মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫২২ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

বিপুল প্রাণহানির দায় প্রধানত সরকারের, জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্তের আহ্বান

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৯ জুলাই ২০২৪, ০:৪৬

শেয়ার করুনঃ
বিপুল প্রাণহানির দায় প্রধানত সরকারের, জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্তের আহ্বান
জাতিসংঘ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শত শত শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিক হত্যার বিচার দাবি করেছেন দেশের ৭৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। তারা বলেছেন, এত অল্প সময়ে কোনো একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে এমন বিপুলসংখ্যক হতাহতের নজির গত ১০০ বছরের ইতিহাসে (মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ বাদ দিলে) এ দেশে তো বটেই, এই উপমহাদেশেও মিলবে না। এমন হত্যাকাণ্ডের নিন্দা বা ধিক্কার ও প্রতিবাদের উপযুক্ত ভাষা জানা নেই। এই বিপুল প্রাণহানির দায় প্রধানত সরকারের।

সোমবার (২৯ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ‘বিক্ষুব্ধ নাগরিকেরা’ বলেন, আন্দোলনকালে শিক্ষার্থীসহ শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের নিহত, আহত ও নির্যাতিত হওয়ার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হতে হবে। স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে তদন্তের স্বার্থে তা জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলের তত্ত্বাবধানে হওয়া জরুরি। তাই জাতিসংঘকে এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানান তারা।

আরও

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

এতে বলা হয়, কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে থাকা শিক্ষার্থীদের ওপর গত ১৬ জুলাই থেকে পুলিশসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন বাহিনী এবং সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল মন্ত্রীর প্ররোচনায় তাদের আর্শীবাদপুষ্ট ছাত্র সংগঠনের সহিংস কর্মীরা নজীরবিহীন দমন-পীড়নের তাণ্ডব চালিয়েছে। শুরু থেকেই সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ও অরাজনৈতিক ছাত্র আন্দোলনকে সরকারি দল যেমন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করতে চেয়েছে, তেমনি বিরোধী পক্ষও ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতির নামে একে নিজেদের রাজনৈতিক সুবিধা অর্জনের জন্য ব্যবহার করতে চেয়েছে বলে অভিযোগ আছে।

'আমাদের আশঙ্কা সরকারি বাহিনী ও সরকারি দলের সংগঠনগুলোর আক্রমনে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক ব্যাপক, অনেক ভয়াবহ; যা ইন্টারনেট ও গণমাধ্যমের উপর সরকারের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণের কারণে আমরা জানতে পারছি না।'

আরও

কারফিউ ভেঙে রাজপথে জনতার ঢল, শেখ হাসিনার পদত্যাগে ঢাকায় উল্লাস

কারফিউ ভেঙে রাজপথে জনতার ঢল, শেখ হাসিনার পদত্যাগে ঢাকায় উল্লাস

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সাংবিধানিক শপথ এবং আইন উপেক্ষা করে একাধিক মন্ত্রী যেভাবে চরম দায়িত্বহীন ভাষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারীদের ওপর তাদের সমর্থক ছাত্রদের ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানালেন, তাতে সারা দেশ ও বিদেশে বাংলাদেশের জনগণ এবং দেশের শুভকাঙ্ক্ষীরা স্তম্ভিত, গভীরভাবে ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত হয়েছেন। আমরা গভীর মর্মবেদনার সাথে এও লক্ষ্য করেছি যে, দেশের বেসামরিক নাগরিকদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমনের জন্য জাতিসংঘের লোগো সম্বলিত সাঁজোয়া যান রাস্তায় নামানো হয়েছিল, সেনাবাহিনী ও সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়োজিত করা হয়েছিল, কারফিউ জারি করে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল এবং হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও অভিযোগমতে গুলি ব্যবহার করা হয়েছিল, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজীরবিহীন।

'ছাত্র-জনতার উপর হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনার কোনো তদন্ত না করে কেবল নাশকতার মামলা দায়েরের মাধ্যমে হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা লোককে আসামি করা ও কয়েক হাজার হাজার মানুষকে গ্রেপ্তারের' ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানানো হয় বিবৃতিতে। বলা হয়, শিক্ষার্থী আন্দোলনের সমন্বয়ক ও কর্মীদের কয়েকজনকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে তাদের ওপর শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে। পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় হাসপাতাল থেকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে; যা অত্যন্ত অনভিপ্রেত ও নিপীড়নমূলক।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

'গণমাধ্যম থেকে এও জানা গেছে যে, এলাকা ভাগ করে পুলিশ, র‍্যাব ও অন্যান্য বাহিনী ব্লক রেইড ও নির্বিচার গ্রেপ্তার করে জনমনে, পরিবারসমূহে এবং তরুণ সমাজের মনে সীমাহীন ভীতি ও ত্রাসের সঞ্চার করেছে। এতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠার বদলে আরও জটিল ও অশান্ত করে তোলার ইন্ধন যোগাবে বলে আমাদের আশঙ্কা।'

বিবৃতিতে সই করেছেন: মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল, হামিদা হোসেন ও খুশী কবির, আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ শাহদীন মালিক, মানবাধিকার কর্মী রাশেদা কে. চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ হোসেন জিল্লুর রহমান, আনু মুহাম্মদ ও দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, মানবাধিকারকর্মী ও গবেষক মেঘনা গুহঠাকুরতা, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, মানবাধিকারকর্মী ইফতেখারুজ্জামান,  অধ্যাপক আসিফ নজরুল, নারী অধিকারকর্মী শিরিন হক, আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মানবাধিকার ও ভূমি অধিকারকর্মী শামসুল হুদা, গবেষক ও পর্যবেক্ষক বদিউল আলম মজুমদার, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, অধ্যাপক পারভীন হাসান, অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন,  অধ্যাপক মো. তানজীমউদ্দীন খান, অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, অধ্যাপক মুশতাক এইচ খান, অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক ফিরদৌস আজিম, অধ্যাপক বীনা ডি কস্তা, অধ্যাপক শাহনাজ হুদা, অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস,

অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক নোভা আহমেদ, অধ্যাপক নাভীদা খান, শিক্ষাবিদ স্বপন আদনান ও দীনা সিদ্দিকী, পোস্টডক্টরাল গবেষক নাসরিন খন্দকার, সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, ফারহা তানজিন তিতিল, মাইদুল ইসলাম ও রিজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মো. সাইমুম রেজা তালুকদার, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী ও তবারক হোসেন, মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার শুভ্র চক্রবর্তী, আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া, সাইদুর রহমান, প্রিয়া হাসান চৌধুরী ও শারমিন খান, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা নাসের বখতিয়ার, সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, সাঈদা গুলরুখ ও সালিম সামাদ, মানবাধিকারকর্মী শারমিন মুরশিদ, ফস্টিনা

পেরেইরা, রুশাদ ফরিদী, রেজাউল করিম লেলিন, নুর খান, রেজাউল করিম চৌধুরী, সাদাফ নুর ও তাসনিম সিরাজ মাহাবুব, আলোকচিত্রী ও সমাজকর্মী শহিদুল আলম, লেখক-গবেষক রেহনুমা আহমেদ ও আলতাফ পারভেজ, কবি-লেখক আহমেদ স্বপন মাহমুদ, মানবাধিকারকর্মী জাকির হোসেন, মাহিন সুলতানা ও রোজিনা বেগম, গবেষক বারিশ হাসান চৌধুরী ও রেজওয়ান ইসলাম, মানবাধিকার কর্মী জাহানারা খাতুন, ফজিলা বানু লিলি, আরিফা হাফিজ, ইশরাত জাহান প্রাচী ও দীপায়ন খীসা, আদিবাসী অধিকারকর্মী হানা শামস আহমেদ, নারী অধিকারকর্মী মুক্তশ্রী চাকমা, এবং সাংস্কৃতিক কর্মী অরূপ রাহী।

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

জুলাই শহীদদের স্মরণে গ্রিন অ্যালামনাইয়ের সভা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

ভূরুঙ্গামারীতে শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া হামলা

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

আগস্টে ৫ দিনের ছুটির সুযোগ মিলতে পারে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার পাঠ হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১২ শহীদের গৌরবগাঁথা

সর্বশেষ সংবাদ

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

গোয়ালন্দে মাধ্যমিক শিক্ষকদের সংগ্রাম কমিটি গঠন, ঢাকায় মহাসমাবেশের প্রস্তুতি শুরু

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

দেবীদ্বারে তিনদফায় বিএনপির বিজয় মিছিল, দিনজুড়ে উল্লাস

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

জুড়ীতে নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

টেকনাফে পৃথক বিজয় সভায় আব্দুল্লাহর প্রত্যয়: তারুণ্যই গড়বে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক বিজয়ী পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিশেষ এক অনুষ্ঠান। বিকেল ৫টায় শুরু হওয়া এই আয়োজনে জাতির পক্ষ থেকে এক ঐতিহাসিক ঘোষণা দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঘোষণায় তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া সকল ছাত্র-জনতাকে জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করছে। একইসঙ্গে আহত যোদ্ধা ও আন্দোলনকারীদের

ঐতিহাসিক‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শেষ করে সকলের সাথে কুশল বিনিময় করছেন প্রধান উপদেষ্টা

ঐতিহাসিক‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শেষ করে সকলের সাথে কুশল বিনিময় করছেন প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় আয়োজিত ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর দেশের ইতিহাসে একটি নতুন মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত এই ঘোষণাপত্র পাঠ কার্যক্রম শুরু হয়। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের উপস্থিতি ও তার কণ্ঠে ঘোষণাপত্র পাঠ দেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতীকী বার্তা দেয়। গত

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন ড. ইউনূস আজ বিকেলে

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন ড. ইউনূস আজ বিকেলে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন। প্রধানমন্ত্রী পদে তার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথমবারের মতো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভাষণ উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন তিনি। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। এই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, জুলাই

কারফিউ ভেঙে রাজপথে জনতার ঢল, শেখ হাসিনার পদত্যাগে ঢাকায় উল্লাস

কারফিউ ভেঙে রাজপথে জনতার ঢল, শেখ হাসিনার পদত্যাগে ঢাকায় উল্লাস

পাঁচই আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকার আকাশে যেন থমথমে এক চাপা উত্তেজনা। সরকার ঘোষিত কারফিউর কারণে রাজধানীর সব সড়কে কাঁটাতারের ব্যারিকেড, সেনাবাহিনীর অবস্থান এবং পুলিশের টহলে রাজধানী পরিণত হয় এক রুদ্ধশ্বাস নগরীতে। মহাখালী, বনানী, শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, গুলশানসহ প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কড়া পাহারা বসানো হয়। কারফিউ পাশ থাকা সত্ত্বেও সংবাদকর্মীরা পড়েন সেনা-পুলিশের জেরার মুখে। ঢাকার প্রবেশমুখে নিরাপত্তা চৌকি বসিয়ে আটকে দেওয়া

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: এক স্বৈরাচার পতনের দিন আজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: এক স্বৈরাচার পতনের দিন আজ

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, ইতিহাসে আজকের দিনটি ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি পেল। দীর্ঘ একমাসের রক্তাক্ত ছাত্র আন্দোলনের পর এদিনে দেশজুড়ে অভ্যুত্থান ঘটে, পতন ঘটে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের। জনগণের ঐক্য, আত্মত্যাগ ও ছাত্রদের দৃঢ় মনোভাবের কাছে মাথানত করে শেখ হাসিনা দেশত্যাগে বাধ্য হন এবং ভারতে পালিয়ে যান। ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির ডাক পেয়ে রাজধানীমুখী মানুষের ঢল