বরিশালের কীর্তনখোলাসহ জেলার বেশ কিছু নদীর পানি বিপদসীমা ওপের রয়েছে এখনও। রবিবার দুপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বরিশাল কার্যালয় সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, কীর্তনখোলা নদীর বিপদসীমা ২.৫৬ সেন্টিমিটার। শনিবার রাতে ছিলো ২.১৫ সেন্টিমিটার।
এছাড়া ভোলা খেয়াঘাট সংলগ্ন তেতুলিয়া, পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের বুড়িশ্বর, পিরোজপুরের বলেশ্বর, ঝালকাঠি ও বরগুনার বিশখালী নদীর পানি বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
যদিও ভয়ের কিছু নেই জানিয়ে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ নি¤œাঞ্চলের বাসিন্দাদের সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, এখনো ভয়ের কিছু নেই। তবে জরুরি যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সচেতনতা অবলম্বন করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট দপ্তর, কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের যুক্ত করে ওয়াটার লেভেল ইনফরমেশন নামে গ্রুপ পেজও খোলা হয়েছে। যেখানে সকলে তথ্য ও ফোন নম্বর আদান প্রদান করা যাবে। গ্রুপে দেওয়া তথ্যে অনুযায়ী বরিশাল বিভাগের মেঘনা নদীর পানির বিপদ সীমা পার করেছে।
এছাড়া অন্যান্য নদীর পানি বিপদ সীমার কাছাকাছি রয়েছে। এদিকে রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বরিশালের বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।