে অনেক বেশি, হতে পারে সে গরিব কিংবা ধনী।গরিব-অসহায় মানুষেরও রয়েছে মর্যাদা। এ মর্যাদা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি মৃত্যু-দাফন এবং পরবর্তী জীবনেও রয়েছে। ইসলামে এ সম্পর্কে রয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা।

সমাজের চোখে মানুষ গরিব কিংবা অসহায় হলে দাম দেয়া হয় না। অভাবে জর্জরিত মানুষ সম্পদশালীর কাছে অবহেলিত, অবজ্ঞার পাত্র। দুর্বল কিংবা অসহায় ব্যক্তি সঠিক পথে থাকলেও সমাজের একশ্রেণীর মানুষ তাদের পক্ষে কথাও বলতে চায় না। তাদের ন্যূনতম সান্ত্বনা দেয়ারও কেউ থাকে না। মানুষের সহযোগিতা থাক দূরের কথা এরা মানুষ হিসেবে অন্য মানুষের ভালোবাসা থেকেও হয় বঞ্চিত। অথচ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অসহায় মানুষের সহায় হওয়ার প্রতি গুরুত্বারো করেছেন। হাদিসে এসেছে-

আরও

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

হজরত আবু জর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘আমার বন্ধু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে সাত কাজের নির্দেশ দিয়েছেন-

- আমি যেন গরিব-মিসকিনকে ভালোবাসি ও তাদের নৈকট্য (ভালোবাসা) লাভ করি।

- আমি যেন ওই ব্যক্তির দিকে তাকাই, যে আমার চেয়ে নিম্ন স্তরের এবং ওই ব্যক্তির দিকে না তাকাই, যে আমার চেয়ে উচ্চ পর্যায়ের।

- আমি যেন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সদাচরণ করি, যদিও তারা একে ছিন্ন করে।

- আমি যেন কারো কাছে কোনো কিছু প্রত্যাশা না করি।

- আমি যেন সর্বদা ন্যায় ও সত্য কথা বলি, যদিও তা তিক্ত হয়।

- আমি যেন আল্লাহর ব্যাপারে কোনো নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় না করি। এবং

- তিনি আমাকে এই নির্দেশই দিয়েছেন যে আমি যেন বেশিরভাগ সময় পড়ি-

لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ

উচ্চারণ : ‘লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’

অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি বা কোনো ভরসা নেই।’ কেননা এই শব্দগুলো আরশের নিচের ভাণ্ডার থেকে আগত।’ (মুসনাদে আহমাদ, মিশকাত, ইবনে হিব্বান) nআল্লাহর কাছে গরিব ও দুর্বলের মর্যাদা অনেক বেশি। তাদের কারণেই আল্লাহ তাআলা বান্দাকে দুনিয়ার অনেক নেয়ামত দান করে থাকেন। হাদিসের বর্ণনায় তা প্রমাণিত। তাহলো-

রিজিক লাভ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
আল্লাহ তাআলা গরিব, দুঃখী ও দুর্বলদের কারণেই দুনিয়ায় বান্দাকে রিজিক দিয়ে থাকেন। হজরত সাদ রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার নিজেকে নিম্ন শ্রেণীর মানুষের চেয়ে মর্যাদাশীল মনে করায় প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন-

‘দুর্বল লোকদের দোয়ায় তোমাদের সাহায্য করা হয় এবং রিজিক দেয়া হয়।’ (বুখারি, মিশকাত)

সম্পদহীনরাই জান্নাতি

বেশির ভাগ সম্পদহীন ব্যক্তিরাই হবে জান্নাতের অধিবাসী। কেননা সম্পদশালী সাধারণত আল্লাহকে তুলনামূলক কম ভয় করে। আর তারা অহংকারীও হয় না। গরিবরাই আল্লাহকে বেশি ভয় করে। আল্লাহ তাআলা তাকে ভয়কারীদের জান্নাত দেয়ার ওয়াদা করেছেন এবং জান্নাত দেখিয়ে এর সুসংবাদ দিয়েছেন এভাবে-জান্নাতকে উপস্থিত করা হবে খোদাভীরুদের অদূরে। তোমাদের প্রত্যেক অনুরাগী ও স্মরণকারীকে এরই প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। যে না দেখে দয়াময় আল্লাহ তা'আলাকে ভয় করত এবং বিনীত অন্তরে উপস্থিত হতো।’ (সুরা ক্বাফ : আয়াত ৩১-৩৩)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্রাম বলেছেন, ‘আমি কি তোমাদের জান্নাতিদের সম্পর্কে অবহিত করব না? (তারা হলো) প্রত্যেক দুর্বল ব্যক্তি এবং এমন ব্যক্তি, যাকে দুর্বল মনে করা হয়। সে যদি আল্লাহর নামে কসম করে, তাহলে তা তিনি পূর্ণ করে দেন। (তিনি আরো বলেন) আমি কি তোমাদের জাহান্নামিদের সম্পর্কে অবহিত করব না? (তারা হলো) প্রত্যেক রূঢ় স্বভাব, কঠিন হৃদয় ও দাম্ভিক ব্যক্তি।’ (বুখারি ও মুসলিম, মিশকাত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, ‘আমি জান্নাতে উঁকি মেরে দেখলাম যে এর বেশির ভাগ অধিবাসী হলো গরিব-মিসকিন। আর জাহান্নামে দেখলাম যে এর বেশির ভাগ নারী।’ (মুসলিম ও মিশকাত)

গরিব, দুর্বল ও অসহায়ের জন্য সবচেয়ে বড় সুখবর হলো-

দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনে মূল্যহীন থাকলেও আখেরাতের চিরস্থায়ী জীবনে তারা ধনীদের তুলনায় পাঁচশত বছর আগে জান্নাতে যাবে। এমনটিই বলেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দরিদ্র মুহাজিররা তাদের ধনীদের চেয়ে ৫০০ বছর আগে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর তা হলো (আখেরাতের) অর্ধদিনের সমান।’ (তিরমিজি)

মুমিনের করণীয়

সুতরাং গরিব-দুর্বলের ব্যাপারে মুমিন মুসলমানের করণীয় হলো, তাদের অবমূল্যয়ন ও হেয়জ্ঞান করা যাবে না। তাদের ব্যাপারে না করা। তাদের ব্যাপারে যে বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি, তাহলো- অবজ্ঞা না করা গরিব ও দুর্বল হওয়ার কারণে তাদের প্রতি অবজ্ঞা-অবহেলা না করা। কুরআনুল কারিমে এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-তুমি নিজেকে তাদেরই সংসর্গে রাখো, যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের রবকে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আহ্বান করে এবং তুমি পার্থিব জীবনের শোভা কামনা করে তাদের দিক থেকে তোমার দৃষ্টি ফিরিয়ে নিও না।’ (সুরা কাহফ : আয়াত ২৮)

গরিবের প্রতি দৃষ্টি দেয়া

সব মানুষের উচিত ও নৈতিক দায়িত্ব হলো নিজ অবস্থানের চেয়ে নিন্ম স্তরের মানুষের দিকে দয়ার দৃষ্টি দেয়া। নিজের চেয়ে উচ্চ স্তরের কোনো ব্যক্তি বা তার সম্পদের দিকে আক্ষেপের দৃষ্টিতে না তাকানো বরং নিম্ন স্তরের মানুষের দিকে তাকিয়ে নিজের অবস্থার জন্য মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। হাদিসে এসেছে-হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ এমন ব্যক্তির দিকে দেখে, যাকে ধন-সম্পদে, স্বাস্থ্য-সামর্থ্যে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করা হয়েছে, তখন সে যেন নিজের চেয়ে নিম্নমানের ব্যক্তির দিকে তাকায়।’ (বুখারি ও মুসলিম, মিশকাত)

অল্পে সন্তুষ্ট থাকা

যে কোনো অবস্থায় মুমিনের উচিত, অল্পে সন্তুষ্ট থাকা। বেশি আশা না করা। আল্লাহর দেয়া হালাল জীবিকা যত অল্পই হোক; তাতে সন্তুষ্ট থাক এবং আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। তবেই দুনিয়ার ধন-সম্পদের মোহ তাকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনে, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সুস্থ দেহে পরিবার-পরিজনসহ নিরাপদে সকালে উপনীত হয় এবং তার কাছে যদি সারা দিনের খোরাকি থাকে, তাহলে তার জন্য যেন গোটা দুনিয়া একত্রিত করা হলো।’ (ইবনে মাজাহ)

মনে রাখতে হবে

মানুষ গরিব-দুর্বল হলেই তাকে অমর্যাদা করা উচিত নয়; কারণ দুনিয়া যিনি মানুষের কাছে মূল্যহীন হতে সে মহান রবের কাছে অনেক মর্যাদাবান। কেনন কুরআনের ঘোষণায় আল্লাহর ভয়ই মানুষকে মর্যাদার সর্বোচ্চ স্তরে পৌছে দেয়। সে হয়ে ওঠে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি সম্মানিত। তার জন্য ওয়াদা হচ্ছে চিরস্থায়ী জান্নাত।আল্লাহ তাআলা বিশ্ব মানবতার সবাইকে গরিব ও দুর্বলদের প্রতি ভালো ও উত্তম আচরণ করার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

শয়তানকে পরাজিত করার রাসুল (সা.)-এর ৩ উপায়

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান। সে জন্ম থেকেই আমাদের ধোঁকায় ফেলতে, গুনাহে ডুবিয়ে দিতে এবং আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে দিতে সদা সক্রিয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিখিয়েছেন—কিভাবে এই চিরশত্রুকে হারিয়ে দেওয়া যায়। হাদীসের আলোকে তিনটি কার্যকর উপায় এখানে তুলে ধরা হলো। প্রথমত, শয়তানকে পরাজিত করতে হলে অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা  করতে হবে। একবার রাসুল (সা.) বললেন,

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

পবিত্র জুমার দিনের বরকত: জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াতের আলো

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদের দিনের মতো মর্যাদা দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে জুমার দিনের বহু ফজিলত ও গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও আখিরাতের জন্য এক বিরাট হেদায়াতের উৎস। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য শুধু নামাজের নয়, বরং আত্মশুদ্ধি, দোয়া কবুলের এবং আল্লাহর করুণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন এমন

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

শান্তির জন্য প্রয়োজন কুরআনের পথে ফেরা

মানুষ যত আধুনিক হচ্ছে, ততই অশান্তি তাকে ঘিরে ধরছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, জীবনের বিলাসিতা, সমাজে চাকচিক্য—সবই বেড়েছে। কিন্তু আত্মিক প্রশান্তি যেন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। এই অবস্থায় ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলোতে ফিরে যাওয়াই একমাত্র পরিত্রাণের পথ। কুরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর স্মরণেই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’ (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। আমরা যদি চারপাশে তাকাই, দেখতে পাব সমাজে অন্যায়, অবিচার, লোভ, হিংসা, প্রতারণা—এসব বেড়েই চলেছে।

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

জীবনে বরকতের চাবিকাঠি — সকালে রিজিকের জন্য দোয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জীবনের প্রতিটি দিকেই পথনির্দেশনা দিয়েছেন। দুনিয়ার সফলতা এবং আখিরাতের মুক্তির জন্য তিনি এমন কিছু আমল শিখিয়েছেন, যা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফজিলতের দ্বার খুলে দেয়। এর মধ্যে একটি হলো—রিজিক বৃদ্ধির জন্য সকালে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও আমল। নবী করিম (সা.) সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহর কাছে রিজিকের জন্য দোয়া করতেন এবং সাহাবাদেরও তা শিক্ষা দিতেন।

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

হাদিসের আলোয় দুনিয়ার প্রশান্তির চাবিকাঠি

ইসলামে মানুষের দুনিয়াবি জীবনও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এমন অনেক হাদিস দিয়ে গেছেন যেগুলো শুধু আখিরাতের জন্য নয়, দুনিয়ার জীবনের জন্যও হেদায়েত ও প্রশান্তির পথ দেখায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার পরিবার-পরিজনের কাছে উত্তম আচরণ করে।’ (তিরমিজি)। এই হাদিস আমাদের পারিবারিক জীবনে সদাচরণ, সহনশীলতা ও ভালোবাসার ভিত্তি তৈরি করে, যা

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

শ্রীমঙ্গলে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, বাতিল হলো পথসভা

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ক্যাম্পে হাসি ফুটল অসহায় মুখে

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে ছাত্র আন্দোলন মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

সংবিধান সংশোধনের পথ সংসদেই, বললেন আমীর খসরু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

অজগরের পেটে নিখোঁজ ছাগল, গ্রামবাসীর আঘাতে সাপের মৃত্যু

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

আন্তর্বর্তীকালেই সংস্কার বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫ আগস্ট উপস্থাপিত হবে জুলাই ঘোষণাপত্র: চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে ফেরত এসেছে ৩৯ বাংলাদেশি